ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন

ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার কোনটি? ভিডিও জোড়া দেওয়ার সফটওয়্যার সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক বেশি হেল্পফুল হবে।

ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার ডাউনলোড
ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার ডাউনলোড

কেননা, আজকের আর্টিকেলে আমি সেরা কিছু  ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো।

আমি রিসার্চ করে জানতে পারলাম যে, আপনাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মূলত দুই ভিডিও একসাথে করার সফটওয়্যার খুজে থাকেন ৷

কারন আপনি যদি ভিডিও ক্লিপ এক সাথে জোড়া দেওয়ার এপ গুলো সম্পর্কে জানেন।

তাহলে কিন্তুু আপনি অনেক প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন।

তাছাড়া যতোই সময় অতিবাহিত হচ্ছে। বর্তমান সময় এর মানুষ গুলো ঠিক ততোটাই ভিডিও প্লাটফর্ম গুলোর দিকে ধাবিত হচ্ছে।

আপনার হয়তবা জানার কথা যে, একটি ভিডিও তৈরি করার জন্য অনেক ছোট ছোট ভিডিও একসাথে জোড়া দেওয়ার দেয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

আর সেজন্য কিন্তুু আপনাকে অবশ্যই ছোট ছোট ভিডিও একসাথে জোড়া দেওয়ার আপ গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

আপনাকে সেই ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার গুলোর সাথে পরিচিত করার জন্যই মূলত আজকের আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।

আপনার জন্য আরো লেখা আছে…

যদি আপনি ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে চান। তাহলে আজকের পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন ৷

তাহলে কথা দিচ্ছি আজকের পর থেকে আপনিও অন্যদের মতো অনেক ছোট ছোট ভিডিও কে নিজের চাহিদা মতো জোড়া লাগিয়ে নিতে পারবেন। 

কেন দুই ভিডিও জোড়া দিবেন?

ভিডিও এডিটিং সেক্টরকে যদি বিশেষভাবে বিবেচনা করা যায়। তাহলে আপনি মোট দুই ধরনের এডিটিং সেক্টর দেখতে পারবেন ৷

তার মধ্যে একটি হলো, প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং। এবং অন্যটি হলো নন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং। চলুন বিষয়টি আরেকটু খোলাসা ভাবে আলোচনা করি।

মনে করুন, আপনার হাতে একটি মোবাইল অথবা কোনো একটি ডেক্সটপ রয়েছে। তো আপনি আপনার বাসায় কোনো একটি অনুষ্ঠান এর ভিডিও করলেন ৷

এবং চিন্তা করলেন যে, আপনার ক্যামেরা দিয়ে রেকর্ড করা ভিডিও টি আর্কষনীয় ভাবে এডিট করবেন। মূলত এই ধরনের ভিডিও এডিটিং কে বলা হয়, নন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং।

উপরোক্ত এডিটিং গুলো যদিও শখের বশে করা হয়। কিন্তুু আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও এডিট করতে যান ৷

সেক্ষেএে আপনাকে অনেক দিক বিশেষ ভাবে বিবেচনা করতে হবে।

যেমন, আপনি যখন প্রফেশনালি কোনো ভিডিও এডিট করতে যাবেন ৷ তখন আপনাকে সর্বপ্রথম পুরো ভিডিওটি সংগ্রহ করতে হবে ৷

এরপর সেই ভিডিও কে বিভিন্ন অংশ গুলো কে ছোটো ছোটো পার্টে বিভক্ত করতে হবে।

এরপর প্রয়োজন অনুসারে সেই ভিডিও তে থাকা অপ্রয়োজনীয় অংশ গুলো কে ডিলিট করে দেয়ার পর। প্রয়োজনীয় অংশ গুলোকে একটির সাথে আরেকটি কে জোড়া লাগিয়ে দিতে হবে ৷

তো যখন আপনি এই ধরনের Professional ভাবে ভিডিও এডিট করতে যাবেন ৷

তখন অবশ্যই আপনাকে একটি অংশের সাথে অন্য একটি অংশের ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়ে থাকবে।

আশা করি এই বিষয়টি সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার ধারনা পেয়ে গেছেন। 

কিভাবে ছোট ছোট ভিডিও ফাইল কে জোড়া লাগানো যায়? 

যেহুতু আমাদের আজকের আর্টিকেল এর মূল টপিক হলো ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার। সেহুতু আপনার মনে প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে যে, কিভাবে ছোট ছোট ভিডিও ফাইল কে জোড়া লাগানো যায়

তো চলুন তাহলে এবার সেই সম্পর্কে একেবারে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেয়া যাক।

দেখুন, উপরের আলোচনায় আপনি বেশ ভালো ভাবে জেনে গেছেন যে, কেন আপনার ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার দরকার।

তো এই ভিডিও জোড়া লাগানোর কাজ গুলো করতে হলে আপনাকে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে।

যদি আপনি সেই ধাপ গুলো সঠিক ভাবে অনুসরন করতে পারেন। তাহলে আপনি অনেক সহজেই যে কোনো ধরনের ভিডিও জোড়া লাগাতে পারবেন।

তো এই ধাপ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ধাপ হলো ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার সংগ্রহ করা। চলুন এবার সে বিষয় নিয়ে কথা বলা যাক। 

ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার ডাউনলোড

দেখুন, আপনি যদি আপনার পছন্দের কোনো ভিডিও কে একসাথে জোড়া লাগাতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে।

কেননা, আপনার কাছে যদি কোনো প্রকার Software বা Android Apps না থাকে। তাহলে কিন্তুু আপনি কোনো ভাবেই অনেক গুলো ভিডিও কে একসাথে যুক্ত করতে পারবেন না।

যদি আপনি উপরোক্ত ধাপটি সঠিক ভাবে পালন করেন। তাহলে আপনাকে আরও একটি ধাপ এগিয়ে যেতে হবে ৷

এবং সেটি হলো ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারনা। চলুন এবার সে নিয়ে একটু জেনে নেয়া যাক। 

ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারনা 

দেখুন আপনি শুধু সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন ৷ কিন্তুু ভিডিও এডিটিং এর কাজ গুলো আপনি জানতে পারবেন না।

এটা কিন্তুু হবে না, বরং আপনার পূর্বে থেকেই Video Editing সম্পর্কে স্বল্প আকার হলেও ধারনা থাকতে হবে।

কারন, আপনি এ পর্যন্ত যতগুলো ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার দেখবেন ৷ সেগুলো তে একটা কমন বিষয় থাকে ৷ তাহলো, Video Editing Tools.

মূলত যতোক্ষন না আপনি সেই টুলস গুলোর সাথে পরিচিত না হতে পারেন ৷

তাহলে আপনি কোনো ভাবেই একেবারে Professional ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন না। আর আপনার পছন্দ মতো এক বা একাধিক ভিডিও জোড়া লাগিয়ে নিতে পারবেন না। 

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ভিডিও জোড়া দেওয়া যায়?

এখন বর্তমানে সময়ে আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ কম্পিউটার ডিভাইস এর তুলনায় মোবাইল ডিভাইস বেশি ব্যবহার করে।

আর মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করা মানুষ গুলোর মনে এখন প্রশ্ন জেগে থাকবে যে, তারা কিভাবে তাদের মোবাইল ফোন থেকে যে কোনো ভিডিও জোড়া দিবে।

তো এবার চলুন তাহলে সে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

দেখুন, আজকের দিনে আপনি মোবাইলে ভিডিও এডিটিং করার জন্য প্রচুর পরিমানে সফটওয়্যার দেখতে পারবেন।

যেগুলোর মাধ্যমে আপনি বেশ সহজ ভাবেই যে কোনো ধরনের প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিট করতে পারবেন। যা আপনার বা আমার মতো এমন অনেক মানুষ করে আসছে।

আপনি আরো দেখতে পারেন…

আর ভিডিও জোড়া লাগানো যেহুতু এডিটিং এর একটি অংশ।

সেহুতু আপনিও অন্যদের মতো বেশ নিঁখুত ভাবে আপনার চাহিদামতো খন্ড খন্ড ভিডিও কে জোড়া লাগিয়ে নিতে পারবেন।

আর আজকে আমি সেই মোবাইল দিয়ে ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার নিয়েই বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো। 

কোন সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও জোড়া দেওয়া যায়? 

অনলাইনে সার্চ করলে আপনি এমন অনেক ধরনের ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার দেখতে পারবেন। মূলত এই সব গুলো ভিডিও এডিটিং এপস হলেও।

এদের কাজ কিন্তুু অনেক ভিন্ন হয়ে থাকে। তো আজকের দিনে এমন সব Video Editor এর নাম হলোঃ

  • kinemaster
  • Viva Video Editor
  • Filmora Video Editor
  • in shot
  • Adobe Premiere Rush
  • Camtasia Video Editing Software
  • Filmora Video Editor
  • Adobe Premiere Pro
  • Adobe Premiere Elements
  • Final Cut Pro X
  • Corel VideoStudio Ultimate

তো এতগুলো ভিডিও এডিটর এর মধ্যে কোনটি ভালো আর কোনটি খারাপ। সেটা সম্পর্কে আপনার তেমন একটা ধারনা নাও থাকতে পারে ৷

এছাড়াও উপরে থাকা video editor এর মধ্যে কোনটি মোবাইল ডিভাইস এর জন্য আর কোনটি কম্পিউটার এর জন্য  সে নিয়েও এক প্রকার দ্বিধা তো থাকবেই।

কিন্তুু আপনি যেন এই দ্বিধার মায়াজালে না পড়েন ৷ সেজন্য আমি পার্ট বাই পার্ট আলাদা আলাদা ভাবে সফটওয়্যার গুলো কে ভাগ করে দেবো।

যেন আপনার বুঝতে কোনো প্রকার অসুবিধা না হয়।

তো প্রথমে আপনি জানতে পারবেন যে, মোবাইল এর জন্য যথোপযুক্ত ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার 

কোন গুলো? 

মোবাইল দিয়ে ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার 

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যাদের হাতে একটি ভালো মানের এন্ড্রয়েড ফোন আছে।

তো তারা যদি ইচ্ছে করে, তাহলে খুব সহজেই তাদের সেই হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে একাধিক পরিমান এর ভিডিও জোড়া লাগিয়ে নিতে পারবে।

💥Quick Note: আজকে আমি এমন কিছু মোবাইল এর জন্য মোবাইল দিয়ে ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করবো। সেগুলোর জন্য আপনার ফোনটি দামী না হলেও চলবে।

তো আজকের আলোচিত এমন অনেক ধরনের মোবাইল অ্যাপস এর মধ্যে বেশ কিছু জনপ্রিয় এপস এর নাম হলোঃ 

০১| kinemaster (All in One)

দেখুন, বর্তমান সময় অবধি সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল Video Editing এপস এর নাম হলো kinemaster.

যদি আপনার পূর্বে থেকে ভিডিও এডিট রিলেটেড কোনো ধারনা থাকে। তাহলে আপনি এই মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে চোখ ধাধানো সব ভিডিও এডিট করতে পারবেন।

আপনি জানলে অবাক হবেন, কারন আজকের দিনে এমন অনেক ইউটিউবার আছেন ৷ যারা মূলত নিজের মোবাইল দিয়েই YouTubing করে আসছেন।

এবং তারা নিজের মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করার পর ৷ অনলাইন থেকে বিপুল পরিমান টাকা আয় করে আসছেন।

চলুন একনজরে দেখে নেয়া যাক, kinemaster নামক মোবাইল অ্যাপস এর কিছু আর্কষনীয় ফিচার সম্পর্কে। 

#1) Real-Time Recording 

কাইনমাষ্টার নামক এই মোবাইল এপস এর অন্যান্য গুনাবলির চাইতে বেশ জনপ্রিয় একটি ফিচার এর নাম হলো, Real Time Recording.

যার মাধ্যমে আপনি এডিটিং চলাকালীন প্রয়োজনীয় কোনো ক্লিপ এর আগে বা পরে ভিডিও শুট করতে পারবেন ৷

শুধু Video Clip নয় বরং আপনি তাৎক্ষনিক ভাবে যে কোনো অংশে অডিও ভয়েস প্রদান করতে পারবেন ৷ 

#2) Easy and Flexible Adjustment Tools

একটি মোবাইল ভিডিও এডিটর এ যে এতো কিছু ফিচার থাকতে পারে ৷ সেটা আপনি তখনি দেখতে পারবেন।

যখন আপনি কাইনমাস্টার এ Easy and Flexible Adjustment Tools নামক ফিচার টি দেখতে পারবেন ৷ কেননা, এটি হলো এমন এক ধরনের টুলস ৷

যার মাধ্যমে আপনি অনেক হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন Multi Tools দেখতে পারবেন ৷ যেমন, Saturation, Brightness, Filters ইত্যাদি। 

#3) Multi-Layered Videos

আপনি যদি অন্য কোনো ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার এ Video Editing করেন ৷

তাহলে আপনি ঐ সফটওয়্যারে শুধুমাএ নির্দিষ্ট একটি ভিডিও এডিট করতে পারবেন ৷ কেননা, ঐ Mobile Apps গুলোতে একসাথে মাএ একটি ভিডিও এডিট করার পারমিশন দেয়া আছে।

কিন্তুু আপনি যদি কম্পিউটার সফটওয়্যার গুলোর দিকে তাকান। তাহলে আপনি দেখতে পারবেন যে, Computer Software গুলো তে একসাথে অনেক গুলো ভিডিও ক্লিপ নিয়ে এডিটিং করা যায়।

আর এই স্বাদ যদি আপনি মোবাইল দিয়ে নিতে চান ৷ তাহলে আপনাকে অবশ্যই Kinemaster Mod Apk টি ব্যবহার করতে হবে ৷

কেননা, এই এপসটি হলো Multi Layer supported. তাই আপনি এর মাধ্যমে একই সময়ে অনেক গুলো ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন ৷

💡Pro Tips: দেখুন এই কাইনমাষ্টার এপস টি টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয় ৷ কিন্তুু আপনি যদি বিনা টাকায় ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনাকে Kinemaster Mod Apk Download করতে হবে। 

০২| inshot – Pro Video Editor 

আমার দেখা মোবাইল এর জন্য উপযুক্ত একটি ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার হলো Inshot.

মূলত আপনার যদি আগে থেকে ভিডিও এডিটিং নিয়ে কোনো প্রকার ধারনাও না থাকে। তাহলেও আপনি Inshot এর মাধ্যমে অনেক প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন।

একটা কথা না বললেই নয় তা হলো, এই এপসে আপনি মাএ কয়েকটা ক্লিক করার মাধ্যমে যে কোনো ধরনের ভিডিও কে এডিট করে নিতে পারবেন।

আর সে কারনেই আজকের দিনে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা দীর্ঘদিন থেকে এই Inshot কে ব্যবহার করে আসছে।

তো চলুন এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক Inshot নামক ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার এর মধ্যে কি কি গুনবালি রয়েছে।

কেননা, যতক্ষন না আপনি এই এপস এর ফিচার গুলো সম্পর্কে না জানবেন।

ততোক্ষণ আপনি Inshot এর কার্যকারীতা সমন্ধে বুঝতে পারবেন না। 

# Feature Of Inshot Video Editor 

আমি শুরুতেই বলছি যে, আজকের দিনে বেশ জনপ্রিয় একটি ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার হলো Inshot.

কারন এই মোবাইল অ্যাপসে এমন অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। যেমনঃ

  • উক্ত ভিডিও এডিটর দিয়ে আপনি ভিডিও এডিট করার পাশাপাশি আপনার পছন্দের ফটো বা ছবিকে এডিট করে নিতে পারবেন।
  • ফটো এডিট করার পাশাপাশি আপনি আপনার নিজের যে কোনো ধরনের ভিডিও কে এডিট করতে পারবেন। যা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। 
  • সবচেয়ে ভালো লাগার মতো দিক হলো আপনি এই ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার এ অনেক সহজ একটা timeline দেখতে পারবেন।
  • যাতে করে একজন নতুন মানুষও অনেক সহজ ভাবে ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন। 
  • উক্ত অ্যাপসে আপনি অসাধারন একটি Canvas দেখতে পারবেন। যেখানে আপনি ভিডিও এডিট করার অনেক গুলো Ratio ব্যবহার করে যে কোনো সাইজের ভিডিও তৈরি করে নিতে পারবেন। 
  • এছাড়াও উক্ত অ্যাপসে আপনি একটি ভিডিও কে আর্কষনীয় করার জন্য এমন অনেক ধরনের Filter পাবেন। যেগুলো আপনার এডিট করা ভিডিও কে একটা আলাদা টাইপের লুক দিবে।

💡PRO TIPS: উক্ত অ্যাপসটি হলো একটি পেইড এপস। তবে আপনি যদি একেবারে বিনামূল্যে উক্ত অ্যাপসটি ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনাকে গুগল থেকে Mod version নামিয়ে নিতে হবে। 

পিসি দিয়ে ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার

মোবাইল দিয়ে ভিডিও জোড়া লাগানোর সফটওয়্যার এর পাশাপাশি কম্পিউটার এর জন্য এমন অনেক ধরনের জনপ্রিয় কিছু সফটওয়্যার রয়েছে।

যেগুলোর মাধ্যমে আপনি অনেক সহজ ভাবে যে কোনো ধরনের ভিডিও জোড়া লাগিয়ে নিতে পারবেন।

চলুন এবার তাহলে সেই সফটওয়্যার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। 

০১| Camtasia video editing Software

আজকের দিনে কম্পিউটার এর জন্য উপযুক্ত একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার হলো Camtasia.

কারন কম্পিউটার ডিভাইস এর জন্য যতগুলো সফটওয়্যার ডেভলপ করা হয়েছে। সেগুলো তে কাজ করতে হলে আপনাকে বেশ বিপাকে পড়ে যেতে হবে।

কেননা, ঐ সফটওয়্যার গুলোর ইন্টারফেস অনেক কঠিন হয়ে থাকে।

কিন্তুু আপনি যদি Camtasia তে ভিডিও এডিট করার কাজ করেন। তাহলে আপনার কোনো প্রকার সমস্যা হবে না।

কারন এই সফটওয়্যার কে সেই ভাবে ডেভলপ করা হয়েছে। যেন সব ধরনের মানুষরা এই সফটওয়্যার এ কাজ করতে পারে।

তো আপনি যদি এই সফটওয়্যার টি নিজের ডিভাইসে ব্যবহার করেন। তাহলে আপনি এমন অনেক ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

যেমন, এখানে আপনি একটা নিজস্ব Audio Library পাবেন ৷ যেখানে আপনি প্রচুর পরিমানে ফ্রি মিউজিক পাবেন।

এগুলো ছাড়াও আপনি Filters, Effect সহো আরও এমন অনেক ধরনের প্রো ফিচার্স দেখতে পারবেন। 

০২| Filmora Video Editor pc

আজকের আর্টিকেল এর সর্বশেষ ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার এর নাম হলো Filmora Video Editor.

যার মাধ্যমে আপনি অনেক ভালো মানের ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন।

আর সে কারনেই আজকের দিনে এমন অনেক ধরনের মানুষ আছেন ৷

যারা এই ধরনের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে আসছেন।

কেননা, এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি একেবারে ফ্রি তে যে কোনো ধরনের প্রফেশনাল ভিডিও এডিট করতে পারবেন।

কারন এই সফটওয়্যারে আপনি অনেক ধরনের ফিচার দেখতে পারবেন। যেমন, Filter, Audio Library, Effect, Sticker ইত্যাদি।

আপনি আরো পড়তে পারেন…

এগুলো ছাড়াও আপনি এমন অনেক ধরনের ফিচার দেখতে পারবেন।

যেগুলো আপনার ভিডিও এডিট করার কাজে অনেক বেশি পরিমানে সহায়তা করবে ৷

আর যখন আপনি এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করবেন ৷ তখন আপনি নিজে থেকেই সব কিছু বুঝতে পারবেন। 

ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার আমাদের শেষকথা 

আজকের আর্টিকেলে আমি ভিডিও জোড়া লাগানো সফটওয়্যার নিয়ে একেবারে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি।

আশা করি আপনিও আজকের আলোচিত বিষয় গুলো বেশ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

তবে এরপরও যদি আপনার কোথাও কোনো সমস্যা থাকে। তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ৷

Bangla it Blog এর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top