৫ হাজার টাকায় কি কি ব্যবসা করা যাবে – (স্মল বিজনেস আইডিয়া)

৫ হাজার টাকায় কি কি ব্যবসা করা যাবে : (Small business ideas in Bengali) গত আর্টিকেলে আমি ব্যবসা করার উপকারীতা সম্পর্কে বলেছিলাম।

৫ হাজার টাকায় কি কি ব্যবসা করা যাবে – (স্মল বিজনেস আইডিয়া)
৫ হাজার টাকায় কি কি ব্যবসা করা যাবে

তো সেখানে অনেকে জানতে চেয়েছেন, ৫ হাজার টাকার মধ্যে কী কী ব্যবসা করা যেতে পারে

অর্থাৎ আপনার নিকট ৫ হাজার টাকা সঞ্চয় রয়েছে। এবং আপনি এই টাকা দিয়ে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। তো আজকে আমি আপনাকে এমন কিছু ব্যবসার সাথে পরিচয় করিয়ে দিব।

যে গুলো আপনি মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করতে পারবেন। তো চলুন এবার সেই Business ideas under 5000 in Bengali সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

৫ হাজার টাকায় ব্যবসা সম্ভব?

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন। যারা মনে করেন যে ব্যবসা করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হয়।

তো যারা এমনটা ভেবে থাকেন, তাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ যখন আপনি বড় ধরনের ব্যবসা করবেন। তখন আপনার লক্ষ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করতে হবে।

কিন্তু আপনি যদি খুব স্বল্প পরিসরে ক্ষুদ্র ব্যবসা করেন। তাহলে আপনি মাত্র ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

আর যখন আপনি মাত্র ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করবেন। তখন এই ব্যবসা তে আপনার ঝুঁকির পরিমাণ অনেক কম থাকবে।

আপনার জন্য আরোও লেখা…

এর পাশাপাশি আপনি খুব কম টাকা ইনভেস্ট করে ব্যবসা করার অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন।

তো যারা আসলে মনে করেন যে, ব্যবসা শুরু করার জন্য অনেক টাকা দরকার হয়। তাদের বলব, আপনি ৫ হাজার টাকায় ছোট ব্যবসা করতে পারবেন।

৫ হাজার টাকায় এই ব্যবসা গুলো শুরু করুন

তো ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা করা যায়। আশা করি এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনার মনে আর কোন ধরনের সন্দেহের অবকাশ নেই।

তো এবার আপনাকে জানতে হবে যে, এমন কোন ধরনের ব্যবসা রয়েছে। যে গুলো আপনি মাত্র ৫ হাজার টাকায় শুরু করতে পারবেন।

যদিও বা এই ব্যবসা গুলো অনেক ছোট হয়। তবে আপনি যদি ভালো ভাবে এই ধরনের ছোট ব্যবসা গুলো পরিচালনা করতে পারেন।

তাহলে কিন্তু আপনি প্রতি মাসে এই ছোট ছোট ব্যবসা গুলো থেকে ভালো মানের প্রফিট অর্জন করতে পারবেন।

01- কফি শপের দোকান

যারা ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে চান। তাদের জন্য অন্যতম একটি ব্যবসা হবে, কফি শপের দোকান দেওয়া।

আর আপনি হয়তোবা বেশ ভালো করেই জেনে থাকবেন। যে, একটি চায়ের দোকান অথবা একটি কফি শপের দোকান দিতে খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না।

মূলত আপনি যদি এই ছোট্ট ব্যবসা টি খুব ভালো ভাবে করতে পারেন। তাহলে আপনি প্রতিমাসে এই ব্যবসা থেকে বেশ ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।

আর এই ধরনের ব্যবসা গুলো করার সময়। এমন একটি স্থান নির্বাচন করবেন। যেখানে প্রচুর পরিমাণ মানুষের সমাগম রয়েছে।

কারণ যেখানে মানুষ বেশি থাকবে, সেখানে চা কফি বেশি বিক্রি হবে। আর আপনি যত বেশি চা কফি বিক্রি করতে পারবেন। আপনার ইনকাম এর পরিমাণ ঠিক তত বেশি হবে।

আর যারা মূলত খুব কম মূলধন ইনভেস্ট করে ব্যবসা করতে চান। তারা একবার হলেও এই ব্যবসা টি করার চেষ্টা করবেন।

02- ফলের জুসের দোকান 

৫০০০ টাকায় ব্যবসা হিসেবে ফলের জুসের দোকান দিতে পারেন। কারণ যখন গ্রীষ্মকাল থাকে, তখন ঠান্ডা পানীয় এর প্রতি। মানুষের টাকা আলাদা রকম আগ্রহ থাকে।

আর সেই সময় আপনি যদি ফলের জুসের দোকান দেন। তাহলে কিন্তু আপনার সেই দোকানে ব্যাপক পরিমাণে বিক্রি হবে।

এছাড়াও বর্তমানে অধিকাংশ সময় মানুষ এই ধরনের খাবার গুলো অনলাইন থেকে কিনে নেয়। তো আপনি চাইলে বিভিন্ন জায়গা তে ফলের জুসের দোকান দেয়ার পাশাপাশি।

অনলাইন এর মাধ্যমে আপনার এরিয়ার মধ্যে ফলের জুস সাপ্লাই দিতে পারবেন। আর এই ধরনের ব্যবসা গুলো করার জন্য খুব বেশি মূলধন ইনভেস্ট করতে হয় না।

বরং আপনি চাইলে ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা টি চালু করতে পারবেন।

03- সিজেন ওয়ারী ফল এর ব্যবসা করা

ফল হল এমন একটি খাবার, যা সব ধরনের মানুষের খাওয়ার দরকার। আর আপনি যদি খুব কম টাকার ব্যবসা করতে চান।

তাহলে আপনি মানুষের প্রয়োজনীয় ফল এর ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন। একটু ভেবে দেখুন আপনি যদি খুব ছোট পরিসরে ব্যবসা দিতে চান।

তাহলে ফল কিনতে আপনার খুব বেশি টাকা করার প্রয়োজন পড়বে না। আর আপনি যদি সিজেন ওয়ারী ফলের ব্যবসা করেন। তাহলে কিন্তু আপনার অধিক লাভ করার সম্ভাবনা থাকবে।

কারণ এক একটা সময় এক এক রকম ফলের চাহিদা থাকে। আর আপনি যদি সেই চাহিদা গুলো কে বুঝে সিজন ওয়ারি ফল এর ব্যবসা শুরু করেন।

তাহলে আপনি খুব দ্রুত আপনার ফল গুলো বিক্রি করতে পারবেন। এবং সেই ফল গুলো বিক্রি করার বিনিময়ে সেখান থেকে লাভবান হতে পারবেন।

আর সিজন ওয়ারী ফলের ব্যবসা করার জন্য খুব বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। সে ক্ষেত্রে এই ব্যবসায় তেমন একটা ঝুঁকি নেই।

04- পেইং গেস্টে ব্যবসা

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যারা মূলত শহরে বাস করেন। তো আপনি যদি শহরে বাস করেন এবং আপনার বাসায় যদি অতিরিক্ত পরিমাণ জায়গা ফাঁকা থাকে।

তাহলে আপনি সেই জায়গা টি আর ফাঁকা রাখবেন না। বরং উক্ত জায়গা তে ছোট একটা ব্যবসা করার পরিকল্পনা করুন। আর যদি আপনার এই ধরনের জায়গা থাকে।

তাহলে আপনি পেইং গেস্ট ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। কারণ এই ব্যবসায় খুব বেশি টাকা ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না।

যদি আপনার বাড়িতে অতিরিক্ত রুম কিংবা অতিরিক্ত জায়গা থাকে। তাহলে সেখানে গেস্টদের আতিথিয়তা করার কাজ শুরু করে দিন।

এতে করে আপনি খুব স্বল্প পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে। প্রতি মাসে একটা মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়াও এই ধরনের ব্যবসা গুলো তে আপনি স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার আর বাড়তি কোন চাপ থাকবে না।

05- পারফিউম এর ব্যবসা

আপনি চলার পথে এমন অনেক মানুষ কে দেখতে পারবেন। যারা মূলত সর্বদাই পারফিউম ব্যবহার করে থাকে। আর আপনি যদি পারফিউম তৈরি করার ব্যবসা শুরু করে দেন।

তাহলে কিন্তু আপনি এই ছোট্ট ব্যবসা থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এখন হয়তোবা আপনার মনে প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে।

যে, পারফিউম তৈরি করতে তো অনেক টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। তাহলে আপনি কিভাবে ৫ হাজার টাকা দিয়ে পারফিউম এর ব্যবসা করবেন?

দেখুন আপনি যদি পারফিউম তৈরি করতে চান। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে একটি কোম্পানি দিতে হবে। অপরদিকে আপনি যদি বিভিন্ন কোম্পানির তৈরি করা পারফিউম গুলো কিনে নেন।

এবং তারপরে আপনি সে গুলো খোলা বাজারে বিক্রি করেন। তাহলে আপনি মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে এই পারফিউম এর ব্যবসা করতে পারবেন।

এবং আপনি যদি প্রতি মাসে ভালো সেল করতে পারেন। তাহলে আপনার লাভ এর পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পাবে।

06- আয়রনিং পরিষেবার ব্যবসা

আমরা সবাই বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরিধান করি। আর এই ধরনের পোশাক গুলো প্রতি মাসে কয়েক বার আয়রন করতে হয়।

এখন আপনি যদি আপনার বাসার আশেপাশে কিংবা নিকটের হাট বাজারে। এই আয়রন পরিষেবার ব্যবসা চালু করেন। তাহলে কিন্তু আপনি এই ব্যবসা থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।

আর যদি আপনি আয়রন পরিষেবার ব্যবসা দিতে চান। তাহলে কিন্তু আপনাকে খুব বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না।

বরং আপনি ৫ হাজার টাকা দিয়ে অনেক ভালো মানের একটি আয়রন মেশিন কিনে নিবেন। তারপরে সেই মেশিন দিয়ে আপনি বিভিন্ন মানুষের পোশাক আয়রন করে দিবেন।

আর এর বিনিময়ে আপনি প্রতি মাসে বেশ ভালো প্রফিট অর্জন করতে পারবেন।

07- ব্রেড বা পাউরুটির দোকান

যারা মূলত দীর্ঘদিন থেকে বেকারির ব্যবসা করেন। তারা বেশ ভালো করেই জানেন যে, বেকারি তে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পাউরুটি। কারণ পাউরুটি এমন একটি খাবার।

যা সব ধরনের সময়ে যথেষ্ট পরিমাণে চাহিদা থাকে। তো একটি বেকারি দিতে আপনাকে কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয় করার প্রয়োজন হবে। কিন্তু আপনি যদি শুধুমাত্র পাউরুটির দোকান দেন।

আপনি আরোও পড়তে পারেন…

তাহলে আপনার সেই ব্যবসা শুরু করার জন্য ৫০০০ টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। এক্ষেত্রে আপনি যদি এই ধরনের ছোট্ট ব্যবসা গুলো তে ৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে চান।

তাহলে আপনি পাউরুটির দোকান দেওয়ার পাশাপাশি চা এর দোকান দিতে পারবেন।

যেখান থেকে আপনার বাড়তি কিছু টাকা প্রফিট আসবে। আর এই ধরনের ব্যবসা গুলো তে কোন প্রকার ঝুঁকি আছে বলে মনে হয় না।

08- পরিবেশ-বান্ধব কাগজের ব্যাগ তৈরির ব্যবসা

আমরা সবাই জানি যে, পলিথিন এর তৈরি ব্যাগ গুলো আমাদের পৃথিবীর জন্য মারাত্মক ক্ষতি করছে।

সে কারণে বিভিন্ন দেশে এই পলিথিন এর ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্য বারবার জানিয়ে দিচ্ছে। তো এখন মানুষ পলিথিন এর ব্যাগের পরিবর্তে কাগজের ব্যাগ ব্যবহার করা শুরু করেছে।

আর আগের দিন গুলোর তুলনায়, এখন কাগজের ব্যাগের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তো আপনি যদি এই চাহিদা পূরণ করতে পারেন।

এবং আপনি যদি পরিবেশ বান্ধব কাগজের ব্যাগ তৈরি করতে পারেন। তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই এই ব্যবসা টি পরিচালনা করে।

অনেক টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। আর এই ধরনের কাগজের ব্যাগ তৈরি করার ব্যবসা করতে। আপনি যদি পাঁচ হাজার টাকা ইনভেস্ট করেন।

তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই এই ব্যবসা টি রানিং করতে পারবেন। এবং পরবর্তী সময়ে আপনি আপনার ব্যবসার লাভের টাকা দিয়ে।

আপনার ব্যবসা করার পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবেন। আর অল্প টাকায় ব্যবসা করার জন্য আপনি একবার হলেও এই ব্যবসা টি করার চেষ্টা করবেন।

09- পর্দা সেলাইয়ের ব্যবসা

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মূলত সেলাই করতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। আর আপনার মধ্যে যদি এই সেলাই করার প্রতিভা থাকে।

তাহলে আপনি আর ঘরে বসে না থেকে আজ থেকেই একটা ছোট্ট ব্যবসা শুরু করে দেন।

আর সেই ব্যবসা টি হল, বিভিন্ন কাপড় সেলাই করার পাশাপাশি আপনি পর্দা সেলাই করার ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন। কারণ শহর কিংবা গ্রাম সবখানেই এখন পর্দা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

আর আপনি যদি সেই পর্দা গুলো ভালো ভাবে সেলাই করতে পারেন। এর পাশাপাশি বর্তমান সময়ের ফ্যাশন অনুযায়ী। আপনি যদি আপনার পর্দা গুলো কে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন।

তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার সেলাই করা পর্দা গুলো বিক্রি করতে পারবেন। এবং আপনি আপনার পর্দা যত বেশি বিক্রি করতে পারবেন।

ঠিক তত বেশি ইনকাম এর পরিমাণ বাড়বে। তো বসে না থেকে আজ থেকেই আপনি এই ব্যবসা টি করার চিন্তা ভাবনা করুন।

কেননা এই ব্যবসা গুলো করতে হলে খুব বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হয় না। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি পাঁচ হাজার টাকা ইনভেস্ট করেন।

তাহলে সেই টাকায় কাপড় কিনে আপনি পর্দা সেলাই করা শুরু করে দিতে পারবেন।

10- ঘর সজ্জার ব্যবসা

বর্তমান সময়ে যারা কম টাকায় ব্যবসা করতে চান। তাদের জন্য উপযুক্ত একটি ব্যবসা হবে, ঘর সজ্জা ব্যবসা।

কেননা এই ধরনের ব্যবসা গুলো চালু করার জন্য খুব বেশি টাকা এর প্রয়োজন হয় না।

অথচ আপনি স্বল্প পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে এই ধরনের ঘর সজ্জার ব্যবসা থেকে। ভালো টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।

কারণ সময়ের সাথে সাথে মানুষ অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। কেননা মানুষ এখন নিজের ঘর সজ্জার অন্যান্য মানুষ কে ইনভাইট করে থাকে।

সেক্ষেত্রে আপনি যদি এই ধরনের ব্যবসা করেন। এবং আপনার ঘর সজ্জার দক্ষতা থাকে। তাহলে কিন্তু আপনি খুব অল্প টাকা দিয়ে এই ধরনের ব্যবসা গুলো শুরু করতে পারবেন।

11- হ্যান্ডিক্রাফ্টের দোকান

আপনি এমন অনেক মানুষ কে দেখতে পারবেন। যারা মূলত অনেকটা সৌখিন টাইপের। আর এই ধরনের মানুষ গুলো বিভিন্ন ধরনের হস্ত শিল্প জাত পণ্য গুলো কিনে নিয়ে থাকে।

অপর দিকে আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন। যারা মূলত নিজের হাতে অনেক ভালো ভালো পণ্য তৈরি করতে পারে। তো আপনার মধ্যে যদি এমন কোন দক্ষতা থাকে।

এবং সেই দক্ষতার মাধ্যমে আপনি যদি কোন ধরনের হস্ত শিল্প জাত উৎপন্ন তৈরি করতে পারেন।

সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার তৈরি করা এই পণ্য গুলো বিক্রি করার ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন। আর যেহেতু এই কাজ গুলো আপনি নিজের হাত দিয়ে করবেন।

সেহেতু এই ধরনের ব্যবসা করার জন্য আপনার খুব বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। বরং আপনি খুব কম পরিমাণ টাকা দিয়ে এই ধরনের হ্যান্ডি ক্রাফটের দোকান দিতে পারবেন।

12- আয়ুর্বেদিক ওষুধের ব্যবসা

এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা মূলত আয়ুর্বেদিক ওষুধ সেবন করে থাকেন। এখন আপনি যদি সেই সকল মানুষদের টার্গেট করে আয়ুর্বেদিক ওষুধের ব্যবসা শুরু করে দেন।

তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই এই ব্যবসা টি চালু করতে পারবেন। যদিও বা এ ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য পাঁচ হাজার টাকার বেশি প্রয়োজন হবে।

তবে আপনি যদি এই ব্যবসা করতে চান। তাহলে কিন্তু আপনার খুব বেশি একটা ঝুঁকি নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।

কেননা বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ আয়ুর্বেদ এর ওষুধ ব্যবহার করে থাকে।

ব্যবসা নিয়ে আমাদের কিছু কথা

প্রিয় পাঠক, দেখুন আমাদের মধ্যে এমন অনেকে আছেন। যারা মূলত ব্যবসা করার জন্য অধিক পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করতে পারে না।

তো সে ক্ষেত্রে তারা চাইলে আজকের আলোচিত এই ব্যবসা গুলো খুব সহজেই করতে পারবে। কারণ আজকে আমি আপনাকে দেখিয়ে দিয়েছি এমন কিছু ব্যবসা সম্পর্কে।

আপনি আরোও দেখতে পারবেন…

যে গুলো আপনি মাত্র ৫ হাজার টাকায় করতে পারবেন। আর আপনি যদি এই ধরনের ব্যবসা রিলেটেড অজানা তথ্য গুলো খুব সহজ ভাষায় জানতে চান।

তাহলে আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। সেই সাথে আপনি যদি অন্যান্য কোন ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান।

তাহলে সেটি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ! এতক্ষণ ধরে আমার এই ব্যবসা রিলেটেড আর্টিকেল টি পড়ার জন্য।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top