স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি | মালিক, সিইও (CEO) এবং দেশ

samsung কোন দেশের কোম্পানি : বর্তমান বিশ্বে আপনি মোট যত গুলো কোম্পানি দেখতে পারবেন।

তাদের মধ্যে অন্যতম একটি কোম্পানি হলো, স্যামসাং। আর সে কারণেই আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি।

স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি | মালিক, সিইও (CEO) এবং দেশ
স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি | মালিক, সিইও (CEO) এবং দেশ

এবং সেই স্যামসাং কোম্পানির মালিক কে। আর এই বিষয় গুলো নিয়ে আজকে আমি বিস্তারিত আলোচনা করব।

সেই সাথে আমাদের এই স্যামসাং কোম্পানি সম্পর্কে যে সকল অজানা তথ্য রয়েছে। তার সব গুলো আজকের আর্টিকেলে উল্লেখ করার চেষ্টা করব।

চলুন আর দেরি না করে সরাসরি স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি, সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এবং স্যামসাং কোম্পানির অজানা তথ্য গুলো জেনে নেওয়া যাক।

স্যামসাং কি? What is Samsung?

Samsung কোম্পানি কিংবা স্যামসাং গ্রুপ বর্তমান বিশ্বে রাজত্ব করা একটি প্রতিষ্ঠান এর নাম।

আর এই জনপ্রিয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান টি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত। এর বিভিন্ন রকমের প্রোডাক্ট রয়েছে।

তবে samsung গোটা বিশ্বের মধ্যে ইলেকট্রনিক্স পণ্য উপাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যাপক সাড়া ফেলতে পেরেছে। তবে আমরা অনেকেই মনে করি।

আপনি আরোও দেখতে পারেন… 

যে স্যামসাং শুধুমাত্র স্মার্ট ফোন তৈরি করে থাকে। তো যারা আসলে এই বিষয় টি ভেবে থাকেন, তাদের ভাবনা সম্পূর্ণ ভুল।

কারণ স্যামসং মোবাইল তৈরি করা পাশাপাশি আরো বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য তৈরি করে থাকে। বিষয়টা অবাক করার মতো হলেও সত্যি ।

যে স্যামসাং বর্তমানে জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র নিয়ে কাজ করে থাকে। এই স্যামসাং কোম্পানি প্রতি বছর শুধুমাত্র বিজ্ঞাপনের পেছনে এক হাজার ৪০০ কোটি ডলার খরচ করে থাকে।

উক্ত কোম্পানিতে মোট যত গুলো কর্মচারী কাজ করে। তার পরিসংখ্যান দেখলে আপনি রীতিমতো অবাক হয়ে যাবেন।

কারণ স্যামসাং কোম্পানির মোট ৪ লাখ ৮৯ হাজার কর্মী কাজ করে থাকে। এই বিষয় টি সত্যি অবাক করার মতো।

কারণ আপনি যদি অ্যাপল, গুগল, কিংবা মাইক্রোসফট এর কর্মচারীর দিকে লক্ষ্য করেন। তাহলে আপনি কয়েক গুণ বেশি কর্মচারী samsung কোম্পানির মধ্যে দেখতে পারবেন।

স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি?

উপরের আলোচনা থেকে আপনি স্যামসাং কি সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তো আমারা যে বিষয় টি সম্পর্কে জানতে এসেছি।

সেটি হল, samsung কোন দেশের কোম্পানি। তো এই প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনাকে বলবো যে। স্যামসাং হল দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি।

আর জনপ্রিয় এই samsung নামক কোম্পানিটির সূচনা হয়েছিল 1938 সালে। যখন এই কোম্পানির সূচনা হয় তখন থেকেই স্যামসাং কোম্পানি। প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন করা হয়।

এবং সেই ইলেকট্রনিক্স পণ্য গুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আর বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় এই কোম্পানি টি বিভিন্ন প্রকারের প্রোডাক্ট উৎপন্ন করে।

samsung কোম্পানি থেকে এই ধরনের বিভিন্ন প্রোডাক্ট উৎপাদন করার জন্য। সর্বমোট 4 লাখ 89 হাজার কর্মী কাজ করে। যা সত্যিই অবাক করে দেয়ার মত।

Samsung কোম্পানির মালিক কে?

স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি এই বিষয় টি সম্পর্কে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এবং সেখানে আমি আপনাকে স্পষ্ট করে বলেছি।

যে। স্যামসাং হল দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি। এবং এই কোম্পানি থেকে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন হয়ে থাকে।

তবে আপনি কি জানেন, এই জনপ্রিয় স্যামসাং কোম্পানির মালিক কে। যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে শুনুন।

এই জনপ্রিয় স্যামসাং কোম্পানির মালিকের নাম হল, Lee Byung Chuli. মূলত ইনি হলেন সেই ব্যক্তি যিনি সর্বপ্রথম ১৯৩৮ সালে এই জনপ্রিয় কোম্পানির সূচনা করেন।

এবং তিনি হলেন এই কোম্পানির আসল মালিক। আশা করি স্যামসাং কোম্পানির মালিক কে সে সম্পর্কে আপনি সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন।

চলুন এবার samsung কোম্পানি সম্পর্কে অন্যান্য বিষয় গুলো জেনে নেওয়া যাক।

Samsung কোম্পানির সিইও কে?

এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনি স্যামসাং কোম্পানি সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা তথ্য জানতে পেরেছেন।

যেমন সবার শুরুতেই আমি আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি যে, স্যামসাং কোন দেশে কোম্পানি। এর পরে আমি আপনাকে স্যামসাং কোম্পানির মালিক কে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়েছি।

কিন্তু এই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি আপনাকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জেনে নিতে হবে। সেটি হল যে, স্যামসাং কোম্পানির সিইও কে।

আর এ বিষয়ে আমি আপনাকে বলবো যে। স্যামসাং কোম্পানির সিইও এর নাম হল, Kye Hyun Kyung এবং Jong Hee Han.

মূলত গোটা samsung কোম্পানিকে এই দুইজন ব্যক্তি পরিচালনা করে থাকে। তবে স্যামসাং কোম্পানি ইন্ডিয়া তে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠানের নাম।

আর সে কারণে ইন্ডিয়াতে স্যামসাং কোম্পানির আলাদা একজন সিইও কে নিযুক্ত করা হয়েছে। আর সেই ব্যক্তির নাম হল, B.D.Park.

Samsung কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি কোন দেশে আছে?

দেখুন স্যামসাং কোম্পানি থেকে যে সকল পণ্য উৎপাদন করা হয়। সেই পণ্য গুলো বাজারজাত করার আগে অবশ্যই মেনুফ্যাকচারিং করে নিতে হয়।

আর প্রতিটি কোম্পানির নিজস্ব মেনুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি থাকে। কিন্তু samsung কোম্পানি যেহেতু অনেক পুরাতন একটি প্রতিষ্ঠান।

সেহেতু তাদের মেনু ফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি বিভিন্ন দেশে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আর সে কারণে আমরা অনেকেই জানতে চাই।

যে স্যামসাং কোম্পানির মেনুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি কোন দেশে আছে। আর আপনি যদি এই বিষয় টি সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলব।

যে বিশ্বের মধ্যে মোট ছয়টি দেশে samsung এর নিজস্ব মেনুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি রয়েছে। আর সেই দেশ গুলো হলো:

  1. দক্ষিণ কোরিয়া, 
  2. ইন্দোনেশিয়া, 
  3. ব্রাজিল, 
  4. চায়না, 
  5. ইন্ডিয়া, 
  6. ভিয়েতনাম,

উপরে আপনি মোট ছয় টি দেশের নাম দেখতে পাচ্ছেন। মূলত এই ছয়টি দেশে samsung এর নিজস্ব মেনুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি রয়েছে।

এবং সময় এর সাথে সাথে যেমন স্যামসাং কোম্পানির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সাথে তারা আরও বিভিন্ন দেশে ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি তৈরি করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

Samsung কোম্পানির ইতিহাস

আলোচনার শুরুতেই আমি আপনাকে বলেছি যে ১৯৩৮ সালে স্যামসাং কোম্পানির সর্বপ্রথম সূচনা হয়েছিল। এবং যখন এই স্যামসাং কোম্পানির সূচনা হয়েছিল।

তখন তারা মাত্র ৪০ জন কর্মী দিয়ে নুডুলস তৈরির একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল। আর এই নুডুলস তৈরি করার মাধ্যমে স্যামসাং সর্বপ্রথম পন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এর যাত্রা শুরু করে।

আর শুরুর দিকে যখন এই স্যামসাং কোম্পানি থেকে নুডুলস তৈরি করা হতো। তখন তারা তাদের আশে পাশের শহর গুলো তে তাদের তৈরি করা নুডুলস গুলো সরবরাহ করতো।

আপনি আরোও  দেখেন

আর দুঃখজনক হলেও সত্য যে তারা যখন তাদের কোম্পানি থেকে পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি করতে থাকে।

ঠিক সেই সময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। আর এই বিশ্বযুদ্ধ হওয়ার কারণে উক্ত সময়ে প্রচুর পরিমাণে অর্থনৈতিক মন্দা শুরু হয়। যা ইতিহাস এর পাতায় এখনো জায়গা করে আছে।

কিন্তু যখন গোটা বিশ্বের মধ্যে অর্থনৈতিক মন্দা কমতে থাকে। তখন samsung কোম্পানি তাদের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করে।

এবং স্যামসাং তাদের নিজস্ব কোম্পানির একটি মূল অফিস তৈরি করার চিন্তা করে। আর সে কারণেই তারা দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানীতে তাদের মূল অফিস তৈরি করে।

নিজস্ব অফিস প্রতিষ্ঠা করার পাশাপাশি samsung থেকে আরো বিভিন্ন রকম কার্যক্রম শুরু হয়। যেমন:

  1. Samsung কোম্পানি থেকে বৃহৎ একটি চিনি পরিশোধনাগর প্রস্তুত করা হয়।
  2. এর পাশাপাশি স্যামসাং কোম্পানি একটি উল তৈরির কারখানা স্থাপন করেন।
  3. তারপরে samsung কোম্পানি পর্তুগালে একটি উৎপাদক সহায়ক প্রতিষ্ঠান এর শুরু করেন।
  4. ১৯৯০ সালের সময় samsung কোম্পানি থেকে মোবাইল ফোন সিস্টেম তৈরি করা শুরু হয়।
  5. এবং এই মোবাইল ফোন সিস্টেম তৈরি করার যে ফার্ম ছিল। সেটি চীন এর মধ্যে স্থাপন করা হয়। এবং সেখান থেকেই উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হয়েছিল।
  6. তারপরে স্যামসাং কোম্পানি থেকে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন করা শুরু করে।
  7. যেমন, রেডিও, টেলিভিশন, কর্ডলেস ইন্টারনেট ফোন ইত্যাদি তৈরি করতো।

উপরে আপনি যে বিষয় গুলো দেখতে পাচ্ছেন। সে গুলো হলো samsung কোম্পানি থেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রকারের প্রতিষ্ঠান তৈরি করার তালিকা।

আর এই samsung কোম্পানি সফলতা ২০০৭ সাল থেকেই শুরু হয়। কারণ সেই সময়ে মানুষ এত বেশি স্যামসাং এর ফোন ব্যবহার করেছিল।

যা আসলে সত্যি তাদের ব্যবসা কে ৮০% পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছিল। আর তখন থেকে এখন অব্দি স্যামসাং তাদের নিজস্ব অবস্থান কে সঠিক ভাবে ধরে রাখতে পেরেছে।

Samsung কোম্পানি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

এতক্ষন থেকে আপনি স্যামসাং কোম্পানি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পেরেছেন। যেমন, সবার শুরুতেই আমি আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি।

স্যামসাং কোন দেশের কোম্পানি। এবং এই samsung কোম্পানির ইতিহাস কে খুব সহজ ভাবে উল্লেখ করেছি।

তবে এ গুলো ছাড়াও samsung কোম্পানির বেশ কিছু অজানা তথ্য রয়েছে। চলুন এবার সেই অজানা তথ্য গুলো জেনে নেওয়া যাক।

  1. Samsung শব্দের অর্থ হলো “৩ তারকা”।
  2. এই কোম্পানি টি বর্তমানে গোটা বিশ্বের মধ্যে ইলেকট্রনিক্স উৎপাদন এর দিক থেকে সবার শীর্ষে অবস্থান করে আছে।
  3. দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে স্যামসাং হল সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
  4. ২০১৩ সালে samsung কোম্পানি শুধুমাত্র বিজ্ঞাপনের জন্য মোট ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছিলেন।
  5. Samsung কোম্পানি তে মোট যত গুলো কর্মী কাজ করে। তত গুলো কর্মী অ্যাপল, microsoft এবং google এর কর্মীকে এক করলেও। স্যামসাং কোম্পানির কর্মীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হবে।
  6. দক্ষিণ কোরিয়ার মোট জিডিপি এর মধ্যে স্যামসাং কোম্পানির ১৭ শতাংশ অবদান রয়েছে।
  7. ২০১৯ সালের samsung এর মোট আয় ছিল ৩০৫ বিলিয়ন ডলার। যা সত্যিই অবাক করে দেওয়ার মত।
  8. Samsung এর সদর দপ্তর samsung টাউন এর মধ্যে অবস্থিত। আর এই জায়গা টি দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে রয়েছে।
  9. বিশ্বের বিভিন্ন দেশে samsung এর বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবং তাদের মার্কেট গোটা বিশ্বব্যাপী।
  10. Samsung নামটি কোরিয়ান শব্দ “হান্জা”- থেকে এসেছে।

উপরে আপনি যে তালিকা দেখতে পাচ্ছেন। সেই তালিকার মধ্যে samsung কোম্পানির বিভিন্ন রকমের অজানা তথ্য গুলো শেয়ার করা হয়েছে।

আর আপনি যদি এই কয়েক টি বিষয় সঠিক ভাবে পড়েন। তাহলে আপনি স্যামসাং কোম্পানির অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

আপনি আরোও জানতে পারবেন্…

প্রিয় পাঠক, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা মাধ্যমে আমি আপনাকে। স্যামসাং কোম্পানি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে জানিয়ে দিয়েছি। যেমন:

  1. Samsung কোন দেশের কোম্পানি?
  2. Samsung কোম্পানির মালিক কে?
  3. স্যামসাং কোম্পানি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
  4. স্যামসাং কোম্পানি ইতিহাস কি?
  5. পুরো বিশ্বের মধ্যে স্যামসাং কোম্পানির মোট কতজন কর্মী রয়েছে?
  6. Samsung শব্দের অর্থ কি এবং এই নামটি কোথা থেকে এসেছে?

আর আপনি যদি স্যামসাং কোম্পানি সম্পর্কে এই বিষয় গুলো জানতে চান। তাহলে আজকের এই আলোচনা টি আপনার জন্য অনেক বেশি হেল্পফুল হবে।

আর যারা ইতিমধ্যেই আজকের পুরো লেখাটি পড়েছেন। তাদের অভিনন্দন! কারণ আপনি আজকে থেকে স্যামসাং কোম্পানির বিভিন্ন অজানা বিষয় গুলো জানতে পেরেছেন।

আপনি যদি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সহজ ভাষায় পেতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন।

আর দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে। সে পর্যন্ত সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top