Iphone কোন দেশের কোম্পানি – আইফোনের মালিক কে?

Iphone কোন দেশের কোম্পানি : বর্তমান সময়ে যদি স্মার্টফোনের কথা আসে। তাহলে সবার আগে যে নামটি আসবে সেটি হল আইফোন।

Iphone কোন দেশের কোম্পানি - আইফোনের মালিক কে?
Iphone কোন দেশের কোম্পানি

কেননা আজকের দিনে আইফোনের দৌরাত্ব গোটা বিশ্ব জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে। আর সে কারণে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে এই আইফোন নিয়ে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন জেগে থাকে।

যেমন, আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, Iphone কোন দেশের কোম্পানি। আবার আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা আসলে Iphone এর মালিক কে সে সম্পর্কে জানতে চায়।

আর এই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে। যেখানে আপনি জানতে পারবেন যে, Iphone এর মালিক কে এবং আইফোন কোন দেশের কোম্পানি।

চলমান সময়ে যেসব মানুষ আইফোন ব্যবহার করে। তারা বেশ ভালো করেই জানে যে। এই ধরনের উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন iphone গুলো হলো ইন্টারনেট এবং মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত করা স্মার্টফোন।

তবে এই আইফোন এর সর্বপ্রথম সূচনা হয়েছিল ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসের ৯ তারিখ। এবং সর্বসাধারণ এর জন্য ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে আইফোন কে বাজারজাতকরণ শুরু হয় ২৯ জুন এর মধ্যে।

আপনি আরোও জানতে পারবেন…

এবং তারপর থেকে আইফোন তাদের স্মার্ট ফোন কে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফিচার এর মাধ্যমে আরও আপগ্রেড করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

যার ফলে মানুষের কাছে আইফোন পূর্বের তুলনায় আরো বেশি প্রাধান্য পেতে শুরু করেছে।

Iphone কি?

পৃথিবীতে বসবাসকারী মানুষ একজন আরেক জন এর সাথে খুব সহজে যোগাযোগ করার জন্য আবিষ্কার করা হয়েছে স্মার্টফোন।

তবে iphone হলো অন্যান্য সব স্মার্টফোন এর মধ্যে অন্যতম। কারণ আইফোন নামক এই স্মার্টফোন এর বিল্ড ইন কোয়ালিটি অন্যান্য মোবাইল কোম্পানি গুলোর তুলনায় অনেক বেশি মজবুত।

যার ফলে একজন ব্যবহারকারী এই ধরনের আইফোন নামক স্মার্টফোন কে ব্যবহার করে অনেক স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। তাছাড়া এই আইফোন নামক স্মার্টফোন এর নির্মাতা হল।

অ্যাপল ইনকর্পোরেট নামক একটি প্রতিষ্ঠান। আর যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই iphone এর সূচনা করেন। তিনি হলেন  অ্যাপল নামক প্রতিষ্ঠান এর সাবেক সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস।

Iphone কোন দেশের কোম্পানি?

আমাদের মধ্যে এমন অনেক ব্যক্তি আছেন। যারা মূলত iphone ব্যবহার করে আসছেন। আবার আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ থাকবেন।

যারা iphone ব্যবহার করার কথা ভাবছেন। তো তাদের মধ্যে একটি প্রশ্ন জেগে থাকে। আর সেই প্রশ্নটা হলো যে, আইফোন কোন দেশের কোম্পানি।

তো যাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে। তাদের উদ্দেশ্য করে বলবো যে, বর্তমান সময়ে গোটা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত একটি ব্রান্ড এর নাম হল অ্যাপল।

কেননা জনপ্রিয় এই প্রতিষ্ঠান এত দ্রুততার সাথে অর্থনৈতিক ভাবে বিশ্বের মধ্যে সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। যা আসলে খুব কম সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের ভাগ্যে জুটে থাকে।

কিন্তু যারা আসলে জানতে চায় যে, iphone কোন দেশের কোম্পানি। তাদের উদ্দেশ্য করে বলবো যে। গোটা বিশ্বজুড়ে বিস্তৃত এই আইফোন তৈরি হয় চীনের মধ্যে।

কারন আপনি একটা কথা বেশ ভালো করে মাথায় রাখবেন। সেটি হল অ্যাপল নামক জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান এর যত গুলো প্রোডাক্ট মার্কেটে আছে।

তার অধিকাংশ প্রোডাক্ট গুলো চীনের মধ্যে তৈরি হয়ে থাকে। আর এই বিষয়টির সত্যতা তখনই পাওয়া যায়।

যখন অ্যাপল কে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, গোটা বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত এই জনপ্রিয় কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো কোন দেশের মধ্যে তৈরি হয়। সেই সময়ে অ্যাপল এর কাছ থেকে উত্তর আসে যে।

তাদের প্রতিষ্ঠান এর প্রতিটা প্রোডাক্ট মূলত চীনের মধ্যে তৈরি হয়ে থাকে। সেটা হতে পারে অ্যাপল এর স্মার্টফোন কিংবা apple এর ল্যাপটপ। তার সব গুলোই মূলত চীন দেশে তৈরি হয়।

Iphone এর মালিক কে?

Iphone কোন দেশের কোম্পানি তা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি আপনি এই আলোচনা থেকে জেনে নিতে পারবেন যে iphone কোন দেশের কোম্পানি।

তবে এই বিষয়টা জানার পাশাপাশি আপনাকে আর অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জেনে নিতে হবে আর সেটি হল যে iphone এর মালিক কে

মূলত আমরা যে iphone ব্যবহার করি সে iphone এর মালিক কে তা সম্পর্কে জেনে নেয়াটা আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।

তাই চলুন এবার তাহলে সে বিষয়টি সম্পর্কে স্বল্প আকারে আলোচনা করা যাক এবং জেনে নেওয়া যাক যে iphone এর মালিক কে।

যেহেতু আপনি iphone এর মালিক কে সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। সেহেতু আমি আপনাকে সরাসরি বলব যে, আইফোন এর মালিক এর নাম হলো স্টিভ জবস।

মূলত তিনি হলেন এমন একজন ব্যক্তি। যিনি সর্বপ্রথম এই iphone এর সূচনা করেন। এবং পরবর্তী সময়ে এই iphone কে সর্বসাধারণের ব্যবহার করার নিমিত্তে বাজারজাত করেন।

এবং তার পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ২০১১ সাল এর অক্টোবর মাসের ৫ তারিখে iphone এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস মৃত্যুবরণ করেন।

এবং তার মৃত্যুবরণ এর পরে টিম কুক নামক একজন ব্যক্তি অ্যাপেল এর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

Iphone এর ইতিহাস

বর্তমান সময়ে আমরা যে iphone এর জয়জয়কার শুনতে পাই। তার সূচনা হয়েছিল সর্বপ্রথম ২০০৫ সালে। কেননা iphone হল বিশ্বের জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এর প্রোডাক্ট।

আর অ্যাপল নামক এই প্রতিষ্ঠান টি ২০০৫ সাল থেকেই iphone তৈরির কাজ শুরু করেছিলেন। আর সেই সময়ে অ্যাপল এর সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্টিভ জবস।

মূলত সেই সময় তিনি অ্যাপল এর মধ্যে থাকা কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে টাচ স্ক্রিন প্রযুক্তির মোবাইল তৈরি করার কথা বলেছিলেন।

এবং সে সময়ে তার মধ্যে এই ধরনের টাচ স্ক্রিন যুক্ত স্মার্টফোন তৈরি করার একটা প্রবল ইচ্ছা ছিল। এর পাশাপাশি আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল যেটি হল যে।

স্টিভ জবস বিভিন্ন রকমের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিশেষজ্ঞদের কাছে ট্যাবলেট পিসি এবং মোবাইল ফোনের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে। সেই পার্থক্যের দিকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।

তার পরবর্তী সময়ে মোট ৩০ মাসের চুক্তি নিয়ে অ্যাপল টেলিকম যৌথভাবে আইফোন নির্মাণ করার কাজ শুরু করে দেন। আর অবাক করার মত বিষয় হলো।

সঠিক সময়ে অর্থাৎ ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারিতে সর্বপ্রথম আইফোন কে অবমুক্ত করেন স্টিভ জবস। আর যখন এই আইফোন কে অবমুক্ত করা হয়।

তার পরবর্তী সময়ে iphone সর্বপ্রথম বিক্রি শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে। এবং iphone বিক্রি করার প্রথম তারিখ হল ২০০৭ সালের ২৯ জুন। আর যখন প্রথম অবস্থায় iphone এর ব্যাপক পরিমাণে বিক্রি হওয়া শুরু হয়েছিল।

সেই সময়ে অনেকের কাছে এই আইফোন জেসাস ফোন নামে পরিচিত হতে থাকে। আর যুক্তরাষ্ট্রের আইফোন বিক্রি হওয়ার পাশাপাশি ২০০৭ সালের মধ্যে ইউকে, ফ্রান্স এবং জার্মানির মধ্যে প্রচুর পরিমাণ বিক্রি করা শুরু হয়।

এবং iphone এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পরে ২০০৮ সালের জুলাই মাসের ১১ তারিখে iphone 3g চালু হয়। এবং ২০০৯ সালের জুন মাসের ৮ তারিখে iphone 3GS বাজারে অবমুক্ত করা হয়।

Iphone এর প্রকার গুলো কি কি?

আজকের আর্টিকিলের শুরুতেই আমি আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি যে আইফোন কোন দেশের কোম্পানি। এবং iphone এর মালিক কে।

তো আপনি যদি উপরের আলোচনা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে এতক্ষণে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনার মধ্যে পরিষ্কার ধারণা চলে আসবে।

এখন আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় যে। বলুন তো বর্তমান সময়ে এর যে সকল iphone রয়েছে, তার মোট কত গুলো মডেল রয়েছে।

আমি নিশ্চিত যে, অনেক ব্যক্তির কাছে এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই। কেননা আমরা অনেকেই শুধুমাত্র এক বা দুইটি iphone ব্যবহার করে থাকি।

আবার কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা মূলত একের অধিক আইফোন ব্যবহার করেন। কিন্তু একটি মানুষের পক্ষে আইফোনের সকল মডেল ব্যবহার করা সম্ভব নয়।

আপনার জন্য আরোও লেখা…

আর সে কারণে আমরা অনেকেই বলতে পারি না যে, আইফোন এর সকল মডেল গুলোর নাম কি।

আর আপনি যেন আইফোনের সকল মডেল গুলো সম্পর্কে জানতে পারেন। সে কারণে নিচে আমি একটি তালিকা প্রদান করলাম। যেখান থেকে আপনি iphone এর প্রকার গুলো জেনে নিতে পারবেন।

  1. আইফোন
  2. আইফোন ৩জি
  3. আইফোন ৩জিএস
  4. আইফোন ৪
  5. আইফোন ৪এস
  6. আইফোন ৫
  7. আইফোন ৫এস
  8. আইফোন ৫সি
  9. আইফোন ৬
  10. আইফোন ৬এস
  11. আইফোন ৬এস প্লাস
  12. আইফোন এস ই
  13. আইফোন ৭
  14. আইফোন ৭ প্লাস
  15. আইফোন ৮
  16. IPhone X
  17. আইফোন ১০R| IPhone XR
  18. আইফোন ১০S
  19. আইফোন SE (দ্বিতীয় প্রজন্ম) (2020)
  20. আইফোন 11 (2019)
  21. আইফোন 12 মিনি (2020)
  22. আইফোন 12 (2020)
  23. আইফোন 13 মিনি (2021)
  24. আইফোন 13 (2021)
  25. আইফোন 13 Pro Max (2021)
  26. iPhone 13 Pro (2021)
  27. আইফোন ১১
  28. আইফোন ১১ প্রো
  29. আইফোন প্রো ম্যাক্স
  30. আইফোন এস ই  
  31. আইফোন ১২ মিনি 
  32. আইফোন ১২ 
  33. আইফোন ১২ প্রো 
  34. আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স।

তো উপর আপনি যে নাম গুলো দেখতে পাচ্ছেন। এ গুলো হলো iphone এর বিভিন্ন মডেলের নাম। মূলত যদি কখনো আপনার আইফোনের সকল মডেলের নাম জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

তাহলে এই তালিকা টি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ উক্ত তালিকা তে আমি আইফোন এর সকল প্রকার মডেলের নাম উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি।

Iphone এর সীমাবদ্ধতা গুলো কি কি?

Iphone কোন দেশের কোম্পানি এবং iphone এর মালিক কে সেই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি। এবার আমি আপনাকে চমৎকার কিছু তথ্য দেয়ার চেষ্টা করব।

সেটা হল যখন আপনি iphone ব্যবহার করবেন। তখন আপনি বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা লক্ষ্য করতে পারবেন। আর এই ধরনের সীমাবদ্ধতা গুলো মূলত আপনার প্রাইভেসি এর জন্য তৈরি করা হয়েছে।

যেমন ধরুন, আপনি একজন iphone ইউজার হিসেবে আপনি কোন ধরনের থার্ড পার্টি অ্যাপস আপনার স্মার্টফোন এর মধ্যে ইন্সটল করতে পারবেন না।

বরং আপনার ফোনের মধ্যে যে অ্যাপেল স্টোর রয়েছে। সেখান থেকে আপনার স্মার্টফোন এর যাবতীয় অ্যাপস গুলো ইন্সটল করে নিতে হবে।

আবার আপনি যদি এমনিতেই সাধারণ এন্ড্রয়েড ফোন গুলো ব্যবহার করেন। তাহলে আপনি বেশ ভালো করে জানবেন যে।

এই ধরনের এন্ড্রয়েড ফোন এর মধ্যে কম্পিউটারের মাধ্যমে যে কোনো ধরনের ছবি, ভিডিও গান কিংবা অডিও গান লোড করা সম্ভব হয়।

কিন্তু একজন আইফোন ইউজার হয়ে আপনি কোন ভাবেই এই পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার iphone এর মধ্যে কোন ধরনের ফাইল প্রবেশ করাতে পারবেন না।

এর পাশাপাশি আপনি iphone এর নিজস্ব অ্যাপস ছাড়া আপনি কোন ভাবেই কোন ধরনের ফাইল ওপেন করতে পারবেন না।

মূলত এই দিক গুলোর ক্ষেত্রে আপনি iphone এর মধ্যে বেশ কিছু সীমা বদ্ধতা লক্ষ্য করতে পারবেন।

যা অনেকের কাছে বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ালেও এটা মূলত iphone ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা এবং প্রাইভেসি রক্ষার জন্য তৈরি করা হয়েছে।

আইফোন নিয়ে আমাদের শেষ কথা

আমরা সবাই জানি যে, বর্তমান বিশ্বের জনপ্রিয় একটি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান হল অ্যাপেল। আর এই প্রতিষ্ঠান থেকে যে সকল প্রোডাক্ট তৈরি হয়।

সে গুলো মানুষের কাছে অনেক বেশি প্রাধান্য পায়। কেননা অ্যাপল থেকে উৎপাদিত হওয়া প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহারিক দিক থেকে যেমন সুবিধা পাওয়া যায়।

ঠিক তেমনি ভাবে অ্যাপল এর প্রোডাক্ট গুলো অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। আর অ্যাপল এর জনপ্রিয় একটি প্রোডাক্ট হলো iphone.

যেটি মূলত গোটা বিশ্বের মানুষ এর মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে। আর সে কারণেই এই আইফোন নিয়ে আমাদের বিভিন্ন মানুষের মনে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন জেগে থাকে।

আপনি আরোও দেখতে পারবেন…

আর সেই প্রশ্ন গুলোর সঠিক উত্তর দেয়ার জন্যই আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।

কারণ আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাকে স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছি যে। iphone কোন দেশের কোম্পানি এবং আইফোন এর মালিক কে।

আর আপনি যদি আজকের এই পুরো আলোচনা টি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে আমার দীর্ঘ বিশ্বাস যে, এতক্ষণে আপনি এই যাবতীয় বিষয় গুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

যদি আপনি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো কে খুব সহজ ভাষায় জেনে নিতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন।

যাতে করে আমাদের ওয়েব সাইটে পাবলিশ করা সকল আপডেট তথ্য গুলো সবার আগে আপনি পেয়ে যান।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top