কিভাবে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা যায় | ব্লগে Page View বৃদ্ধি করার কৌশল

কিভাবে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা যায় : যারা মূলত ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিয়ে কাজ করেন৷ তাদের জন্য ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করার কাজটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

কিভাবে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা যায় | ব্লগে Page View বৃদ্ধি করার কৌশল
ব্লগে Page View বৃদ্ধি করার কৌশল

কারন ভিজিটর শূন্য ওয়েবসাইট আর লবনবিহীন তরকারি। এই দুটো প্রায় সমান ব্যাপার। কারন, একটি ওয়েবসাইটে যদি কোনো প্রকার ভিজিটর না থাকে।

তাহলে সেই সাইট কোনো কাজে আসবে না। তবে একটি সাইটে ভিজিটর কিন্তুু এমনি এমনি আসেনা। বরং এমন কিছু কাজ আছে, যেগুলোর দিকে ফোকাস রাখতে পারলে।

কোনো একটি সাইটে হিউজ পরিমানে ভিজিটর নিয়ে আসা সম্ভব। আর আজকের দিনে যাদের সাইটে লাখ লাখ ভিজিটর আসছে। তারাও মূল এই ধরনের টিপস এন্ড ট্রিকস গুলো ফলো করে থাকেন। 

আর কিভাবে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর ভিজিটর বৃদ্ধি করতে হয়, ওয়েবসাইটে কিভাবে দ্রুত ভিজিটর বাড়ানো সম্ভব। আজকে সে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করার চেস্টা করবো।

যেন আপনার তৈরি করা ওয়েবসাইটে হিউজ পরিমানে ভিজিটর আসে৷ সেজন্য আজকে আমি সহজভাবে কিছু উপায় এর কথা বলবো।

যেগুলো ফলো করলে আপনিও প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আপনার সাইটে নিয়ে আসতে পারবেন।

তো একটি ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসার জন্য কি কি কাজ করতে হবে। আপনি যদি সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান।

তবে আজকের এই লেখাটি মন দিয়ে পড়া শুরু করে দিন। অন্যথায় আপনি এই লেখাটিকে স্কিপ  করেন।

তাহলে আপনি জানতে পারবেন না ব্লগে Page View বৃদ্ধি ও Visitor ধরে রাখার দুর্দান্ত কৌশল গুলা নিয়ে তো চলুন শুরু করা যাক ব্লগে Page View বৃদ্ধি করার কৌশল। 

ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর উপায় 

শুরুতেই একটা কথা বলে নেয়া দরকার। সেটি হলো, আমি নিচে কিছু উপায় নিয়ে কথা বলবো। যেগুলো ফলো করলে একটি ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়িয়ে নেয়া সম্ভব।

কিন্তুু এই উপায় গুলোকে ফলো করার সাথে সাথেই আপনার সাইটে মিলিয়ন মিলিয়ন ট্রাফিক আসবে। বিষয়টা আসলে এমন নয়, বরং আপনাকে নিয়ম মেনে কাজ করে যেতে হবে।

আর যখন আপনি প্রতিনিয়ত এই ভিজিটর বাড়ানোর উপায় গুলোকে প্রয়োগ করবেন। তখন কোনো একটা সময় আপনি আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়িয়ে নিতে পারবেন। যেমনঃ

💡NOTE: ওয়েবসাইট এর ভিজিটর বাড়িয়ে নেয়ার অন্যতম একটি উপায় হলো এসইও। আর SEO এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নিয়ে। আজকে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করার চেস্টা করবো ৷ 

০১| কোয়ালিটি কনটেন্ট

একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে যদি ভালো মানের কন্টেন্ট না থাকে। তাহলে আপনি যতোই এসইও করেন না কেন। আপনি আপনার সাইটে আশানুরূপ ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন না।

কারন, গুগল যদিও আপনার সাইটকে সার্চ রেজাল্টে টপ পজিশনে Rank দেয়। কিন্তুু যখন আপনার সাইটের কন্টেন্ট ভিজিটররা পছন্দ করবে না।

তখন গুগল নিজে থেকে আপনার সার্চ Ranking কে ক্রমাগত ভাবে নিচের দিকে নিয়ে আসবে। আর এই কাজটি যখন পর্যায়ক্রমে চলতে থাকবে। তখন শেষ পর্যায়ে সেই কন্টেন্টটি Google Search Result থেকে হারিয়ে যাবে।

তাই আপনি যদি আপনার সাইটে এসইও করে ভিজিটর আনতে চান। তাহলে সবার আগে নজর রাখতে হবে আপনার কন্টেন্ট এর উপর।

মনে রাখবেন, আপনার সাইটে পাবলিশ করা কন্টেন্ট গুলো যেন একবারে কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়। সেই কন্টেন্ট গুলো পড়ার পর ভিজিটররা যেন উপকৃত হয়।

তাহলে আপনার সাইটে যেসব ভিজিটর আসবে। তারা দীর্ঘসময় আপনার সাইটের লেখা পড়বে। আর এই অডিয়্যান্সের পজিটিভ সিগন্যাল গুগল এর নিকট পৌঁছে যাবে। 

০২| আর্টিকেল সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা

আপনার লেখা লক্ষ করে সমস্ত পাঠকদের বুঝতে সহজ হতে হবে। কমপ্লেক্স বা অস্পষ্ট ভাষার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

আর্টিকেল সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা ব্লগ লেখার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটি ভাল লেখা না হলেও সহজ ভাষায় উপস্থাপিত করা যথেষ্ট হল আপনার পাঠকদের সেই লেখাটি বুঝতে সক্ষম করে দেয়া।

সাধারণত অনেকেই অস্পষ্ট বা কঠিন ভাষার ব্যবহার করে লেখা শুরু করেন, যা পাঠকদের উপর অসুবিধা সৃষ্টি করে।

পাঠকরা সমস্ত বিষয়গুলো বুঝতে সক্ষম না হলে তারা লেখাটি ছেড়ে চলে যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে সহজ ও স্পষ্ট ভাষা ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

লেখার ক্ষেত্রে সহজ ভাষা ব্যবহার করতে হলে আপনাকে কিছু ব্যাপার মনে রাখতে হবে। প্রথমেই, আপনার লেখা লক্ষ করে সমস্ত পাঠকদের বুঝতে সহজ হতে হবে।

কমপ্লেক্স বা অস্পষ্ট ভাষার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। সেকশন ও প্যারাগ্রাফ বিভিন্ন আর্টিকেল সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা একটি ব্লগ লেখার জন্য অত্যন্ত জরুরী।

যদি লেখাটি কমপ্লেক্স বা অস্পষ্ট ভাষার সাথে লেখা হয়, তবে সেটি পাঠকদের উপকারে হবে না। সহজ ভাষায় লেখার জন্য প্রথম কাজ হলো সাধারণ ভাষা ব্যবহার করা।

কমপ্লেক্স শব্দ ব্যবহার করলে তা পাঠকদের সমস্যা করতে পারে। সহজ ও সম্পর্কিত শব্দ ব্যবহার করা উচিত। অন্য দিকে, লেখাটি অস্পষ্ট না হওয়া উচিত। পাঠকদের উপকারে হবে যদি লেখাটি স্পষ্ট এবং প্রাসঙ্গিক হয়।

এছাড়াও, লেখার কাজটি হলো উদাহরণ ব্যবহার করা। উদাহরণ দিয়ে লেখাটি আরো সহজ এবং প্রাসঙ্গিক হবে।

০৩| সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)

আপনার একটি ব্লগ সাইট থাকুক, কিংবা একটি ইউটিউব চ্যানেল ৷ আপনি যদি বিনামূল্যে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর নিয়ে আসতে চান।

তবে আপনাকে অবশ্যই SEO করতে হবে। কারন এসইও হলো এমন একটি মাধ্যম। যাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে।

খুব সহজেই হিউজ পরিমানে ভিজিটর নিয়ে আসা সম্ভব। আর সে কারনেই মূলত প্রত্যকেটা ওয়েবসাইট ক্রিয়েটর। তাদের সাইটে ভিজিটর নিয়ে আসার জন্য SEO নামক এই পন্থাটির অনুসরন করে থাকে ৷

তবে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, এসইও তে আসলে কি কি কাজ করা হয়? -যদি আপনার মনেও এই প্রশ্নটি জেগে থাকে। তাহলে আপনাকে নিচের আলোচিত আলোচনায় নজর রাখতে হবে। যেমনঃ 

০৪| অন পেজ এসইও

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো On page seo. যাকে কখনই অবহেলা করা উচিত নয়। মূলত এসইও এর অন্যান্য যেসব স্ট্রাটেজি আছে।

তার সবগুলোই বৃথা যাবে, যদি আপনি সঠিকভাবে আপনার সাইট এর অন পেজ এসইও না করেন। আর সে কারনেই ভিজিটর বাড়ানোর এই উপায়টি বেশ গুরুত্বের সাথে অনুসরন করতে হবে।

অপরদিকে অন পেজ এসইও করার জন্যও আপনাকে বেশ কিছু কাজ করতে হবে। কেননা, এর মধ্যেও অনেক ছোট ছোট বিষয় থাকবে।

যেগুলো আপনাকে নজরে রাখতে হবে। আর যেহুতু এই আর্টিকেলে আমি সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করবো। তাই অন পেজ এসইও তে থাকা বিষয় গুলো নিয়ে আর তেমন কিছু লিখবো না। 

০৫| মোবাইল উপযোগী সাইট

অন পেজ এসইও এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সাইটকে Mobile Responsive করা। আপনার সাইটে যদি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ভিজিটর করা যায়।

তাহলে আপনার সেই সাইটকে বলা হবে, মোবাইল রেসপন্সসিভ ওয়েবসাইট। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। সেটি হলো আজকের দিনে যতো বেশি কম্পিউটার ইউজার রয়েছে।

তার থেকে দ্বিগুন হারে রয়েছে মোবাইল ইউজার। তাই আপনি যদি আপনার সাইটে ভিজিটর নিয়ে আসতে চান।

তবে অবশ্যই আপনার সাইটকে মোবাইলের জন্য উপযুক্ত করতে হবে। অন্যথায় আপনার অন পেজ এসইও তে ব্যাঘাত ঘটবে। 

০৬| ওয়েবসাইট স্পীড

মনে করুন, আপনি কোনো একটি বিষয়ে তথ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করলেন। এরপ আপনার সামনে গুগল সার্চ রেজাল্টে কিছু ওয়েবসাইট এর লিংক আসলো।

কিন্তুু আপনি প্রথমে থাকা লিংকে ক্লিক করার পর। যদি দেখেন যে সেই সাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে না, শুধু লোডিং নিচ্ছে।

তাহলে আপনি কি করবেন? – নিশ্চই সেই লিংকের নিচে থাকা সাইট গুলোতে প্রবেশ করার জন্য ক্লিক করবেন। আর যখন এই কাজটি অনেক ভিজিটর করবে।

তখন গুগল আপনার টপ পজিশনে থাকা Rank কে ক্রমাগত নিচের দিকে ঠেলে দিবে।

আর সেই কারনে আপনার ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড অনেক ফাস্ট করতে হবে। যেন ভিজিটর আপনার সাইটে খুব কম সময়ের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। 

০৭| অফ পেজ এসইও

যখন আপনি সঠিকভাবে কোনো একটি ওয়েবসাইট এর অন পেজ এসইও করবেন। তখন আপনাকে আরও একটি কাজ করতে হবে।

যাকে সহজ ভাষায় বলা হয়, অফ পেজ এসইও। কেননা, আপনি হয়তবা জেনে থাকবেন যে, একটি সাইট কে গুগল এর টপ পজিশনে নিয়ে আসার জন্য Off Page SEO বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আপনি যতো বেশি অফ পেজ এসইও করবেন। আপনার সাইট এর অথেরিটি ঠিক ততো বেশি বিল্ডআপ হবে।

আর গুগল এর কাছে আপনার সাইট সম্পর্কে যতো বেশি পজেটিভ সিগন্যাল প্রদান করবে। গুগল ততোই আপনার সাইটকে সার্চ রেজাল্টের টপ পজিশনে নিয়ে আসবে। 

০৮| ব্যাকলিংক তৈরি করা 

Off Page Seo এর অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো ব্যাকলিংক। এর মাধ্যমে কোনো একটি সাইট কে অন্য কোনো সাইটের সাথে Linking করা হয়ে থাকে।

আর আপনি যদি আপনার সাইটের অথোরিটি বিল্ডআপ করতে চান। তবে সবার আগে আপনাকে ব্যাকলিংক এর দিকে যথেষ্ট ফোকাস রাখতে হবে।

কেননা, এটি হলো এমন একটি মাধ্যম, যাকে সঠিক ভাবে অনুসরন করতে পারলে। খুব সহজেই আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়িয়ে নেয়া সম্ভব।

⚠️Alart: যখন আপনি ব্যাকলিংক সম্পর্কে পূর্নাঙ্গ তথ্য জানতে পারবেন। ঠিক তখনি আপনি এই কাজটি করবেন। না জেনে না বুঝে কখনই Backlink করতে যাবেন না। 

০৯। পোষ্টের মধ্যে Internal Linking করা

ব্লগ পোস্টে ইন্টারনাল লিংকিং একটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। এটি আপনার সাইটের ট্রাফিক বাড়ানোর সাথে সাথে Visitor দের বিভিন্ন পোস্ট এবং পেজে নিয়ে যেতে সাহায্য করে।

আপনি যখন আপনার একটি নতুন পোস্ট লিখছেন তখন আপনি অন্য আপনার পোস্ট এবং পেজ থেকে সংশ্লিষ্ট ইনফরমেশন লিংক দিতে পারেন।

যেমন, আপনি একটি ব্লগ পোস্ট লিখছেন যেখানে আপনি কিছু নতুন টিপস এবং ট্রিকস শেয়ার করছেন। এই পোস্টের মধ্যে আপনি একটি লিংক যুক্ত করতে পারেন যা আপনার পূর্বে লেখা অন্য একটি পোস্টে নিয়ে যায়।

একটি পোস্টের ভেতরে আরো যেসব বিষয়গুলো একসাথে উল্লেখ করা যায়, তাদের মধ্যে একটি বিষয়ের সাথে আরেকটি বিষয় সম্পর্কে সম্পৃক্ত করলে সেটি হলো Internal Linking।

আমাদের পোস্টে Internal Linking যোগ করলে ভিজিটরা পোস্টের ভেতরে অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে পারে এবং পোস্টের সাথে আরও কিছু সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করে দিতে পারি।

এর মাধ্যমে ভিজিটরা একটি পোস্ট পড়তে থাকলেও অন্যান্য পোস্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং আপনার ওয়সাইটের ভিজিটরদের পরবর্তী ক্লিক এবং সাইটে সময় বেশি কাটানোর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিবে।

সেক্ষেত্রে সাইটের জন্য একটি বিশেষ লাভ হলো সাইটের অধিক পৃষ্ঠার প্রত্যেকটি পোস্টের সাথে অপর পোস্ট সম্পর্কে লিংক দেয়া হয়।

একইভাবে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর দিক থেকেও Internal Linking একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

সাইটের ভিজিটরদের পাঠক অন্য পোস্টের সাথে যখন লিংক ফলো করবেন, সেটি সার্চ ইঞ্জিন কে জানাবে যে সাইটে আরও উপযুক্ত তথ্য রয়েছে।

এটি আপনার সাইটের পেইজ র‍্যাঙ্কিংকে উন্নত করতে সাহায্য করবে এবং আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ইনডেক্সিংও সহজ করবে।

১০ । নেভিগেশন মেনু ও বাবমেনু ব্যবহার করা

আপনার সাইটের নেভিগেশন মেনু ও বাবমেনু পর্যবেক্ষণ করুন এবং উন্নয়ন করুন। ব্যবহারকারীদের সহজে একটি স্থান থেকে আর্টিকেল, পেজ এবং অন্যান্য পৃষ্ঠাগুলি পাওয়া উচিত।

সাইট ডিজাইন এবং ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতার সাথে বিভিন্ন সুযোগ এবং সুবিধা তৈরি করা সম্ভব নয় যদি ব্যবহারকারীরা আপনার সাইটের মেনু ও বারমেনু থেকে সহজেই চাহিদামত পৃষ্ঠাগুলি খুঁজে না পান।

এটি কারণে একটি স্মার্ট ও ব্যবহারকারী সাইট ডিজাইনে নেভিগেশন মেনু এবং বাবমেনু সঠিকভাবে প্রয়োজন।

আপনার সাইটের নেভিগেশন বার এবং বাবমেনুগুলি পর্যবেক্ষণ করুন এবং বিভিন্ন পৃষ্ঠাগুলি সহজে খুঁজে পাওয়া যায় কিনা তা নিশ্চিত করুন।

যদি কোনও সমস্যা থাকে, সেটি ঠিক করার জন্য আপনি নেভিগেশন বারে অতিরিক্ত অপশন যোগ করতে পারেন।

আমাদের শেষকথা 

যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকে। তাহলে অবশ্যই সেই ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিজিটর থাকতে হবে।

এবং একটি ওয়েবসাইট ভিজিটর নিয়ে আসার উপযুক্ত একটি মাধ্যম হলো এসইও। আর আজকের এই আর্টিকেলে আমি SEO কে সংক্ষেপে আলোাচনা করার চেস্টা করেছি।

তবে আপনি যদি এসইও কে বিস্তারিত ভাবর জেনে নিতে চান। তবে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

আর বাংলা ভাষায় এসইও কে পূর্নাঙ্গভাবে জানার জন্য  আমাদের ব্লগের সাথে থাকবেন ৷ ধন্যবাদ।

4 thoughts on “কিভাবে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা যায় | ব্লগে Page View বৃদ্ধি করার কৌশল”

  1. Ovi Ahmed Niloy

    ভাইয়া একটা ইংরেজি ব্লগে যদি দৈনিক ৫০০ ভিজিটর আসে তাহলে কি মাসে ১০০ ডলার আয় করা যেতে পারে যদি একটু ধারণা দিতেন

      1. Ovi Ahmed Niloy

        আপনার মতে কোন নিস ভালো হবে এই পরিমাণ টাকা আয়ের জন্য

        1. আইন , লোন, ইনস্যুরেন্স এবং মেক মানি অনলাইন তবে এসব খুব কঠিন নিস আপনাকে খুজে খুজে এমন কিওয়ারড বের করতে হবে। যা আপনি কাজ করলে র‍্যাঙ্ক করতে পারবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top