অফ পেজ এসইও কি ? কিভাবে অফ পেজ এসইও করতে হয়

Off Page SEO  কি : কিভাবে অফ পেজ এসইও করতে হয় যদি না জানেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য। SEO কি বা কাকে বলে একটু একটু জানলেও আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন।

যেহুতু আপনি অফ পেজ এসইও সম্পর্কে গুগলে সার্চ করেছেন। বা ফেসবুক অথবা অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে এসেছেন।

সেহুতু আমি ধরে নিবো, আপনার একটি ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ আছে। অর্থ্যাৎ, আপনিও আমার মতো একজন Blogger.

off page seo কি? অফ পেজ এসইও
অফ পেজ এসইও

আর একজন ব্লগার হিসেবে আপনার Off Page SEO সম্পর্কে জ্ঞান রাখা অতি আবশ্যক। কারন একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে গুগলের Top Ranking এ নিয়ে আসার জন্য। অফ পেজ এসইও এর বিকল্প নেই। 

শুরুতেই একটা কথা বলে নেই। এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য, যারা এসইও সেক্টরে একবারে বিগেনার লেভেলে আছেন।

আজকের এই আর্টিকেলে, অফ পেজ এসইও কি এর সম্পর্কে যাবতীয় বিষয়। স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করবো। যেন অফ পেজ এসইও সম্পর্কে আপনাকে আর দ্বিতীয়বার গুগলে সার্চ করতে না হয়।

Off page seo ki সম্পর্কে জানার আগে। এসইও আসলে কি জিনিস, সে সম্পর্কে জানতে হবে। 

এসইও (SEO) কি?

সার্চ ইন্জিনের জন্য নিজের কন্টেন্টকে অপটিমাইজেশন করার জন্য যে কাজগুলো করা হয়, তাকে এসইও বলে। এটা তো আমরা সবাই জানি, তাইনা?

কিন্তু এই অপটিমাইজেশন করার জন্য একজন Seo Expart যেসব কাজ করে। সেই কাজগুলোকে ২(দুই) ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন,

  • ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
  • হোয়াইট হ্যাট এসইও

কি আজব তাইনা?  এসইও এর মধ্যে ব্ল্যাক হ্যাট আর হোয়াইট হ্যাট আসলো কিভাবে? তাহলে শুনুন, এসইওকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে।

একটি হলো ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এবং দ্বিতীয়টি হোয়াইট হ্যাট এসইও। যেদিন থেকে আপনি এই দুই প্রকার এসইও সম্পর্কে পূর্নাঙ্গ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।

আপনার জন্য আরো…

সেদিন থেকে আপনি নিজেকে একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে দাবি করতে পারবেন। এবার চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। 

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও কি?

সাধারন ভাষায় ব্ল্যাক হ্যাট মানে “কালো টুপি”। কিন্তু যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলের TOP Ranking এ নিয়ে আসার জন্য।

যে অবৈধ/অনৈতিক কাজ করবেন। এসইও সেক্টরে এসব কাজকে বলা হয় ব্ল্যাক হ্যাট এসইও। হয়তোবা আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে,অবৈধ এসইও, এটা আবার কেমন জিনিস? তাহলে শুনুন…

এসইও করার কিছু সিক্রেট ম্যাথড আছে। যেগুলো একজন এসইও এক্সপার্ট সর্বদা ফলো করে থাকে। কিন্তু যখন আপনি এই সিক্রেট ম্যাথড গুলোকে অধিকমাত্রায় প্রয়োগ করবেন।

তখন তা Normal Level থেকে একেবারে High Level এ পৌঁছে যাবে।

আপনি জানলে অবাক হবেন, এই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর মাধ্যমে যে কোনো ওয়েবসাইট বা কন্টেন্টকে খুব সহজেই গুগলে Top Rank এ নিয়ে আসা সম্ভব।

অর্থ্যাৎ, যখন আপনি এই পদ্ধতি অনুযায়ী কাজ করবেন। তখন এটি গুগলকে চাপ (Forced) করা হয়। যেন আপনার কন্টেন্টকে গুগল তার সার্চ রেজাল্টে টপ পজিশনে শো করে। 

এবং এটাও সত্যি,  যখন আপনি গুগলকে এই চাপ প্রদান করবেন। তখন গুগল আপনার কন্টেন্টকে তার সার্চ রেজাল্টের প্রথম পজিশনেও শো করবে।

কি অদ্ভুত ব্যাপার তাইনা?  তবে এখন প্রশ্ন হলো, যদি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করেই একটি ওয়েবসাইটকে টপ পজিশনে নিয়ে আসা যায়।

তাহলে কেন আপনি হোয়াইট হ্যাট এসইও শিখবেন? যদি এমনটা আপনিও ভেবে থাকেন। তাহলে আপনার জন্য Bad News হলো, ভুলেও এই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করতে যাবেন না।

যতোদিন আপনি এসইও সেক্টরে যুক্ত থাকবেন। ততোদিন একটা কথা ডান কানে শুনে রাখুন,”ভুলেও কোনোদিন নিজেকে গুগলের থেকে বেশি চালাক ভাববেন না”।

কারন, আপনি হয়তবা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও প্রয়োগ করে একটি ওয়েবসাইট কে Rank এ নিয়ে আসতে পারবেন। কিন্তু গুগল সেটা ঠিক বুঝতে পারবে। আর যখন গুগল বুঝতে পারবে আপনি এই অবৈধ এসইও করার জন্য।

আপনার কন্টেন্টকে অপটিমাইজ করছেন। তখন গুগলের আপডেট আপনার জন্য কাল হয়ে দাড়াবে। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করার কারনে গুগল আপনার কন্টেন্টকে এতোটাই নিচে ফেলে দিবে।

যে আপনি আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ড লিখে যখন গুগলে সার্চ করবেন।

তখন একের পর এক Page Scroll করবেন, কিন্তু আপনার কন্টেন্টকে আর খুজে পাবেন না। মাদক যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

ঠিক তেমনি Black Hat এসইও একটি ওয়েবসাইটের জন্য ক্ষতিকর। তাই ভুল করেও এই পথে পা বাড়াবেন না।

যেহুতু এটি ওয়েবসাইটের জন্য ক্ষতিকর। তাই এ সম্পর্কে তেমন কিছু বলবো না৷কিন্তু এরপরও যদি আপনি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও সম্পর্কে জানতে চান।তাহলে এই পোষ্টে কমেন্ট করে জানাবেন।

এবার চলুন আমরা জেনে নেই, White hat Seo সম্পর্কে। 

হোয়াইট হ্যাট এসইও কি?

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর সম্পূর্ণ বিপরীত হলো হোয়াইট হ্যাট এসইও। যখন আপনি গুগলের সকল নিয়ম-নিতি মেনে এসইও এর সিক্রেট ম্যাথডগুলো ফলো করবেন। তখন সেটি ন্যাচারাল (Natural) এসইও হিসেবে বিবেচিত হবে। 

এবং আপনার এটা জেনে রাখা উচিত। বর্তমানে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে যতো এসইও এক্সপার্ট আছে। তারা সবাই হোয়াইট হ্যাট এসইওর সিক্রেট ম্যাথডগুলো ফলো করে।

তাই যেহুতু আপনিও একজন বিগেনার, সেহুতু আপনাকেও সেই এসইও এক্সপার্টদের ফলো করা উচিত। 

হোয়াইট হ্যাট এসইও কে আবার দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন,

  • অন পেজ এসইও 
  • অফ পেজ এসইও 

এই দুটোই এসইও এর অংশ হলেও,এদের কাজ কিন্তু ভিন্ন। এবং সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজের জন্য অন পেজ ও অফ পেজ এসইও দুটোই সমান গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো আসলে কি জিনিস। সেটা আপনাকে জেনে নিতে হবে। 

অন পেজ এসইও কি ?

যখন আপনি একটি ওয়েবসাইটের ভেতর থেকে এসইও করবেন। তখন তাকে বলা হবে, অন পেজ এসইও। যখন আপনি আপনার কন্টেন্টকে এসইও করার জন্য অপটিমাইজ করবেন।

তখন অন পেজ এসইওকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিবেন। কারন, গুগল কোয়ান্টিটিকে প্রাধান্য কখনোই প্রাধান্য দেয়না। গুগল সর্বদা কোয়ালিটিকে প্রাধান্য দেয়। 

এখানে আরোও দেখতে পারেন…

তবে প্রশ্ন হলো, এমন কোন কাজগুলো আছে।  যেকাজ গুলো অন পেজ এসইও এর আওতায় পড়ে? তাহলে শুনুন,বেশ কিছু কাজ আছে। যেগুলো অন পেজের আওতায় পড়ে। যেমন,

  1. Easy Website interface 
  2. Using Meta Tag
  3. Make a Description 
  4. Internal Linking
  5. Outbound link
  6. Optimize Post Title
  7. Keyword Placement 
  8. SEO friendly permalink 
  9. Add informative photo
  10. Allow for google index

এগুলো ছাড়াও আর বেশ কিছু কাজ আছে। যেগুলো অন পেজ এসইও এর আওতায় পড়ে। যেহুতু আমি আজকে অফ পেজ এসইও নিয়ে আলোচনা করবো।

সেহুতু অন পেজ সম্পর্কে আর বেশি কিছু বলবো না। আমাদের অন পেজ এসইও নিয়ে আরেকটা আর্টিকেল আছে।

অফ পেজ এসইও কি ?

যদি সঙ্গায়িত করি, তাহলে বলবো যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ পজিশনে নিয়ে আসার জন্য। ওয়েবসাইটের বাইরে থেকে যে যে কাজগুলো করবেন। সেই কাজগুলোকে বলা হয়, অফ পেজ এসইও

কিন্তু আমার মতে, যখন আপনি বিভিন্ন সোর্স থেকে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে গুগলের ক্রলারকে পজিটিভ সিগন্যাল প্রদান করবেন। তাকে বলা হবে অফ পেজ এসইও। 

একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে, আপনার এই বিষয় সম্পর্কে পূর্নাঙ্গ জ্ঞান রাখা অতিব জরুরি। কারন গুগল এলগরিদম অনুযায়ী যখন আপনি নতুন একটা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন।

তখন গুগল দেখবে যে, আসলে অনলাইনে আপনি কতটুকু Authority গেইন করতে পারছেন। কেননা,আমি আগেও বলেছি যে, এটি সর্বদা গুগলকে পজেটিভ সিগন্যাল প্রদান করে।

এই সংঙ্গায়িত কথা গুলো হয়তোবা আপনার মাথার উপর দিয়ে যেতে পারে। এটা তেমন কিছু না, কারন এ বিষয়ে একটু পরে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

তবে তার আগে আপনাকে জানতে হবে যে, অফ পেজ এসইও আসলে কতটা জরুরি। 

কেন অফ পেজ এসইও করবেন?

একজন সাধারন ব্লগার এবং একজন এসইও এক্সপার্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায় জানেন?  একজন ব্লগার শুধুমাএ তার সাইটে কন্টেন্ট পাবলিশ করে। কিন্তু গুগলের এলগরিদম সম্পর্কে তেমন ধারনা তার মধ্যে থাকেনা।

অপরদিকে একজন এসইও এক্সপার্ট কিন্তু গুগলের এলগরিদমকে সঠিকভাবে বুঝতে পারে। মূল পার্থক্য কিন্তু এখানেই। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, যে ভাই গুগল কিভাবে কাজ করে। সে সম্পর্কে এসইও এক্সপার্টরা কি সব কিছু জানে?

উওরে বলবো, না। আসলে গুগল কিভাবে কাজ করে, গুগল কোন নিয়মে চলে। এটি যদি কেউ জানতে পারতো। তাহলে সে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যেত। এসইও এক্সপার্টরা গুগল কিভাবে কাজ করে।

সেটি না জানলেও, গুগল যখন কোনো ওয়েবসাইট কে Rank করায়। তখন কেন সেই ওয়েবসাইট গুগল Rank করলো। সেই কারনটা কিন্তু এসইও এক্সপার্টরা খুজে বের করতে পারে। 

এবং আমি একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে বলবো, যেকোনো একটি ওয়েবসাইট কে Rank করার জন্য অফ পেজ এসইও যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে। 

আপনি অন পেজ এসইও করেন বা অফ বাংলাদেশ এসইও করেন। সেটা বড় কথা না। তবে সর্বদা একটা কথা মাথায় রাখবেন, গুগল কিন্তু একটা Programming Robot.

এখানে যেভাবে প্রোগ্রাম সেটআপ দেওয়া থাকে। গুগল সেভাবেই কাজ করে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে আপনাকে এসইও রিলেটেড যাবতীয় কাজগুলো করতে হবে। 

অফ পেজ এসইও কত প্রকার?

অফ পেজ এসইও আসলে কত প্রকার। তা বলা খুব কঠিন। তবে অফ পেজের জন্য যে কাজগুলে করা হয়। সেই কাজগুলোকে আমি ২(দুই) ভাগে ভাগ করবো। যেমন,

  1. Create Backlink
  2. Make Social Authority 

আমি কেন শুধু অফ পেজ এসইও কে দুই ভাগে ভাগ করলাম। সে বিষয়ে মাথা না ঘামিয়ে বরং কিভাবে এই দুইটি কাজ করবেন। সে বিষয়ে চিন্তা করুন।

কেননা, আমি অফ পেজ এসইও সম্পর্কে যতোগুলো বাংলা ব্লগ পড়েছি। তারা সবাই অফ পেজ এসইও কি, কেন, কিভাবে এসব নিয়ে আলোচনা করেছেন। কিন্তু এর যে Side Effect আছে। সে সম্পর্কে কেউ কিছু বলেনি।

কেন কিছু বলেনি, সেটা তো আমি বলতে পারবো না। তবে আপনি জেনে রাখুন, যখন আপনি অফ পেজ এসইও করার সময় যদি উল্টা-পাল্টা কাজ করেন। তাহলে কিন্তু হিতে বিপরীত হয়ে যাবে। 

হয়তবা আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্টকে অপটিমাইজেশন করার জন্য। যা কিছু করার দরকার, তার সবকিছুই করলেন। কিন্তু যদি সেই কাজগুলো ভুল প্রক্রিয়ায় করে থাকেন।

তাহলে উল্টো আপনার ওয়েবসাইটের Ranking ক্রমশ Down হতে থাকবে। যা কখনই কাম্য নয়। 

কিভাবে অফ পেজ এসইও করবেন?

যখন কোনো নতুন ওয়েবসাইটের জন্য অফ পেজ এসইও করবেন। তখন আপনার প্রথম কাজ হবে, সেই ওয়েবসাইটের জন্য High Quality Authority Create করা।

কারন যখন বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আপনি এই কাজটা করবেন।

তখন গুগল ধরে নিবে, যে আপনার ওয়েবসাইটটি একটি ব্রান্ড। তাই আপনার প্রাধান্যও বেশি থাকবে। তাই শুরুতে এই বিষয়ে আলোচনা করা যাক। এবং এর পরে Backlink সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। 

অনলাইন অথোরিটি  কি?

আচ্ছা আপনি গুগলে, “Salman Khan”– লিখে সার্চ করুন তো। সার্চ করার পর আপনি কি কি দেখতে পাচ্ছেন? সর্বপ্রথম আপনি দেখতে পারবেন সালমান খানের

  1. নাম
  2. কিছু ভিডিও
  3. টুইটার লিংক
  4. উইকিপিডিয়া 
  5. ইনস্টাগ্রাম 
  6. ইউটিউব লিংক সহো অনেক কিছু। 

এখন একটু ভাবুন তো, আপনি ” Salman Khan” লিখে সার্চ করার পর এতোকিছু আসলো কেন? এবং যা কিছু দেখতে পাবেন, সবই সালমান খানেরই ভিডিও বা সোশ্যাল মিডিয়া লিংক। কেন এরকম টা হলো? 

এরকম হওয়ার মূল কারন হলো, Salman Khan  নিজের সাথে সাথে তার নামকে একটা ব্রান্ডে পরিনত করতে পেরেছে।

এখন আপনার ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে  যদি বলি, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের নামটাকেও ঠিক একইভাবে একটা ব্রান্ডে পরিনত করতে হবে।

আপনার জন্য আরো পোস্ট…

যেন আপনার সাইটের নাম লিখে সার্চ করার সাথে সাথে। আপনার সাইটের যাবতীয় তথ্যগুলো পর্যায়ক্রমে শো করে। আর এটিই হলো অনলাইন অথোরিটি। 

কিভাবে অথোরিটি তৈরি করবেন? 

এটি খুব সহজ একটা কাজ। এজন্য আপনাকে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আপনার ওয়েবসাইটের নামে Profile Create করতে হবে। এবং সেই Profile গুলোতে আপনার সাইটকে Linking করতে হবে।

তবে এখন প্রশ্ন হলো যে, আপনি আসলে কোন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আপনার সাইটের জন্য Profile Create করবেন।এবার সে বিষয়ে কথা বলবো। 

অথোরিটি তৈরির জন্য সর্বপ্রথম Profile Create করবেন,

  • ফেসবুক (Facebook)

বর্তমানে সময়ে যতো সোশ্যাল মিডিয়া আছে। তাদের মধ্যে সব থেকে বেশি দাপটে আছে ফেসবুক। তো প্রথমে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের নামে ফেসবুকে একটি Page Create করতে হবে।

তারপর Add url অপশনে আপনার Site link এড করতে হবে। 

  • টুইটার (Twitter)

বিশ্বের যতো মান্য, গন্য, জঘন্য ব্যক্তি আছে। বর্তমান সময়ে তাদের কিছু থাকুক বা না থাকুক। একটা করে টুইটার একাউন্ট থাকবেই থাকবে।

সেদিক থেকে বিবেচনা করে, আপনাকেও আপনার ওয়েবসাইটের নামে একটি Twitter Profile তৈরি করতে হবে। 

  • লিংকড-ইন (LinkedIn)

সত্যি কথা বলতে, LinkedIn হলো জব খোজার জন্য উপযুক্ত একটি সোশ্যাল মিডিয়া। এখানে শুধুমাএ প্রফেশনাল ব্যক্তিরা একটিভ থাকে।

এছাড়াও আপনার পারসোনাল কোম্পানি, কন্টেন্ট বা ব্লগের পরিচিতি খুব সহজেই বাড়াতে পারবেন LinkedIn এর মাধ্যমে। 

  • মিডিয়াম (Medium)

অনলাইনে ফ্রীতে আপনার কন্টেন্ট পাবলিশ করা থেকে শুরু করে। যেকোনো ধরনের কন্টেন্টকে বিনামূল্যে পড়ার জন্য Medium এর অবদান অপরিসীম।

অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার মতো এই সাইটেরও রয়েছে লক্ষ লক্ষ ইউজার।

তাই নিজের ওয়েবসাইটের পরিচিতির জন্য এখানেও আপনার Profile Create করা উচিত। 

  • পিন্টারেস্ট (Pinterest)

জনপ্রিয়তার দিক থেকে Pinterest কোনো অংশে কম নয়। তাছাড়া আপনি যদি কিছু হিডেন ট্রিকস ফলো করেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে দৈনিক প্রচুর পরিমানে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন Pinterest থেকে। 

  • ইনস্টাগ্রাম (Instagram)

অনলাইনে ফটো শেয়ারিং সাইট হিসেবে Instagram অন্যতম। শুধু ফটো নয়, আপনি চাইলে Video, live ও করতে পারবেন এই সোশ্যাল মিডিয়াতে।

এছাড়া আপনার কোনো কোম্পানি পন্যের পরিচিতির জন্য Instagram একটা বিজনেস পেজ তৈরি করলে। তা আপনার কোম্পানি বা কন্টেন্টকে ব্রান্ডে পরিনত করতে সহায়তা করবে। 

এগুলো ছাড়াও আরও বেশ কিছু Popular Social media আছে। যেগুলোতে Profile Create করে,আপনি আপনার ওয়েবসাইটের পরিচিতি বাড়াতে পারবেন।

তবে মনে রাখবেন, এসব সোশ্যাল মিডিয়া তে শুধু Profile তৈরি করলেই হবে না। এর সাথে সাথে এই Profile গুলোকেও আপ টু ডেট রাখতে হবে।

এই আর্টিকেলের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত। অফ পেজ এসইও সম্পর্কে শুধু ব্যাসিক বিষয়গুলো আলোচনা করেছি। এবার আপনি জানবেন, অফ পেজ এসইও এর মুল প্রাণবিন্দু অর্থ্যাৎ Backlink সম্পর্কে। 

ব্যাকলিংক (Backlink) কি?

যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে লিংক নিবেন। তখন সেই লিংক গুলোকে বলা হয় ব্যাকলিংক। হতে পারে সেই লিংক গুলো আপনি আপনার হোমপেজের জন্য নিতে পারেন।

আবার আপনার স্পেসিফিক কোনো কন্টেন্টের জন্যও নিতে পারেন। শুধু এটৃকুই মনে রাখুন, যে অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে নিজের ওয়েবসাইটের জন্য যখন লিংক নিবেন। তখন তাকে ব্যাকলিংক বলে। 

ব্যাকলিংক সম্পর্কে যদি লিখতে যাই। তাহলে বিশাল একটা কন্টেন্ট লেখা সম্ভব। কিন্তু এই আর্টিকেলটি যেহুতু অফ পেজ এসইও নিয়ে। তাই ব্যাকলিংক সম্পর্কে হালকা ধারনা দেয়ার চেষ্টা করবো। তবে ব্যাকলিংক নিয়ে আমাদের ব্লগে  পোস্ট আছে দেখে নিতে পারেন।

আশা করি, Backlink কি জিনিস। তা এতোক্ষনে বুঝে গেছেন। তো এবার জেনে নেয়া যাক যে, কেন আপনি এই ব্যাকলিংক করবেন। 

কেন ব্যাকলিংক করবেন?

ধরুন, আপনি নতুন একটা মার্কেটে গেলেন মোবাইল কিনতে। যেহুতু আপনি নতুন মার্কেটে গেছেন। তাই মার্কেটে ঢুকতেই একটি দোকানে জিজ্ঞেস করলেন যে, “ভাই এখানে ভালো মোবাইল কোথায় পাওয়া যায়”।

সেই লোকটি আপনাকে একটি দোকান দেখিয়ে বললো যে, ‘মতিন টেলিকমে”- খুব ভালো কোয়লিটির মোবাইল পাওয়া যায়।

এবার আপনি আরও একটু সামনে গিয়ে আরেকটা দোকানদারকে জিজ্ঞেস করলেন। সেই লোকটিও আপনাকে ঐ একই দোকান দেখিয়ে বললো,” মতিন টেলিকমে”- ভালো কোয়ালিটির মোবাইল পাওয়া যায়।

এভাবে আরও বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করার পর সবাই যখন ঐ “মতিন টেলিকম”- থেকে মোবাইল কিনতে বলবে। তখন আপনি কি মনে করবেন? 

অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে আপনার জন্য…

নিশ্চই ওটা ভাববেন যে, সত্যিই মনে হয় ”মতিন টেলিকমে” খুব ভালো মোবাইল পাওয়া যায়। না হলে এতোগুলো মানুষ শুধু ঐ দোকানের কথা কেন বলবে। এটাই তো আপনার মনে হবে। তাইনা? 

এবার এই সেম বিষয়টি আপনি ব্যাকলিংকের ক্ষেএেও ভেবে দেখুন। যখন ভিন্ন ভিন্ন ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইট কে সুপারিশ করবে। তখন গুগল মনে করবে,আপনার ওয়েবসাইটে সত্যিই মনে হয় ভালো কিছু আছে।

যার কারনে অন্যান্য ওয়েবসাইট আপনার সাইটকে লিংক প্রদান করছে। আসলে ব্যাকলিংকের মূল থিম কিন্তু এটাই। তবে এখন প্রশ্ন হলো মানুষ কেন আপনার সাইটকে ব্যাকলিংক দিবে? এতে তাদের প্রফিট কি? চলুন এবার সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। 

কিভাবে ব্যাকলিংক করবেন? 

একটা সময় ছিলো, যখন চাইলেই খুব সহজেই নিজের ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক নেয়া যেত। আর সেই ব্যাকলিংক Do follow হোক কিংবা No follow. গুগল যেকোনো লিংককেই সমান গুরুত্ব দিতো। 

কিন্তু সময় বদলে গেছে বস। বর্তমান সময়ে একটি হাই কোয়ালিটি DA/PA এর ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেয়ার জন্য প্রচুর পরিমানে অর্থ ব্যয় করতে হয়।

আর গুগলও এখন Do follow লিংক ছাড়া No follow লিংককে তেমন একটা গুরুত্ব দেয়না। তাহলে বুঝতেই পারছেন, পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ।

যখন আপনি আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক করবেন। তখন মাথায় রাখবেন, যে ওয়েবসাইট থেকে আপনি ব্যাকলিংক নিবেন। সেই ওয়েবসাইটের DA/PA যেন ভালো থাকে। এখন যদি আপনি DA/PA কি?  সেটি না জানেন। তাহলে জেনে রাখুন,

  • DA= Domain Authority 
  • PA= Page Authority 

আর আপনি যে ব্যাকলিংকগুলো নিবেন৷ সেটি যেন অবশ্যই Do follow link হয়। কেননা বর্তমান সময়ে গুগল No follow লিংককে তেমন একটা গুরুত্ব দেয়না। এবং এই No follow লিংক গুলোকে গুগল কখনই ইনডেক্স করেনা  

তো এবার আসা যাক মূল বিষয়ে, যে কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক নিবেন। 

ব্যাকলিংক মূলত তিনভাবে নিতে পারবেন। যেমন,

  1. অর্থ ব্যয় করে। 
  2. গেষ্ট পোস্ট করে।
  3. কমেন্ট করে। 

আপাততো ২০২১ সালের নিয়ম অনুযায়ী আপনি এই ৩ ভাবে ব্যাকলিংক নিতে পারবেন। এবার চলুন এগুলো সম্পর্কে একটু বিস্তারিত আলোচনা করি। 

অর্থ ব্যয় করে ব্যাকলিংক মানে কি?

এটা খুব সহজ প্রক্রিয়া এবং যে কেউ বুঝতে পারবে। যখন আপনি আপনার ভিডিওতে জন্য ব্যাকলিংক নিবেন। তখন সেই ওয়েবসাইটের মালিক কে আপনি টাকা দিয়ে ব্যাকলিংক নিবেন। 

গেস্ট পোষ্ট করে ব্যাকলিংক কি?

ব্যাকলিংক নেয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো গেষ্ট পোষ্ট করা। এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে, যারা অতিথি পোষ্ট অর্থ্যাৎ Guest Post Accept করে। আপনাকে আপনার নিশ রিলেটেড এমন ওয়েবসাইট গুলোকে খুজে নিতে হবে।

এরপর আপনি একটি কন্টেন্ট লিখে তাদেরকে দিবেন। তারা তাদের সাইটে আপনার দেয়া সেই কন্টেন্টকে পাবলিশ করবে। এরপর আপনার সাইটকে ব্যাকলিংক দিবে। 

কমেন্ট করে ব্যাকলিংক কি?

সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো কমেন্ট করে ব্যাকলিংক নেয়া। তবে এখানে একটু দ্বিমত রয়েছে। কারন এখন এসইও এক্সপার্টরা মনে করে যে, Comment Backlink কে গুগল Spam মনে করে।

কিন্তু আপনি যদি সঠিক পদ্ধতিতে এই কাজটি করে। তাহলে আমি শিওর, Google কখনোই আপনার Link কে স্প্যাম ধরবে না। 

কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক নিবেন। এতক্ষণে সে বিষয়ে বুঝে গেছেন। এবার আপনি জানবেন “কিভাবে ফ্রীতে হাই কোয়ালিটি Backlink নিবেন”।

কিভাবে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক নিবেন?

এবার আপনি জানবেন কিভাবে বিনামূল্যে ব্যাকলিংক নিবেন। সেটাও আবার হাই কোয়ালিটি ওয়েবসাইট থেকে। সেজন্য আপনার প্রথম কাজ হবে। আপনার ওয়েবসাইটের জন্য,

সোশ্যাল বুকমার্ক করা

সোশ্যাল বুকমার্ক হলো, বিশ্বের কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট আছে। সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের Link এড করতে হবে। এর ফলে আপনি ২ দিক থেকে লাভবান হবেন। 

  1. ফ্রী ব্যাকলিংক পাবেন। 
  2. প্রচুর ভিজিটর পাবেন।

বর্তমানে অনলাইনে এমন কিছু ওয়েবসাইট আছে। যারা আপনার সাইটকে একটি Brand এ পরিনত করতে সাহায্য করবে। আপনি আপনার ইচ্ছামতো এখানে আপনার সাইটের প্রমোশন ও করতে পারবেন একদম ফ্রীতে। 

আপনাদের সুবিধার জন্য, আমি এমন কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটের লিষ্ট দিলাম। আপনারা Google এ সার্চ করলে। আরও অনেক সাইট খুজে পাবেন।

টপ লেভেলের কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট হলো,

  • Google Bookmarks | DA-100
  • LinkedIn Corporation | DA-97
  • Vk.com | DA-96
  • Facebook | DA-95
  • Myspace | DA-95
  • Pinterest | DA-94
  • Instagram | DA-93
  • Twitter | DA-93
  • Slashdot | DA-91
  • GetPocket | DA-91
  • Flipboard | DA-91
  • Reddit | DA-90
  • Diigo | DA-89
  • Plurk | DA-88
  • Tumblr | DA-87

মনে রাখবেন সোশ্যাল বুকমার্ক কিন্তু অন পেজ এসইও তে খুব জরুরি একটি ম্যাথড। তাই শুরুতে এই কাজটি করবেন। এবার আপনি জানবেন, কিভাবে ফোরাম সাবমিশন করে। আপনার ওয়েবসাইটের জন্য Backlink করবেন। 

ফোরাম সাবমিশন করা

সোশ্যাল বুকমার্কের মতো ফোরাম সাবমিশন প্রায় একি বিষয়। বর্তমানে অনেক ফোরাম সাবমিশন Website আছে। যেগুলোতে মানুষেরা তাদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান জানতে চায়।

এখন আপনার কাজ হবে, আপনার ওয়েবসাইটের নিশ অনুযায়ী সমস্যা গুলোকে খুজে বের করা। আর সেগুলোর উওর দেয়া। কিন্তু এতে আপনার কি লাভ? তাইতো? – এই কাজগুলো করলে আপনার লাভ হবে,

  1. ফ্রী ব্যাকলিংক পাবেন।
  2. ভিজিটর পাবেন। 
  3. ওয়েবসাইটের পরিচিতি বাড়াতে পারবেন। 

গুগলে সার্চ করলে, অনেক Forum Submission ওয়েবসাইটের লিষ্ট পেয়ে যাবেন। তবে আপনার সুবিধার জন্য আমি কিছু ওয়েবসাইটের লিষ্ট দিলাম।

টপ লেভেলের কিছু ফোরাম সাবমিশন সাইট হলোঃ

  • https://story.wallclassifieds.com
  • https://blog.giganticlist.com
  • https://article.classifiedsfactor.com
  • https://forums.digitalpoint.com
  • https://www.wallclassifieds.com
  • https://cmsimpleforum.com
  • http://forum.teamphotoshop.com
  • https://awasu.com
  • http://forums.spry.com
  • https://cmsimpleforum.com/

এবার আপনি জানবেন, কিভাবে প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট খেকে আপনি ফ্রিতে ব্যাকলিংক এবং ভিজিটর আনবেন। বর্তমানে বাংলাদেশেও অনেক প্রশ্ন ও উওরের নতুন ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি সেখান থেকেও ব্যাকলিংক নিতে পারবেন। 

প্রশ্ন ও উওর ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক

বর্তমান সময়ে অনলাইনে বাংলা এবং ইংরেজিতে অনেক Question & Answer ওয়েবসাইট আছে। এগুলো থেকে আপনি খুব সহজেই ব্যাকলিংক নিতে পারবেন।ন

তবে রাখবেন, আপনি এই সাইট গুলো থেকে যে ব্যাকলিংক করবেন। সেগুলোর বেশিরভাগ No follow ব্যাকলিংক হবে। কিন্তু আপনি এই চিন্তায় বসে না থেকে। একাধারে ব্যাকলিংক করেই যাবেন। 

টপ লেভেলের Question & Answer সাইট হলোঃ

  1. Quora.Com
  2. Askville.Amazon.Com
  3. Formspring.Me
  4. Answerbag.Com
  5. Answers.Yahoo.Com
  6. Mahalo.Com
  7. 7.AllExperts.Com
  8. AOLAnswers.Com
  9. Answers.Com
  10. FriendFeed.Com
  11. Stackoverflow.Com
  12. Shinyanswers.Com

এবার অন পেজ এসইও এর ব্যাকলিংক করার সর্বশেষ ধাপে চলে এসেছি। এবার আপনি জানবেন, কিভাবে পিকচার আপলোড করার মাধ্যমে। আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ফ্রী ব্যাকলিংক করবেন। 

আপনার জন্য আরো পোস্ট…

ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক

সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো, image Website থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করা। এখানে আপনি শুধু পিকচার আপলোড করবেন। আর তেমন কিছুই করতে হবেনা।

যদি আপনি এই কাজটি করতে পারেন। তাহলে ফ্রী ব্যাকলিংক পাবেন। 

টপ লেভেলের Image Website সাইট হলো

  • https://www.linkedin.com
  • http://www.mediafire.com
  • https://www.myspace.com
  • https://www.4shared.com
  • https://en.gravatar.com
  • https://www.dribbble.com
  • https://www.skyrock.com
  • https://www.zippyshare.com
  • https://www.imgur.com
  • https://www.flickr.com
  • http://www.skyrock.com
  • http://www.winkflash.com
  • http://www.pix.ie
  • http://www.juxtapost.com
  • http://www.pixady.com
  • http://www.ritzpix.com
  • http://www.piccsy.com
  • http://www.clipix.com
  • http://www.imageno.com
  • http://www.myotherdrive.com
  • http://www.picturesocial.com
  • http://www.skinnyscoop.com
  • http://www.expono.com
  • http://www.lafango.com
  • http://www.pinspire.com

এগুলো ছাড়াও গুগলে সার্চ করলে আরও অনেক ইমেজ ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। সেই সব ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে ব্যাকলিংক করতে পারবেন।

আর অবশ্যই ব্যাকলিংক করার আগে ঐ সকল ওয়েবসাইটের অথরিটি চেক করে নেবেন খারাপ কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক করলে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য খারাপ কিছু বয়ে আনবে।

Related searches:

এছাড়াও আপনি যে আর্টিকেলটি লিখতে চাইবেন  ঐ কি-ওয়াড অবশ্যই গুগোল এ সার্চ দিবেন। সার্চ দেয়ার পর অনেকগুলো রিলেটেড সার্চ রেজাল্ট পাবেন।
সেই সকল কি-ওয়ার্ড নিয়ে আপনার আর্টিকেলে লেখালেখি করবেন এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের অন্যান্য কি-ওয়াডের উপরে করার সম্ভাবনা বেশী হয়ে থাকে।
On page SEO কি
অন পেজ এসইও কি
Seo কি
SEO কিভাবে করব
Seo করার উপায়
ব্যাকলিংক কি
Off Page SEO Bangla Tutorial
অন পেজ এস ই ও

Off Page SEO কি নিয়ে শেষ কথা

অফ পেজ এসইও যেমন একটি ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনে Ranking প্রদান করে। ঠিক তেমনি, যদি আপনি ভুল পদ্ধতিতে অফ পেজ এসইও করেন। তাহলে কিন্তু হিতে বিপরীত হবে। এ কথাটা সর্বদা মাথায় রাখবেন।

সেজন্য আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে অফ পেজ এসইও খুব দ্রুত করার চেষ্টা করবেন না। অবশ্যই চেষ্টা করবেন ধীরে ধীরে কাজ করার জন্য এতে করে গুগল থেকে পেলান্ট খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

আপনার ওয়েবসাইট কিভাবে এসইও করবেন এ বিষয়ে আমাদের ব্লগসাইটে আরও আর্টিকেল রয়েছে এবং কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল রাখবেন সে বিষয়েও আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রয়েছে।

সেগুলো ফলো করলে আপনার ওয়েবসাইট গুগল র‍্যাংক করতে পারবেন।

9 thoughts on “অফ পেজ এসইও কি ? কিভাবে অফ পেজ এসইও করতে হয়”

  1. অসাধারণ ভাই!
    আমার ছোট ব্লগ থেকে ঘুরে আসার দাওইয়াত রইল আপনাকে gizbangla.com
    আর ভাই baloo da 2 ফন্ট এর কত পিক্সেল সাইজ ব্যাবহার করছেন? দারুণ লাগছে , জানাবেন কিন্তু ।

    1. আপনার ব্লগসাইট সুন্দর হয়েছে। আমার ব্লগে ১৯ অথবা ২০ সাইজ হবে ফন্টের।

  2. পিয়াস

    আপনার বগ্ল পড়ে উপকৃত হলাম, ধন্যবাদ ভাই।

  3. Black hate mane “kalo topi” LOl bhai… Akhane ai word ta use na kore onno kico use korte parten. apnar moto Expert manusher kac theke amon word asha kori na bhai. Nabir sunnot k apni akhane na anle o parten. asha kori ” Kalo topi” word ta change korben.

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top