ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন এবং ঘড়ি আবিষ্কার এর ইতিহাস – (Who Invented Watch)

ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন : আপনি কি জানেন ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন? আপনি কি জানেন ঘড়ি কখন আবিষ্কার করা হয়েছিল?

ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন এবং ঘড়ি আবিষ্কার এর ইতিহাস
ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন

যদি আপনি এই বিষয় গুলো সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে আজকের এই আলোচনা টি আপনার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ আজকের আলোচনায় আমি আপনাকে জানিয়ে দিব, ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন। এবং কখন এই ঘড়ি আবিষ্কার করা হয়েছিলো।

একটা সময় ছিল, যে সময়ে মানুষ তাদের হাতে ঘড়ি পড়তো নিজের ফ্যাশন বৃদ্ধি করার জন্য। অপর দিকে এই ঘড়ির মাধ্যমে আমরা কিন্তু যে কোনো স্থান থেকে নির্দিষ্ট সময় কে জানতে পারি।

যদিও বা বর্তমান সময়ে হাত ঘড়ি কিংবা স্মার্ট ওয়াচ এর ব্যবহার তুলনামূলক ভাবে কমে এসেছে।

আপনি আরোও দেখতে পারবেন… 

তবে এই ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন এবং কখন করি আবিষ্কার করা হয়েছিল। সে সম্পর্কে জেনে নেয়াটা আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।

ঘড়ি মানে কি ? (What Is The Meaning Of Watch)

সবার শুরুতেই আমরা জানবো ঘড়ি মানে কি। তো সহজ কথায় বলতে গেলে, ঘড়ি হলো নির্দিষ্ট সময় দেখার একটি বিশেষ প্রযুক্তি।

যার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে সঠিক সময় জানতে পারি। তবে ঘড়ি সময় দেখালেও, আমরা বর্তমান সময়ে বিভিন্ন প্রকারের ঘড়ি দেখতে পারব।

যে গুলো আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে আসছি। আর সেই ভিন্ন ধরনের ঘড়ি গুলো হল

  1. Quartz watch,
  2. Mechanical Watch,
  3. Dress Watch,
  4. Diving Watch,
  5. Chronograph Watch,

তো এগুলো ছাড়াও আপনি আরো বিভিন্ন প্রকারের ঘড়ি দেখতে পারবেন। যে গুলো আপনি, আমি অথবা আমাদের মত মানুষেরা প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করে থাকে।

তবে আপনি যে ধরনের ঘড়ি হাতে ব্যবহার করুন না কেন। সেই ঘড়ি থেকে আমরা সময়ের বাইরে আর অন্য কিছুই জানতে পারবো না।

কেননা প্রতিটা ঘড়ির মূল কাজ হল নির্দিষ্ট সময় দেখিয়ে দেওয়া।

সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন | Who Invented Watch

উপরের আলোচনা থেকে আপনি জানতে পারলেন ঘড়ি কাকে বলে। তো এবার আমি আপনাকে জানিয়ে দেবো, সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন।

আমরা প্রতিনিয়ত যে সময় মেনে চলি, সেই সময় গুলো আমরা ঘড়ির মাধ্যমে নির্ধারণ করে থাকি। তো সেজন্য ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন সে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়াটা অতি প্রয়োজনীয়।

তাই চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন। ঘড়ির আবিষ্কারক এর নাম হল, Peter Henlein.

মূলত ইনি হলেন সেই ব্যক্তি, যার মাধ্যমে এই পৃথিবীতে ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল। এবং তার আবিষ্কার করা ঘড়ি দেখে আমরা আমাদের নির্দিষ্ট সময় গুলো সম্পর্কে জানতে পারি।

যদিও বা বর্তমান সময়ে আমরা অধিকাংশই মানুষ। সময় দেখার জন্য নিজের মোবাইল ফোন ব্যবহার করি। কিন্তু একটা সময় ছিল, যে সময়ে ঘড়ি ছিল বর্তমান সময় কে জেনে নেওয়ার অন্যতম মাধ্যম।

কিন্তু আমরা সময় বদলের সাথে সাথে নিজেকেও অনেকটা বদলে ফেলেছি। কেননা আমরা এখন প্রযুক্তির সাথে তাল মিলাচ্ছি।

সে কারণে এখন আমাদের আর সময় দেখার জন্য ঘড়ির দিকে তাকাতে হয় না। বরং আমরা যদি আমাদের মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, টেলিভিশন ইত্যাদির দিকে তাকাই। তাহলেও কিন্তু খুব সহজেই নির্দিষ্ট সময় টি জেনে নিতে পারবো।

তো আশা করি, এই আলোচনা থেকে আপনি সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন।

পিটার হেনলেইন এবং ঘড়ি আবিষ্কার

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম, ঘড়ি কাকে বলে এবং এই ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন। এবং সেখানে আমি আপনাদের স্পষ্টভাবে জানিয়েছি যে, পিটার হেনলেইন ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন।

তো এবার সেই আবিষ্কারক কে নিয়ে কিছু কথা বলব। যারা অতীতে কিংবা বর্তমানে ঘড়ি ব্যবহার করেন। তাদের এই কথা গুলো অবশ্যই জেনে নেওয়া দরকার।

তো চলুন এবার তাহলে পিটার হেনলেইন এবং ঘড়ি আবিষ্কার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল ১৫০৫ সালে। তবে আপনি অনেক জায়গায় দেখতে পারবেন যে, ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল ১৫৭৭ সালে।

তো যদি আপনি এমনটা ভেবে থাকেন, তাহলে এটা ভুল। কেননা পিটার হেনলেইন সর্বপ্রথম ১৫০৫ সালে ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন।

তো এখন আপনার মনে প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে যে, মানুষ কেন বলে ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল ১৫৭৭ সালে.

আসলে যখন পিটার হেনলেইন ১৫০৫ সালে ঘড়ি আবিষ্কার করেন। তার পরে ১৫৭৭ সালে সুইজারল্যান্ড এর মধ্যে সর্বপ্রথম মিনিটের কাটা রয়েছে এমন একটি ঘড়ি আবিষ্কার করেছিল।

আর সে কারণেই অনেকেই মনে করে যে, ঘড়ি আবিষ্কার করেছিল ১৫৭৭ সালে। আর একটা বিষয় জেনে রাখা দরকার। সেটি হল, ১৬৫০ সালের সময় মানুষ ঘড়ি ব্যবহার করা শুরু করেছিল।

অর্থাৎ সেই সময় মানুষ প্রথম জেনেছিল যে, ঘড়ি নামক এই উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় কে জানা যাবে। আর সে সময়কার মানুষে হাতে ঘড়ি ব্যবহার করা শুরু করে।

ঘড়ি আবিষ্কারের ইতিহাস। ঘড়ির আবিষ্কারক কে

এবার একটা মজার টপিক নিয়ে কথা বলব। কেননা আমরা এতক্ষণ ধরে জানলাম ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন এবং ঘড়ি কাকে বলে।

কিন্তু এবার আমরা জানবো, ঘড়ি আবিষ্কারের ইতিহাস সম্পর্কে। কেননা প্রতিটা সৃষ্টির পেছনে এক একটি ইতিহাস থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে পিটার হেনলেইন যে ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন।

সেই আবিষ্কারের পেছনে বিরাট একটা ইতিহাস রয়েছে। তো কেমন হয় যদি এখন আমরা সেই ঘড়ি আবিষ্কার এর ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নেই?

চলুন এবার সেই ঘড়ি আবিষ্কার এর ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। যদি আপনি একবারে প্রাচীনকাল এর কথা চিন্তা করেন।

তাহলে কিন্তু সেই সময় দেখতে পারবেন, বিভিন্ন রকমের ঘড়ি ছিল। যেমন, জলঘড়ি। সূর্য ঘড়ি ইত্যাদি। তো এই প্রতিটা ঘড়ির ভিন্ন রকম কাজ ছিল।

অর্থাৎ, আমরা যেমন দেয়াল ঘড়ির মাধ্যমে মিনিট, সেকেন্ড এবং ঘন্টার কাটার জানতে পারি। ঠিক তেমনি ভাবে এই ধরনের জল ঘড়ি কিংবা সূর্য ঘড়ি দিয়ে।

উক্ত সময়ে ভিন্ন পদ্ধতি তে ঘন্টা, মিনিট এবং সেকেন্ড দেখা হতো।

#সূর্য ঘড়ি তে কিভাবে সময় দেখে?

এবার আপনি চমৎকার একটি ঘড়ির নাম সম্পর্কে জানতে পারবেন। সেটা হল, সূর্য ঘড়ি (Sundial). অর্থাৎ আমরা যেমন এখন সময় দেখার জন্য মোবাইল কিংবা ঘড়ির ব্যবহার করি।

ঠিক সেই একই উদ্দেশ্যে ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বে থাকা মানুষেরা, এই সূর্য ঘড়ির মাধ্যমে সময় দেখে নিত। যদিও বা বিষয়টা আপনার কাছে একটু ধোঁয়াশার মত মনে হতে পারে।

আপনি আরোও দেখতে পারবেন…

কিন্তু যখন আপনি এই সূর্য ঘড়ির কাজ সম্পর্কে জানবেন। তখন আপনিও অবাক হয়ে যাবেন। তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক, সূর্য ঘড়ি তে কিভাবে সময় দেখতে হয়।

  1. সর্বপ্রথম বাড়ির উঠোনের মধ্যে একটি সাধারণ লাঠি পুঁতে রাখতে হবে।
  2. এরপর সেই লাঠির চারপাশে একটি বৃত্ত আকারে কয়েকটি সমান ভাগে ভাগ করে দাগ টানতে হবে।
  3. এবং সেই ভাগ করা অংশ গুলো তে থাকা সূর্যের আলোর মাধ্যমে বুঝে নিতে হতো যে এখন কোন প্রহর চলছে।
  4. বর্তমানে যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন হয়। কিন্তু সেই সময়ে মোট আট (৮) টি প্রহর নিয়ে একদিন হত।

তবে এই সূর্য ঘড়ি শুধুমাত্র সূর্যের আলোর উপর নির্ভর করে সময় দেখতে হতো। কিন্তু যদি কোনো কারণে আকাশে সূর্য উদয় না হত।

তাহলে কিন্তু তাদের সময় দেখার কোন সুযোগ ছিল না। এর পাশাপাশি যখন রাত হত, তখন সূর্যের আলো না থাকার কারণে তারা সময় দেখতে পেত না।

তবে আমরা এখন সেই ঘড়ি কে সূর্য ঘড়ি বললেও, ১৫০০ খ্রিস্টাব্দের মানুষ এই বিশেষ ধরনের ঘড়ি কে “ডায়াল অব আহাজ”  বলে ডাকত।

#জলঘড়ি তে কিভাবে সময় দেখে?

উপরের আলোচনা তে আমরা সূর্যঘড়ি সম্পর্কে জেনেছি যেখানে সূর্যের আলোর মাধ্যমে প্রহর নির্ণয় করা হতো। কিন্তু এবার আমি আপনাকে জল ঘড়ির সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। যে ঘড়িটি খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ অব্দের দিকে ব্যবহার করা হতো।

আর এই সময়টা প্রায় আজ থেকে ব্যাবিলন ও মিশর ছিল সেই সময়ে জল ঘড়ির ব্যবহার ছিল। তবে অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, জলঘড়ি এর সর্বপ্রথম ব্যবহার ছিল ৪০০০ অব্দে।

ঘড়ির আবিষ্কার কখন হয় ?

আমরা উপরের আলোচনা থেকে জানতে পেরেছি, পিটার হেনলেইন সর্বপ্রথম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, ঘড়ি আবিষ্কার কখন হয়।

যদি আপনি এই বিষয় টি সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে শুনুন…….. ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল, ১৫০৫ সালে।

আর তিনি যখন এই ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন। তখন মানুষ হাত ঘড়ি ব্যবহার করতে অভ্যস্ত হয়।

কেননা আপনি যদি একটু পেছনের ইতিহাস দেখেন। তাহলে আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন, ১৬৫০ সাল থেকেই মানুষ হাতে ঘড়ি ব্যবহার করত।

আর তখন থেকে এখন অব্দি মানুষ সময় দেখার জন্য ঘড়ি ব্যবহার করে আসছে।

পেন্ডুলাম ঘড়ির আবিষ্কার কে এবং কখন করেন ?

এবার আমি আপনাকে চমৎকার একটি ঘড়ি সম্পর্কে জানাবো। আর সেটি হল, পেন্ডুলাম ঘড়ি। এই নামটা শুনে হয়তোবা আপনার মনে হতে পারে যে, এটা আবার কেমন ধরনের ঘড়ি!

যার মাধ্যমে আমরা সময় দেখতে পারবো? আসলে এই ঘড়িটি আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৫১১ সালে। মূলত জার্মানি একজন ব্যক্তি ছিলেন যিনি সেই সময়ে প্রথম স্প্রিং চালিত একটি ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন।

তবে যখন তিনি এই ঘড়িটি আবিষ্কার করেছিলেন। তখন সময় দেখার ক্ষেত্রে উক্ত ঘড়িটির বেশ কিছু ত্রুটি ছিল। অর্থাৎ এই ঘড়িটি একবারই নিখুত সময় দিতে পারত না।

আর সে কারণেই পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ১৫৮৪ সালে সুইজারল্যান্ড থেকে বিশেষ এক ধরনের ঘড়ি তৈরি করা হয়। মূলত এটি ছিল এক ধরনের যান্ত্রিক ঘড়ি। যার মধ্যে সর্বপ্রথম মিনিট এর কাটা যুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল।

ঘড়ি আবিষ্কারের গুরুত্ব

এতক্ষণের আলোচনা থেকে আমরা জানলাম, ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন এবং পেন্ডুলাম ঘড়ি আবিষ্কার কে করেন।

আর সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য, এবার আমি আপনাকে ঘড়ি আবিষ্কারের গুরুত্ব জানিয়ে দিব।

দেখুন ঘড়ি কিন্তু আমাদের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় একটি প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে আমরা খুব দ্রুত চলমান ঘন্টা, মিনিট এবং সেকেন্ড কে দেখতে পাই।

তো এত বড় একটি আবিষ্কার এর জন্য অবশ্যই আমাদের ঘড়ি আবিষ্কারের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। কেননা তারা ঘড়ি আবিষ্কার করতে পেরেছিল বলেই। আমরা খুব দ্রুত চলমান সময় কে জানতে পারছি।

এর পাশাপাশি যদি ঘড়ি না থাকতো। তাহলে কিন্তু আমরা কখনোই বুঝতে পারতাম না যে, এখন কয়টা বাজে কিংবা এখন কি প্রহর চলছে।

কারণ ঘড়ি আবিষ্কার হওয়ার পূর্বে যেভাবে সময় নির্ধারণ করা হতো। তখন কিন্তু একবারে নিখুঁত সময় বের করা সম্ভব ছিল না।

কিন্তু যখন ঘড়ি আবিষ্কার হয়। তারপর থেকেই আমরা একবারে নিখুঁত সময়ে সম্পর্কে জানা সম্ভব হয়েছে।

ঘড়ি নিয়ে অজানা তথ্য

এবার আমি আপনাকে ঘড়ি সম্পর্কে বেশ কিছু অজানা তথ্য জানিয়ে দিব। যদিও হয় সবার শুরুতেই আপনি জানতে পেরেছেন, ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন।

কিন্তু এবার ঘড়ি নিয়ে অজানা তথ্য গুলো জানার পরে আপনার অনেক ভালো লাগবে। কারণ এবার আপনি ঘড়ি সম্পর্কে কিছু গোপন বিষয় জানতে পারবেন। আর সে গুলো হলোঃ

  1. ঘড়ি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৫২৪ সালে।
  2. যে ব্যক্তি ঘড়ি আবিষ্কার করেছেন। সে ব্যক্তির নাম হল, পিটার হেনেলিন।
  3. ১৩৬০ সালে ফ্রান্স এর মধ্যে একটি ঘড়ি তৈরি করা হয়েছিল। এবং সেই ঘড়িটি এখন পর্যন্ত চলমান রয়েছে।
  4. ঘড়ি আবিষ্কার হওয়ার পরে সর্বপ্রথম ঘড়ির মধ্যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছিল ১৯০৬ সালে।
  5. একেক সময় একেক রকমের ঘড়ি ব্যবহার করা হয়েছিল।
  6. ইতিহাসের পাতায় জলঘড়ি, তারা ঘড়ি, সূর্য ঘড়ি, বালু ঘড়ি, দেয়াল ঘড়ি এর নাম রয়েছে।
  7. চীনের মধ্যে বিশেষ এক ধরনের ঘড়ি আবিষ্কার করা হয়েছিল। যার নাম ছিল, ‘মোমঘড়ি’।

পাঠক, আশা করি এই অজানা তথ্য গুলো আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এবং এই তথ্য গুলোর মাধ্যমে ঘড়ি সম্পর্কে আপনি অনেক অজানা বিষয় জানতে পেরেছেন।

এখানে আরোও জানুন…

এবং উপরে উল্লেখিত কোন তথ্যটি আপনার সবচেয়ে ভালো লেগেছে। তা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

ঘড়ি নিয়ে আমাদের শেষ কথা

হ্যালো বন্ধুরা, আজকের আলোচনায় আমি আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন। সেই সাথে ঘড়ি সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য জানিয়ে দিয়েছি।

যে গুলো আপনার অজানা রয়েছে। তো আপনি যদি আজকের এই লেখা টি মনোযোগ দিয়ে পড়েন।

তাহলে আবার দীর্ঘ বিশ্বাস, আজকের পর থেকে আপনার ঘড়ি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানা থাকবে। আর এই ধরনের অজানা বিষয় গুলো কে সবার আগে জানতে চাইলে।

নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। আর যদি আমাদের এই লেখা গুলো ভালো লাগে। তাহলে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ! এতক্ষণ ধরে আবার এই লেখাটি পড়ার জন্য।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top