মাউস কি | মাউস এর কাজ কি | What is computer mouse in Bengali ?

মাউস কি : আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি মাউস (Mouse ki) মাউস পরিচিতি রিলেটেড অনেক অজানা বিষয়ে জেনে নিতে পারবেন ৷

যেমন, মাউস কি (What is computer mouse in Bengali), মাউস কত প্রকার ও কি কি, মাউস এর কাজ কি।

মাউস কি | মাউস এর কাজ কি | What is computer mouse in Bengali ?
মাউস কি | মাউস এর কাজ কি

এবং সবশেষ আপনি মাউস প্যাড এর দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।

তো যদি আপনি Mouse এর সকল বিষয় জেনে নিতে চান ৷ তাহলে পুরো আর্টিকেল টি পড়ার চেস্টা করুন ৷

Computer হলো বর্তমান সময়ে অপরিহার্য একটি অংশ। আর সে কারনে আজকের দিনের অফিস আদালত থেকে শুরু করে প্রায় সবক্ষেত্রে কাজের তাগিদে কম্পিউটার ব্যবহার করা হচ্ছে।

আর বর্তমান সময়ে যেমন কাজের সুবিধার জন্য কম্পিউটার এর ব্যবহার অপরিহার্য।

ঠিক তেমনি ভাবে এই কম্পিউটার গুলো কে সঠিক ভাবে পরিচালনা করার জন্য মাউস এর ভূমিকা অপরিসীম।

আপনি হয়তবা জেনে থাকবেন যে, একটি কম্পিউটারে নানা ধরনের ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস এর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে।

আপনার জন্য আরো লেখা…

ঠিক তেমনি ভাবে আপনার নিজের কাছে থাকা কম্পিউটার এর ইনপুট ডিভাইস গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো Mouse।

যাকে মূলত প্রত্যেকটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর পয়েন্টার হিসেবে ধরা হয়ে থাকে৷ 

মাউস কি ? (What Is Mouse in Bangla)

কোন একটি কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ডিভাইস থাকে। ঠিক তেমনিভাবে মাউস হল কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস।

আর মাউস কে প্রধানত পয়েন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যার কারণে কিছু কিছু সময় এই মানুষকে বলা হয়ে থাকে পয়েন্টার ডিভাইস।

আর এই পয়েন্টটার ডিভাইসের মাধ্যমে মূলত কোনো একটি কম্পিউটারকে ইনস্ট্রাকশন দেওয়া হয়ে থাকে।

কোন একটি কম্পিউটার চালু হওয়ার পরে যেসব আউটপুট প্রদান করে। মাউস এর মাধ্যমে আপনি সেই আউটপুটের যেকোনো অংশে পৌঁছাতে পারবেন।

এছাড়াও স্ক্রিনের সামনে ভেসে ওঠা কোন ফাইল কে বন্ধ বা চালু করতে পারবেন।

আর মাউস নামক এই গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইসের মধ্যে মোট তিনটি বাটন থাকে।

কোনো একটি কম্পিউটারের পয়েন্টার হিসেবে মাউস এর তিনটি বাটন কে ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

মাউস এর ফুল ফর্ম (Mouse full form) কি ?

মাউস কি (What is computer mouse in bangla) তা আপনি উপরের আলোচনা থেকে জানতে পারলেন।

কিন্তু আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন কারণ এতদিন আপনি যাকে মাউস (Mouse) হিসেবে জেনে আসছেন। তার কিন্তু একটা ফুল ফর্ম আছে।

আর Mouse Full Form টি হলো, “Manually Operated Utility For Selecting Equipment”.

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, বর্তমানে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা মূলত এই মাউস এর ফুল ফর্ম আছে এই বিষয়টা কিন্তু জানেনা।

আর আজকে থেকে আপনার বারতি একটা বিষয় সম্পর্কে জানা থাকলো। আর কেমন সব অজানা বিষয় গুলো কে জানতে হলে নিচের পুরো লেখাটি অবশ্যই মন দিয়ে পড়বেন।

কম্পিউটার মাউস এর জনক কে ছিলেন | মাউস কে আবিষ্কার করেন

একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মনিটরে স্ক্রিনে থাকা আউটপুট ফলাফল গুলো কে ইন্ডিকেট করার জন্য যে ইনপুট ডিভাইস টি ব্যবহার করা হয়, তাকে বলা হয় মাউস ৷

কিন্তুু mouse কি সেটাতো আপনি উপরের আলোচনা থেকে জানতে পেরেছেন।

কিন্তুু আপনি কি জানেন, কম্পিউটারে ব্যবহার করা মাউস এর জনক কে ছিলেন ? – যদি আপনি সে বিষয়ে না জেনে থাকেন ৷ তাহলে নিচের আলোচনায় নজর রাখুন।

Mouse সর্বপ্রথম 1960 সালে এর সূচনা হয়। এবং এই মাউস আবিষ্কার করেছিলেন ডগলাস কার্ল এঙ্গেলবার্ট নামের একজন ব্যক্তি।

তিনি মূলত স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটে কর্মরত অবস্থায় ছিলেন। তবে মাউস আবিষ্কার হওয়ার পরে অর্থাৎ 70 দশকের সময় মাউস এতটা জনপ্রিয় ছিল না।

কারণ উক্ত সময়ে যেসব মাউস ব্যবহার করা হতো সেগুলো শুধুমাত্র জেরক্সের কম্পিউটার ছাড়াও অন্যান্য কম্পিউটার গুলো তে তেমন সুযোগ সুবিধা দিতে পারেনি।

মজার বিষয় হলো মাউস গুলো দেখতে অনেকটা ইঁদুরের মতো। আর সে কারণেই কম্পিউটারের এই ইনপুট ডিভাইস টির নাম দেওয়া হয়েছে মাউস।

তবে সত্তর দশকের সময় মাউস এর এতটা জনপ্রিয়তা না থাকলেও। বর্তমান সময়ে মাউস আমাদের কম্পিউটার গুলোর জন্য অপরিহার্য একটি অংশ।

কেননা এই ইনপুট ডিভাইস টি না থাকলে আমাদের একটি কম্পিউটার কে পরিচালনা করা বেশ কষ্টকর হয়ে যেত।

মাউস কত প্রকার ও কি কি | Kind of Mouse

Mouse কি এবং মাউস এর জনক কে উপরের আলোচনায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তো এই বিষয়গুলো জানার পাশাপাশি আপনাকে আরও বেশকিছু বিষয় জানতে হবে।

সেটি হল মাউস কত প্রকার এবং কি কি। আমরা সবগুলো মাউসকে একই রকম দেখলেও মাউসের মধ্যে কিন্তু বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে।

আর আমাদের অবশ্যই উচিত এই Different kind of mouse গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া ৷

তবে আমাদের দেখা মানুষগুলো এক রকম হলেও বর্তমান সময়ে আপনি মোট পাঁচ প্রকার মাউস দেখতে পারবেন।  আর সেগুলো হলোঃ

০১| Mechanical Mouse (মেকানিক্যাল মাউস কি)

সর্বপ্রথম 1972 সালে  এই ধরনের মাউস গুলো আবিষ্কার করা হয়েছিলো। যেখানে আমরা বর্তমান সময়ের মাউস গুলো তে তিনটি বাটন দেখতে পাই।

কিন্তু সেই সময়ের তৈরি করা মাউস গুলোতে এরকম কোন বাটন ছিলো না। বরং তখনকার সময়ে তৈরি করা Mouse গুলো তে একটি বল ব্যবহার করা হতো।

এবং সেই বলটিকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ডিরেকশন দেওয়া হতো। আর সে কারণেই এগুলোকে বল মাউস বলা হতো।

তবে অবাক করার মত বিষয় হলো এই ধরনের মেকানিক্যাল মাউস (Mechanical Mouse) গুলো উক্ত সময়ে যথেষ্ট পরিমাণ ব্যবহার হতো।

০২| Optical Mouse (অপটিক্যাল মাউস কি)

বর্তমানে ব্যবহার করা আধুনিক কম্পিউটার গুলোতে এই ধরনের অপটিক্যাল মাউস বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারণ এই ধরণের মাউস গুলো তে কোন প্রকার বল এর ব্যবহার করা হয় না।

আরো উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন এই মাউস গুলোতে মূলত এলইডি (LED) এর সাহায্য কাজ করা হয়ে থাকে।

যেখানে মূলত বল এর পরিবর্তে এই ধরনের এলইডি লাইট গুলোর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

আর বিশেষ ধরনের এই অপটিক্যাএ মাউস (Optical Mouse) গুলো তারের (Wire) মাধ্যমে পিসিতে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে।

০৩| Wireless Mouse (ওয়্যারলেস মাউস কি)

সহজ ভাষায় বলতে গেলে যেসব মাউস ব্যবহার করার সময় কোন প্রকার তার (Wire) এর প্রয়োজন পড়ে না।

সেই ধরণের তারবিহীন মাউস গুলোকে বলা হয়ে থাকে ওয়ারলেস মাউস (Wireless Mouse).

তবে বর্তমান সময়ের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ গুলোতে এই ধরনের ওয়ারলেস মাউস গুলোর ব্যবহার ক্রমাগত ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আপনি আরো দেখতে পারেন…

যেহেতু এগুলো ওয়্যারলেস মাউস, এগুলো মূলত রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি তে কাজ করে।

আর সঠিকভাবে কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ট্রান্সমিটার অথবা রিসিভার ব্যবহার করতে হবে।

যার ফলে আপনি এই Mouse গুলো দিয়ে আপনার কম্পিউটারকে কন্ট্রোল করতে পারবেন।

০৪| Trackball Mouse (ট্র্যাকবল মাউস কি)

এই ধরনের Trackball Mouse আকার আকৃতির দিক থেকে কিছুটা অপটিক্যাল মাউস এর মত হয়ে থাকে।

কারণ এগুলো সাহায্য একটি কম্পিউটার কে কন্ট্রোল করার জন্য মাউস এর মধ্যে বিশেষ এক ধরনের বল থাকে।

এবং আপনি একজন ইউসার হয়ে আপনার কম্পিউটারে যদি সেই মাউস টি ব্যবহার করতে চান।

সেক্ষেত্রে আপনাকে উক্ত Mouse এর ভেতরে থাকা বলকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

তবে আপনি যদি ব্যবহারিক দিক থেকে চিন্তা করেন, তাহলে আপনি এই ধরনের মাউস গুলো ব্যবহারের তেমন একটা সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।

০৫| Stylus Mouse (স্টিলুস মাউস কি)

দেখতে কিছুটা কলম আকৃতির মধ্যে থাকা Wheel (চাকা) যুক্ত মাউস গুলোকে বলা হয় Stylus Mouse (স্টিলুস মাউস)।

তবে এগুলো কে আবার কখনও কখনও Gstick Mouse ও বলা হয়ে থাকে।

যদি আপনি এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার কে নিয়ন্ত্রন করতে চান।

তাহলে কলম আকৃতির এই মাউস এর ভিতরে থাকা চাকাটিকে উপরে কিংবা নিচে টেনে কাজ করতে পারবেন।

মাউস এর কাজ কি ? (Function of mouse)

উপরের আলোচনা থেকে আপনি মাউস রিলেটেড অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

যেমন সর্বপ্রথম আপনি জানতে পেরেছেন যে মাউস কি (mouse কি) এবং মাউস কত প্রকার ও কি কি।

তো এবার আপনাকে মাউস এর কাজ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আসলে আমরা কি কারণে কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস টি ব্যবহার করি।

সে সম্পর্কে জেনে নেওয়াটা আপনার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

চলুন এবার তাহলে সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

০১| Clicking (ক্লিক করা)

আমাদের ব্যবহার করা কম্পিউটার স্ক্রিনের উপরে থাকা কোনো ফাইলে প্রবেশ করার জন্য যে ক্লিক করা হয় তাকে বলা হয় ক্লিকিং (Clicking).

এবং এই ক্লিক করার জন্য প্রতিটা মাউস এর মধ্যে দুটি করে বাটন থাকে। এগুলোর মধ্যে একটি হলো লেফট বাটন (Left Button) এবং আরেকটি হলো রাইট বাটন (Right Button).

সচরাচর ভাবে কোন কম্পিউটারের ফাইল কে ওপেন (Open) করার জন্য এ ধরনের ক্লিকিং করা হয়ে থাকে।

০২| Pointing (পয়েন্ট করা)

কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় আপনি একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে, যখন আপনি কম্পিউটার স্ক্রিনের কোন ফাইলের উপর মাউসের কার্সর টি নিয়ে যাবেন।

তখন সেই ফাইলের তার পাশে একটা বক্স আকার ধারণ করে।

ঠিক একই ভাবে আপনি আপনার মাউসের কার্সর (Cursor) টি যে কোন ফাইল এর উপরে নিয়ে যাবেন তখন সেই ফাইল এর উপরেই ঠিক একইভাবে এরকম বক্স আকার ধারণ করবে।

মূলত একেই বলা হয়ে থাকে Pointer বা পয়েন্ট করা।

০৩| Selecting (সিলেক্ট করা)

কোন একটি কম্পিউটার স্ক্রিনে থাকা ফাইলের উপর যখন আপনি লেফট (Left) বাটনটি ক্লিক করবেন।

তখন কিন্তু উক্ত ফাইলটি সিলেক্ট হয়ে যাবে। মূলত কম্পিউটারের ভাষায় একে বলা হয় সিলেক্টিং (Selecting).

মূলত এই Left Button এ ক্লিক করার পরে উক্ত ফাইল গুলোর মধ্যে একটা বর্ডার তৈরি হয়। যার ফলে আমরা শিওর হতে পারি যে আমরা উক্ত File কে Select করতে পেরেছি। 

০৪| Dragging and Dropping (ড্রগিং ও ড্রপিং)

কম্পিউটার স্ক্রিনের উপরে ভেসে থাকা কোনো ফাইলকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা তে সরিয়ে রাখার কাজ কে বলা হয়, ড্রাগিং ও ড্রপিং।

কারণ আপনার একটা বিষয় জেনে রাখা উচিত যে, Drag মানে হলো কোনো ফাইল কে উপরে তোলা এবং Drop মানে হলো নিচে ফেলে দেওয়া ৷

আর মাউস দিয়ে এই কাজ গুলো কে বলা হয়, Dragging & Dropping. 

০৫| Scrolling (স্ক্রলিং)

যখন আপনি কম্পিউটার স্ক্রিনের উপর থেকে নিচে কিংবা নিচে থেকে উপরে মাউসের সাহায্য উঠানামা করবেন।

তখন তাকে বলা হয় Scrolling. মূলত বর্তমান সময়ে ব্যবহার করা মাউস গুলো তে থাকা চাকা কে ঘুরিয়ে এমন স্ক্রলিং করা হয়ে থাকে। 

মাউস এর ব্যবহার কেনো করা হয় | Use of Mouse 

উপরের আলোচনায় আপনি মাউস এর কাজ গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন ৷ এবার আপনাকে জেনে নিতে হবে যে, মাউস এর ব্যবহার কেন করা হয়।

কেননা, আজকের দিনে বিভিন্ন বিভিন্ন কাজে Mouse Use করা হয়ে থাকে। যেমনঃ

  1. কোন সফটওয়্যার চালু করার জন্য মাছ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
  2. বেশিরভাগ সময়ই গেম খেলার জন্য মাউসের ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
  3. যখন আপনি আপনার কম্পিউটারের কোন ফাইল কে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত করবেন, তখন আপনাকে মাউস ব্যবহার করতে হবে।
  4. যখন আপনার কম্পিউটারে কোনো নতুন Window চালু করবেন। তখন আপনাকে Mouse ব্যবহার করতে হবে। 
  5. কম্পিউটার স্ক্রিনের কোনো স্থানকে পয়েন্ট করার জন্য মাউস এর ব্যবহার করা হয়। 
  6. কোনো একটি Documents শেষ হওয়ার পর যখন কোনো নতুন ডকুমেন্টস তৈরি করার প্রয়োজন হয়। তখন মাউস কে ব্যবহার করতে হয়। 

তবে উপরোক্ত ব্যবহারগুলো ছাড়াও মাউস এর আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। আশা করি আপনি সেই কাজগুলো সম্পর্কে বেশ ভালোভাবেই জানেন।

তাই আমার মনে হয় এই বিষয়টি নিয়ে আর তেমন কিছু বলার প্রয়োজন নেই।

FAQ About Mouse | মাউস নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

উপরের আলোচিত আলোচনায় আপনি মাউস কি (mouse ki) তা স্পষ্টভাবে জানতে পেরেছেন।

কিন্তু এগুলো ছাড়াও মানুষের মনে মাউস সম্পর্কিত আরো অনেক ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। যেগুলো নিয়ে এবার একটু আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

০১| মাউস কি আউটপুট ডিভাইস নাকি আউটপুট ডিভাইস?

উত্তরঃ মাউস হলো একটি ইনপুট ডিভাইস।

০২| মাউস কয় প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ মাউস হলো ৫ প্রকার। যথাঃ মেক্যানিক্যাল, অপটিক্যাল, ওয়্যারলেস, স্টিলুস, ট্রাকবল।

০৩| বর্তমানে কোন ধরনের মাউস বেশি ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ অপটিক্যাল মাউস।

০৪| মাউস এর দাম কত টাকা?

উত্তরঃ আপনি যদি সাধারন কোনো Gaming Mouse কিনতে চান। তাহলে এই ধরনের মাউস গুলে আপনি ৫০০ টাকা দিয়েই কিনতে পারবেন ৷

তবে আপনি যদি বিশেষ কোনো কাজে ব্যবহার করার জন্য মাউস কিনতে চান। তবে আপনাকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করার প্রয়োজন হবে। 

০৫| মাউস কি ডিভাইস?

উত্তর – মাউস ইনপুট ডিভাইস।

আপনি আরো পড়তে পারেন…

কম্পিউটার মাউস কি নিয়ে আমাদের শেষকথা 

প্রিয় পাঠক, আমাদের ব্যবহার করার কম্পিউটারের মধ্যে মাউস হল একটি গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস।

আর এই ডিভাইসটি নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

মূলত মাউস কি (What is mouse) সে নিয়ে স্টেপ বাই স্টেপ বুঝিয়ে বলার চেস্টা করেছি।

আশা করি এই আর্টিকেল থেকে মাউস কি (mouse কি) তা আপনি বেশ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

আর এমন সব অজানা বিষয় গুলো সহজ ভাষায় জানতে হলে বাংলা আইটি ব্লগের সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top