ফ্রিলান্সার কি ? কিভাবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায়

ফ্রিলান্সার কি ? ফ্রিলান্সার এর কাজ কি এবং ফ্রিলান্সার হওয়ার জন্য আপনার ভেতরে কি কি যোগ্যতার প্রয়োজন হবে? – আজকের আর্টিকেলে ফ্রিলান্সার রিলেটেড যাবতীয় বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। 

অনলাইন কিংবা অফলাইন কোনো না কোনো ভাবে আপনি একটা সময় Freelancer সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কেননা, আগের তুলনায় আজকের দিনে ফ্রিলান্সার দের সংখ্যাটা অনেক গুনে বেড়ে গেছে।

 ফ্রিলান্সার কি ? সফল  ফ্রিলান্সার হওয়ার উপায়
সফল ফ্রিলান্সার হওয়ার উপায়

বর্তমানে এমন অনেক বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সার আছে। যারা মূলত নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে পেরেছে।

এবং অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে আসছে।

তো যদি আপনিও নিজেকে একজন সফল Freelancer হিসেবে গড়ে তুলতে চান। এবং এই সেক্টরে নিজের একটা সফল ক্যারিয়ার গড়তে তুলতে চান।

তাহলে আজকের আর্টিকেল টি আপনার জন্য অনেক হেল্পফুল হতে চলেছে। কেননা, আজকের আর্টিকেল এ আমি Freelancer রিলেটেড প্রত্যেকটা বিষয়কে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করবো।

তাই আপনার প্রতি রিকুয়েষ্ট থাকবে যে, কোনো প্রকার স্কিপ না করে আজকের পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

তাহলে আজকের পর থেকে আপনি অনলাইন ফ্রিল্যান্সার কি সে সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেল এর মূল আলোচনা তে যাওয়া যাক। 

ফ্রিলান্সার কি ? (what is Freelancer in bangla)

সবার আগে আমাদের জেনে নিতে হবে যে, ফ্রিলান্সার কি ? –  তো সহজ ভাষায়, যারা অনলাইন এর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে টাকা আয় করে।

তাদের কে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার। কিন্তুু এটা শুধুমাএ একটা সংঙ্গা, যাকে নিয়ে আমাদের একটু বিস্তারিত জেনে নেয়া উচিত। 

দেখুন, আপনি অনেক সময় হয়তবা শুনে থাকবেন যে, ওমুকের ছেলে কিংবা তমুকের ছেলে অনলাইন থেকে প্রচুর টাকা আয় করে।

আপনার জন্য আরো লেখা…

কিন্তুু কখনও কি আপনি জেনেছেন যে, ওমুকের ছেলেটি অনলাইন এ কি কাজ করে আয় করছে? 

[💡Pro Advice: অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে ১-২ বছর কাজ শিখার জন্য সময় ব্যয় করতে হবে।]

দেখুন, আমরা যেমন বাস্তবিক জীবনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। এবং সেই চাকরি করার বিনিময়ে টাকা আয় করি। ঠিক একইভাবে আপনি যখন অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে চাকরির মতো কাজ করবেন।

এবং সেই কাজের বিনিময়ে টাকা আয় করবেন। তখন আপনাকে বলা হবে ফ্রিলান্সার।

ফ্রিলান্সার এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য কি? 

উপরে ফ্রিলান্সার কি সেটি জানার পর আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, যারা অনলাইনে কাজ করে তাদেরকে যদি Freelancer বলা হয়।

তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে? আর এই দুটোর মধ্যে পার্থক্য কি? চলুন এবার সে সম্পর্কে স্বল্প আকারে আলোচনা করা যাক।

আমরা যেমন লেখাপড়া শেষ করে বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ঠিক তেমনি অনলাইনেও চাকরি করার মতো অনেক ধরনের মার্কেটপ্লেস আছে।

যেখানে আপনি বাস্তবিক জীবন এর মতো কাজ করতে পারবেন। তো অনলাইনে কাজ করা থেকে শুরু করে কাজের বিনিময়ে টাকা আয় করা পর্যন্ত এই পুরো প্রক্রিয়াকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং

অপরদিকে যারা এই অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে। এবং সেই কাজের বিনিময়ে টাকা আয় করে। তাদেরকে বলা হয়ে থাকে ফ্রিলান্সার

আশা করি Freelancer এবং Freelanching এই দুটো বিষয়ে একটা ক্লিয়ার ধারনা পেয়ে গেছেন। আর যদি না বুঝে থাকেন, তাহলে পুনরায় আরেকবার পড়ুন। তাহলে আপনার পরবর্তী আলোচনা গুলো বুঝতে সুবিধা হবে। 

কেন আপনার ফ্রিলান্সার হওয়া উচিত?

তো উপরোক্ত আলোচনা গুলো বোঝার পর আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কেন আপনি নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তোলা তুলবেন?

এখানে আপনি কি কি বাড়তি সুবিধা ভোগ করবেন? চলন তাহলে এবার সে বিষয়ে একটা পরিস্কার ধারনা নেয়া যাক।

দেখুন আপনি যদি নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন৷ তাহলে আপনি অনেক দিক থেকে সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। যেমন, 

ঘরে বসে কাজ করার সুবিধা

আমরা জানি যে, অনলাইন থেকে বর্তমানে প্রচুর পরিমানে টাকা আয় করা সম্ভব। কিন্তুু আপনি কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে, অনলাইনে এই কাজ গুলো কিভাবে করা হয়? – যদি না ভেবে থাকেন তাহলে শুনুন…

বর্তমান সময়ে অনলাইন এ যতো প্রকারের কাজ করা হয়। সেগুলোর বেশিরভাগ কাজ আপনি নিজের ঘরে বসেই করতে পারবেন।

আবার যদি আপনার প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি চাইলে অফিসে গিয়েও এই অনলাইন রিলেটেড কাজ গুলো করতে পারবেন। 

অধিক পরিমানে আয় করার সুযোগ

একজন দক্ষ ফ্রিলান্সার হতে পারলে আপনি আরও একটি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন ৷ সেটি হলো আপনি অধিক পরিমানে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।

যা আপনার ক্যারিয়ার গড়ার মূল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

আপনি যদি কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জব করেন ৷ সেক্ষেএে প্রতি মাসে আপনার একটা নির্দিষ্ট স্যালারি থাকবে। যে অনুপাতে আপনি যতো বেশি পরিশ্রম করুন না কেন ৷

আপনার আয় এর কোনো প্রকার তারতম্য ঘটবে না ৷

কিন্তুু আপনি যদি একজন দক্ষ ফ্রিলান্সার হতে পারেন। তাহলে কিন্তুু আপনার অনলাইন থেকে আয় এর পরিমানে কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না।

অর্থ্যাৎ, আপনি যদি চলতি মাসে দশ হাজার টাকা আয় করেন। তাহলে পরবর্তী মাসে সেই আয় এর পরিমান ২০ হাজারও হতে পারে। যে সুবিধাটি শুধুমাএ একজন ফ্রিল্যান্সার ই ভোগ করতে পারবে। 

বর্হিবিশ্বের কাছে নিজেকে পরিচিত করা 

একজন ফ্রিলান্সার হওয়ার আরও একটি বিশেষ সুবিধা রয়েছে। সেটি হলো আপনি খুব সহজেই নিজের পরিচিতি কে বর্হিবিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পারবেন।

হয়তবা এই কথাটি আপনি তেমন পরিস্কার ভাবে বুঝতে পারেননি, তাইনা?

দেখুন, Freelancing মার্কেটপ্লেস গুলোতে কিন্তুু দেশ বিদেশ থেকে অনেক ধরনের ক্লায়েন্ট আসে। তবে আপনি সেখানে দেশীয় ক্লায়েন্টের চাইতে বিদেশি দের পরিমান অনেক বেশি দেখতে পারবেন।

এখন আপনি যদি ভালোভাবে নিজের ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে ক্লায়েন্ট এর দেয়া কাজ গুলো কে সম্পন্ন করতে পারেন। তাহলে তারা আপনাকে পুনরায় নতুন কাজ দিবে।

এভাবে কোনো একটা সময়ে আপনি দেশের পাশাপাশি বিদেশি মানুষ দের কাছেও আপনার নিজের পরিচিতি বাড়িয়ে তুলতে পারবেন। 

কি কি বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়?

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানলাম যে, ফ্রিলান্সিং কি এবং কেন আপনি একজন দক্ষ ফিলান্সার হিসেবে কাজ করবেন।

সেই ধারা বাহিকতায় এবার আমরা জেনে নিবো যে, একজন সফল ফ্রিলান্সার তার Freelancing ক্যারিয়ে কি কি কাজ করে।

তো আমরা যদি ফ্রিল্যান্সিং এর প্রত্যেকটা কাজ নিয়ে আলোচনা করি। তাহলে কিন্তুু এই আর্টিকেল টা অনেক বড় হয়ে যাবে। এর ফলে পাঠকরা আর্টিকেল পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে।

তাই আমি Freelancing এর সেই সব কাজ গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। যেগুলো বর্তমান সময়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। এবং বর্তমানে অনেক ফ্রিলান্সার এসব কাজ করে প্রচুর পরিমান টাকা ইনকাম করে আসছে।

চলুন এবার সেই কাজ গুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। 

No.1: টি-শার্ট ডিজাইন করা 

বর্তমান সময়ে অধিক জনপ্রিয় একটি কাজ হলো T-shirt Design করা। ঘরে বসে অনলনাইন থেকে আয় করার জন্য আপনিও উক্ত কাজটিকে বেছে নিতে পারবেন।

যদি আপনি টি-শার্ট ডিজাইন এর কাজে ভালো ভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। তাহলে আপনি এই কাজটি করে একটা সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

কারন আমরা চলতে ফিরতে মানুষের শরীরে যেসব টি-শার্ট দেখতে পাই। সেগুলো কিন্তুু কেউ না কেউ ডিজাইন করেছে। আর তারপর সেগুলো কে মার্কেটে বিক্রি করার জন্য নিয়ে আসা হয়েছে।

এখন আপনি যদি একজন দক্ষ টি-শার্ট ডিজাইনার হতে পারেন। তাহলে আপনি অফলাইন এ কাজ করার পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করেও প্রচুর পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন।

আবার আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে কোনো কোম্পানিতে পার্মানেন্ট জবও করতে পারবেন। 

No.2: লোগো ডিজাইন এর কাজ

ডিজাইনিং সেক্টর এর আরও একটি জনপ্রিয় কাজ রয়েছে। সেটি হলো লোগো ডিজাইন করার কাজ। আপনি যদি সঠিকভাবে Logo Design করার কাজটি শিখে নিতে পারেন।

তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে প্রচুর পরিমান টাকা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে অনেক সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলোতে লোগো ডিজাইনার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। তাই চাইলে আপনি এসব প্রতিষ্ঠানের জন্য লোগো ডিজাইন করে আয় করতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, এসব কাজের পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল এবং ফেসবুক পেজের জন্য Logo Service দিয়েও আয় করতে পারবেন। 

No.3: ওয়েব ডিজাইন এর কাজ 

আমরা সবাই জানি যে, বর্তমান সময়ে ডিজিটাল যুগে বাস করছি। আর এই ডিজিটাল যুগে এসে প্রত্যেক মানুষের ক্ষেএে একটি ওয়েবসাইট থাকাটা অতি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে।

অফিস- আদালত, স্কুল – কলেজ থেকে শুরু করে ব্যবসা – বানিজ্য পর্যন্ত প্রায় সব ক্ষেএেই ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আর আপনি বর্তমানে যেখানে এই লেখাটি পড়ছেন, সেটিও কিন্তুু একটা ওয়েবসাইট।

এখন জানার বিষয় হলো যে, বর্তমানে পৃথিবীতে যে ওয়েবসাইট গুলো আছে। সেগুলো কিন্তুু কেউ না কেউ ডিজাইন করে দিয়েছে। এবং সেই ডিজাইন অনুযায়ী উক্ত ওয়েবসাইট গুলো তৈরি করা হয়েছে।

তাহলে বুঝতেই পারছেন, একজন দক্ষ Web Designer এর কি পরিমান চাহিদা রয়েছে।

এবার আপনি যদি নিজেকে একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে কিন্তুু ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো তে সেই দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে বেশ ভালো পরিমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করে নিতে পারবেন।

[💡 NOTE: “ওয়েব ডিজাইন কি” এবং “কিভাবে আপনি ওয়েব ডিজাইন শিখে আয় করতে পারবেন” ৷ সে নিয়ে আমার ওয়েবসাইটে একটি ডেডিকেটেড আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে। ]

ওয়েব ডিজাইন শিখে আয় করতে চাইলে অবশ্যই সেই আর্টিকেলটি পড়ে নিবেন। 

No.4: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ 

যেহুতু উপরে আমরা ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে জানতে পেরেছি। সেহুতু আপনার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে জেনে রাখাটাও অতি আবশ্যক।

কারন এই দুটো বিষয় একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত। আর Web Design এর মতো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

কারন আপনি যখন কোনো একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করে নিবেন। তখন আপনাকে উক্ত ওয়েবসাইট কে আরও ডেভলপ করার প্রয়োজন পড়বে। আপনার সাইটের অনেক প্রয়োজনীয় অংশ গুলোকে যুক্ত করতে হবে।

তাহলে আপনার ওয়েবসাইট টি পূর্বের তুলনায় আরও আর্কষনীয় হবে।

এখন আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কে ভালোভাবে রপ্ত করতে পারেন। তাহলে কিন্তুু আপনি ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের কাজ করতে পারবেন।

এবং Freelancing মার্কেটপ্লেস গুলোতে একজন ওয়েব ডেভলপার এর চাহিদা কিন্তুু অনেক গুন বেশি রয়েছে। 

No.5: এসইও এর কাজ 

SEO – শব্দটির পূর্নরুপ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। যখন আপনার কোনো একটি ওয়েবসাইট থাকবে।

সেই সাইটকে পূর্বের তুলনায় অপটিমাইজেশন থেকে শুরু করে সার্চ ইঞ্জিন এর টপ পজিশনে আসার জন্য যে কাজ গুলো করা হয় ৷ তাকে এক কথায় বলা হয়, এসইও।

আর বর্তমান সময়ে যেহুতু ওয়েবসাইট এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে৷ সেহুতু সেই সাইট গুলোর এসইও করাটা অতি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে। সেজন্য অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে একজন এসইও এক্সপার্ট এর ডিমান্ড অনেক বেশি রয়েছে।

এখন আপনি যদি একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হতে পারেন ৷ তাহলে আপনি অনলাইন কিংবা অফলাইন এ SEO service প্রদান করে প্রচুর পরিমান টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন।

[💡NOTE:এসইও কি” এবং “এসইও শিখে কত টাকা আয় করা যায়“। এই তথ্য গুলো জানার জন্য এখান থেকে পরে নিন।]

No.6: কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ 

ফ্রিলান্সার কি এটি জানা যেমন আপনার কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঠিক তেমনি কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে জেনে রাখাটাও অতি আবশ্যক একটি বিষয়।

কেননা, বর্তমান সময়ে Freelancing মার্কেটপ্লেস গুলোতে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা হলো কন্টেন্ট রাইটিং।

যারা এখনও স্টুডেন্ট অবস্থায় আছেন, কিংবা অফিসে চাকরি শেষে বাড়িতে অনেক অবসর সময় পান। তাদের জন্য উপযুক্ত একটি অনলাইন জব হলো কন্টেন্ট রাইটিং করা ৷

বর্তমানে যতোই সময় অতিবাহিত হচ্ছে, ঠিক ততোই বেশি কন্টেন্ট রাইটার দের চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। আপনি যদি একজন দক্ষ Content Writer হতে পারেন।

তাহরে আপনি অনলাইন থেকে বেশ ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

[💡NOTE:কন্টেন্ট রাইটিং কি“- এ সম্পর্কে আমি অন্য একটি আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় করতে চাইলে দেখে নিন। ]

ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে?

এতোক্ষন ধরে আমরা Freelancer এবং Freelancing নিয়ে অনেক তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছি। শুরুতে আমরা জেনেছি যে, ফ্রিলান্সার কি এবং তারপরে এই রিলেটেড অনেক অজানা টপিক সম্পর্কে জেনেছি।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার আমরা জানবো যে, যদি আপনি নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিলান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে চান। তাহলে আপনার ভেতরে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে।

চলুন এবার সে সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

দেখুন বাস্তবিক জীবনে আমরা যেমন চাকরি করার জন্য সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়। ফ্রিলান্সিং সেক্টরে কিন্তুু সেরকম কোনো বাধাধরা নেই।

আপনার জন্য আরো আর্টিকেল…

তবে আমরা দক্ষ Freelancher তাদেরকেই বলবো। যাদের মধ্যে বেশ কিছু গুনাবলি থাকবে। আর এবার সেই গুনাবলি গুলো সম্পর্কে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করবো। 

No.1: যেকোনো কাজের পূর্ণাঙ্গ দক্ষতা 

সবার প্রথমে আপনার ভেতরে যে গুনাবলি থাকতে হবে, সেটি হলো যেকোনো এক বা একাধিক কাজে আপনার দক্ষতা থাকতে হবে।

এবং আপনি যে কাজে দক্ষ, সেই কাজটি শতভাগ সঠিকভাবে করার মতো ক্ষমতা থাকতে হবে।

কারন, অনলাইন সেক্টরে কিন্তুু আবেগ থাকলেও বিবেক এর কোনো অস্তিত্ব খুজে পাবেন না। বাস্তবিক জীবনে আপনি যদি কয়েকদিন না খেয়ে থাকেন।

তাহলে কিন্তুু কেউ না কেউ একটু হলেও আপনাকে সাহায্য করার চেস্টা করবে। কিন্তুু অনলাইন সেক্টরে আপনি যদি কোনো কাজ না জানেন। তাহলে আপনি এখানে মূল্যহীন হয়ে থাকবেন ৷

তাই যদি আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হতে চান। এবং এই Freelancing সেক্টর থেকে আয় করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনার কোনো এক বা একাধিক কাজে সম্পর্কে জানতে হবে।

তবে শুধু জানলেই হবে না, বরং আপনাকে সেই কাজে এতোটাই পটু হতে হবে। যেন সবার মধ্যে আপনার কাজ গুলো অন্যতম হয়ে উঠতে পারে। 

No.2: ইংরেজি ভাষাতে পটু হতে হবে 

একজন Freelancer হতে হলে কোনো কাজ জানার পাশাপাশি আপনাকে ইংরেজি বলতে পারা এবং বোঝার মতো যথেষ্ট দক্ষতা সম্পন্ন হতে হবে। কিন্তুু আপনার যদি ইংরেজি তে এলার্জি থাকে।

তাহলে কিন্তুু আপনি কাজ জানার পরেও পরবর্তী সময়ে বেশ বিপাকে পড়ে যাবেন।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, ফ্রিলান্সার হতে হলে আপনাকে বাধ্যতামূলক English জানতে হবে কেন? তাহলে শুনুন…

সচরাচর যারা Freelancer তারা যেসব মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে। সেই মার্কেট প্লেস গুলোর বেশিরভাগ ক্লায়েন্ট হলো ভিনদেশী মানুষ।

অর্থ্যাৎ, যারা টাকা দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়। তারা শুধুমাএ ইংরেজি ভাষাতে কথা বলে।

এখন আপনি যার কাজ করবেন, সে তো আর বাংলা বলতে পারবে না। অপরদিকে আপনিও যদি বাংলা ছাড়া ইংরেজি না বোঝেন। তাহলে অনুমান করে নিন যে ব্যাপারটা কিরকম হাস্যকর হয়ে পড়বে।

[💡Inportant Note: আপনি হয়তবা ধুর! গুগল Translate থাকতে এতো চিন্তা করার আছে। তাহলে শুনুন, Google Translate দিয়ে বাংলা ভাষার অনুবাদে এখনও ষ্পষ্টতা পায় না।]

যার কারনে আপনি যা বোঝাতে চাইবেন ৷ তা অনেক সময় বোধগম্য নাও হতে পারে।

No.3: কম্পিউটার এর সামনে বসে থাকা

এখন আমরা হাতে মোবাইল কিংবা কম্পিউটার এর সামনে facebook কিংবা youtube এ গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় কাটিয়ে দেই, তাইনা?

কিন্তুু যখন আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হবেন। তখন কিন্তুু কম্পিউটার এর সামনে বসে থাকাটাই যেন এক প্রকার চ্যালেন্জ হয়ে দাড়াবে।

কারন এখন আপনি শুধুমাএ বিনোদন এর জন্য কম্পিউটার এর সামনে বসে আছেন। কিন্তুু যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোনো কাজ করার জন্য কম্পিউটার স্কিন এর সামনে বসে থাকবেন।

তখন কাজের জন্য কম্পিউটার এর প্রতি বিরক্ত আসাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

কিন্তুু এই বিরক্তিকে অনেকটা দুরে ঢেলে আপনাকে ডেইলি ৬-৮ ঘন্টা সময় কাটানোর মতো মনোবল রাখতে হবে। কারন যে ক্লায়েন্টরা আপনাকে কাজ দিবে।

তারা কিন্তু নির্দিষ্ট সময় এর মধ্যে সেই কাজটি বুঝে নিবে। এখন আপনি যদি সঠিক সময়ে কাজ সাবমিট করতে না পারেন। তাহলে কিন্তুু আপনার freelancing career একেবারে ধসে পড়ে যাবে।

তাই যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে চান। তাহলে এখন থেকেই কম্পিউটারে দৈনিক ৮-১০ ঘন্টা সময় ব্যয় করার মতো প্রস্তুতি নিন।

কারন এখানে আপনি যতো কম সময় এর মধ্যে যতো বেশি কাজ করবেন। আপনার অনলাইন থেকে আয় করার পরিমান ঠিক ততোই বেশি হবে। 

No.4: উদ্দেশ্য পুরন করতে লেগে থাকতে হবে 

দেখুন, আমরা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে পা রাখি। তারা শুরুতেই একটা ভুল ধারনা নিয়ে সামনে অগ্রসর হই। সেটি হলো, কাজের শুরুতেই লক্ষ টাকা আয় করার স্বপ্ন দেখি।

আসলে এমন স্বপ্ন দেখা খারাপ কিছু নয়। কিন্তুু যখন এই স্বপ্নটা পূরন হয় না। তখন আমরা হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দেই। আমি মানছি যে একটা সময়ে আপনিও ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।

কিন্তুু সেটার জন্য আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ সামনে যেতে হবে। আপনাকে প্রতিটা ধাপে সফলতা অর্জন করতে হবে। যখন আপনি একের পর একটি ধাপ সফলভাবে অতিক্রম করতে পারবেন।

ঠিক তখনি আপনিও অন্যান্য Freelancer দের মতো লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব?

যাক! Freelancing সেক্টরে একজন সফল Freelancer হওয়ার জন্য যা কিছু জানার দরকার। আমরা এতোক্ষন ধরে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

আশা করি উপরোক্ত আলোচনা গুলো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। যদি না বুঝে থাকেন তাহলে পুনরায় আরেকবার পড়ুন। তো এতো কিছু জানার পর আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন?

চলুন এবার সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

আপনি চাইলে বেশ কয়েকটি উপায় অবলম্বন করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিতে পারবেন। নিচে সেগুলো কে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করবো। 

No.1: Learn Freelancing With A IT Center

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে অনেক নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সিং Tanning Center এর সূচনা হয়েছে। যেখানে আপনি নিজের হাতে কলমে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিতে পারবেন।

তবে আপনি কি কাজ শিখবেন, সেটার উপর নির্ভর করবে আসলে আপনার শিখতে কতদিন সময় লাগবে। এবং এই শেখার জন্য আপনাকে কত টাকা ব্যয় করতে হবে সেটাও নির্ভর করবে, আসলে আপনি কোন ধরন এর কাজ শিখবেন।

আরেকটা কথা বলে রাখা ভালো, আজকের দিনে বেসরকারি আইটি সেন্টার গুলোর পাশাপাশি অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

যেখানে আপনি অনেক কম টাকা ব্যয় করে খুব ভালোভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোনো কাজ শিখে নিতে পারবেন ৷  

No.2: Learn Freelancing With Online Course 

যেহুতু বর্তমান সময়টা অনলাইন এর যুগ। সেহেতু এখনকার দিনে আপনি চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমেই যেকোনো বিষয়ে শিখে নিতে পারবেন। আর এই কাজটিকে আরও সহজ করে দিয়েছ Online Course.

যেখানে আপনি কোর্স এ থাকা ভিডিও দেখে দেখে শিখে নিতে পারবেন ৷

তবে কোর্স কিন্তুু দুই ধরন এর হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি হলো পেইড কোর্স। যেটি আপনাকে টাকা দিয়ে কিনে নিতে হবে। আর অন্যটি হলো ফ্রি কোর্স।

যেটি নেয়ার জন্য আপনাকে কোনো প্রকার অর্থ ব্যয় করতে হবে না। তবে কোর্স নেয়ার সময় অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করবেন৷ 

No.3: Learn Freelancing With Youtube & Google 

বর্তমান বিশ্বের যেকোনো বিষয় সম্পর্কে খুব সহজেই তথ্য জেনে নেয়ার সহজ মাধ্যম হলো youtube এবং google. যেখানে আপনি যেকোনো প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন না কেন।

এদের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনেক কম সময় এর মধ্যে যে কোনো তথ্য সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।

এখন ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনার যা কিছু জানার দরকার। সেগুলো আপনি Google এ সার্চ করে বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন।

আর আপনি যদি আমার মতো অলস হয়ে থাকেন। তাহলে ইউটিউব এর ভিডিও দেখে দেখে শিখে নিতে পারবেন। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং এর কাজ করা যায় কি?

সত্যি কি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় – এই প্রশ্নটি আমাদের সবার মনেই জেগে থাকে। যাদের হাতে মূলত একটি করে স্মার্টফোন আছে। কিন্তুু এমন প্রশ্নের উওরে অনেকেই বলে যে, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভব।

আবার এমন অনেকেই বলে থাকে যে, মোবাইল দিয়ে কোনো দিন Freelancing করা সম্ভব নয়।

তো কে কি বললো, সেটা বড় কথা নয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি হলো, আপনি চাইলে মোবাইল দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। কিন্তুু আপনি যদি কম্পিউটার ছাড়া মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করেন ৷

তাহলে আপনার ক্ষেএে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকবে। এর বাইরে আর কোনো সমস্যা হবে না।

[💡Read More: কিভাবে আপনিমোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ৷ এ নিয়ে আমি একটি আর্টিকেল পাবলিশ করছি। যেখানে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হলো, ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায়। মূলত যারা নতুন এই সেক্টরে পা রাখে, তাদের প্রত্যেকের মনে এই প্রশ্নটি জেগে থাকে।

তো এবার সেই বিষয়টি নিয়েও একটা পরিস্কার ধারনা নেয়া যাক।

দেখুন আপনি এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার কে দেখবেন। যারা প্রতি মাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত অনলাইন থেকে আয় করে আসছে। আবার এমন অনেক Freelancer আছেন। যারা বছরেও হাজার টাকা আয় করতে পারে না।

এর প্রধান কারন হলো, যে ব্যক্তিরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর হিডেন টিপস গুলো জানে। তারা সেই টিপস অনুযায়ী কাজ করতে পেরে সফলতা পেয়েছে।

আর যারা এসব টিপস সম্পর্কে জানে না। তারা এই সেক্টর কে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে না। যার কারনে তাদের ইনকাম এর পরিমানও অনেক কম হয়ে থাকে।

[💡PRO TIPS: ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ টাকা আয় করার উপায় গুলো নিয়ে আমি আলাদা একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেছি। টিপস গুলো জানতে চাইলে পড়ে নিন ]

জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলো কি কি?

আমি আর্টিকেল এ অনেকবার Freelancing Marketplace শব্দটির উল্লেখ করেছি। যার অর্থ হলো যে গুলো মূলত ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। যে ওয়েবসাইট গুলো আপনি কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন।

সেই সাইট গুলো কে বোঝানোর জন্যই আমি উক্ত শব্দটির ব্যবহার করেছি।

আপনি আরো পড়তে পারেন…

তো বর্তমানে অনলাইনে এমন অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে আপনি আপনার দক্ষতার বিনিময়ে প্রচুর পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন। যেমন,  

  • Fiver 
  • Guru 
  • freelancer
  • Toptal
  • People Per Hour
  • Upwork
  • Simply Hired
  • iFreelance
  • College Recruiter
  • Crowded
  • Freelancer 

এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ফ্রিলান্সিং সাইট আছে। যেগুলো আপনি গুগল এ সার্চ করলেই দেখতে পারবেন। 

আমাদের শেষ কথা

আজকের আর্টিকেল এ আমি Freelancer রিলেটেড যা কিছু আছে। তা সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও ফ্রিলান্সার কি, তা ষ্পষ্টভাবে বলার চেষ্টা করেছি।

এরপরও ফ্রিলান্সার কি এই রিলেটেড কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করবেন। 

বাংলা আইটি ব্লগ এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top