ই মেইল কি | ইমেইল কিভাবে কাজ করে | email ki

e mail কি :  ইমেল, বা ইলেকট্রনিক মেইল, 1990-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে।

ই মেইল কি | ইমেইল কিভাবে কাজ করে | email ki
ই মেইল কি | ইমেইল কিভাবে কাজ করে

প্রযুক্তির বিকাশ এর অব্যাহত থাকায়, বিশ্বজুড়ে বন্ধু, পরিবার, সহকর্মী এবং ব্যবসায়িক পরিচিতিদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ইমেল একটি নির্ভরযোগ্য উপায়।

এমনি আপনি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে চান তাহলে সবার আগে আপনার দরকার হবে একটি ইমেইল একাউন্ট যা আপনি গুগল থেকে খুলে নিতে পারবেন।

গুগল ইমেইল ছাড়া আপনি অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর অনেক ধরনের সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন না। ঠিক তেমনি আপনি যদি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করেন।

তার জন্যও আপনার একটি ইমেইল একাউন্ট থাকতে হবে কেমনা এর মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের সার্ভিস পাবেন যা ইমেইল একাউন্ট ছাড়া সম্ভব না।

আজকের এই আর্টিকেলের দ্বারা জানতে পারবেন, ইমেইল কি (What is email in bengali), e mail এর পূর্ণরূপ কি, email ভাবে কাজ করে জানতে পারবেন।

আপনি আরোও জানতে পারেন…

সেই সাথে আরো জানতে পারবেন, ইমেইল কত প্রকার ও কি কি এবং ইমেইল এর সুবিধা অসুবিধা সমুহ নিয়ে বিস্তারিত অনেক তথ্য যা আপনি আগে জানতেন না।

চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক, e mail কি বা ই মেইল কাকে বলে? এই সকল প্রশ্নের সুন্দর উত্তর নিয়ে আজকের লিখা থেকে।

ই মেইল কি । email ki (email kake bole)

অনেকেই জিজ্ঞাসা করে যে, email kake bole, email meaning in bengali এর মানে কি তাদের জন্য বলতে হয়, ইমেইল অর্থ হচ্ছে ইলেকট্রনিক মেইল। এটি একটি ইন্টারনেট প্রযুক্তি যা সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি।

“Email” একটি সংক্ষিপ্ত রূপের “Electronic mail” শব্দের মূল থেকে নেওয়া শব্দ। “ইলেকট্রনিক মেইল” এর মাধ্যমে কোন একটি ইউজার থেকে অন্য একটি ইউজারের ঠিকানায় বার্তা পাঠানো যায়।

ইমেইল ব্যবহার করে আপনি পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সম্প্রদায় এবং নানা প্রকার অনলাইন কাজ এর জন্য ইমেইল একাউন্টের প্রয়োজন হয়।

এমনি কি নানা প্রকার অফিশিয়াল কাজের জন্য ইমেইল এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি ইন্টারনেটে বিভিন্ন সেবাদাতা প্রদানকারী কোম্পানি থেকে ফ্রি বা পেইড হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

আরো সহজভাবে ইমেইল কাকে বলে, ইমেইল হল ইন্টারনেট মাধ্যমে মেসেজ পাঠানো ও গ্রহণ করার জন্য ব্যবহৃত একটি আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম।

এটি একটি ইউনিক আইডেন্টিফায়ার যা ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন ব্যবহারকারীকে অন্য ব্যবহারকারীকে অল্প সময়ে এবং ফ্রিতে বার্তা পাঠানো এবং গ্রহণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

উপরের লেখা থেকে জানতে পারলেন, email ki, ইমেইল মানে কি এবং ইমেইল অর্থ কি এই নিয়ে । এখন জানতে পারবেন ইমেইল এর ব্যবহার নিয়ে আরো অনেক তথ্য।

ইমেইল কিভাবে কাজ করে?

একজন ইমেইল ব্যবহারকারী একটি ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করে একজন অন্য ইমেইল ব্যবহারকারীকে মেসেজ, ডকুমেন্টসহ , অডিও এমনি কি ভিডিও পাঠাতে পারেন।

একটি ইমেইল ঠিকানায় সাধারণত দুটি অংশ থাকে – ব্যবহারকারীর নাম এবং ডোমেইন নাম। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারীর নাম হতে পারে “Niloy Hasan” এবং ডোমেইন নাম হতে পারে “gmail.com”।

এই দুটি অংশকে একত্রে যোগ করে ইমেইল ঠিকানা হয় “[email protected]”। ইমেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহারকারীকে কোনো ইমেইল সার্ভারে একটি অ্যাকাউন্ট খোলতে হবে।

একবার একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলা হলে, ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে email পাঠানো যাবে। তবে কাউকে ইমেইল পাঠানোর জন্য অন্য কারো ইমেইল একাউন্ট এর ঠিকানা দরকার হবে।

আরও সহজ ভাবে বলতে গেলে, মেসেজ বা ইমেইল পাঠানোর জন্য আপনার ইমেইল এর প্রোগ্রামের “Compose” বোতামে ক্লিক করে নতুন মেসেজ তৈরি করতে হবে।

তারপর, মেসেজের শুরুতে লেখা হবে মেসেজের বিষয় এবং এরপরে লেখা হবে মেসেজের বিস্তারিত অংশ। আপনি মেসেজ লিখে ফেলার পর তা পাঠানোর জন্য “Send” বোতামে ক্লিক করতে হবে।

আপনাক মনে রাখতে হবে যে,সবার আগে আপনাকে ইমেইল একাউন্ট এর এড্ড্রেস লিখতে হবে। যার কাছে আপনি ইমেইল করবেন।

আর আপনি যদি কোন ডকুমেন্ট পাঠাতে চান ই মেইল এর দ্বারা তবুও আপনি পাঠাতে পারবেন। তার জন্য ইমেইল লেখার সাথে আপনি দেখতে পারবেন।

Attach বা ঐরকম টাইপের আইকন দেখতে পারবেন সেখানে ক্লিক করে আপনি ফাইল সেলেক্ট করে সেন্ড করে দিলেই কাজ শেষ।

Email Address কি | ইমেইল এড্রেস মানে কি

যদিও উপরে আমি আপনাকে বলেছি , আমার ইমেইল নাম্বার বা ইমেইল আইডি নাম্বার বলতে কি বোঝায় তার পরও আবার আপনাকে সহজভাবে আবার বলতে হচ্ছে ইমেইল এড্রেস কি।

ইমেইল এড্রেস হল একটি ইউনিক আইডেন্টিফায়ার যা ইমেইল প্রেরণ এবং গ্রহণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ইমেইল সেবাদাতা এবং গ্রাহকের মধ্যে মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহার হয়।

আবার অনেকেই Email এর কয়টি অংশ ও কি কি? এই বিষয়ে বোঝতে পারেন না। তাদের জন্য বলতে হয়, ইমেইল এড্রেস হল একটি স্ট্রিং যা দুটি অংশে বিভক্ত হয়।

প্রথম অংশটি ব্যবহারকারীর নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি ডোমেইন নাম হয়ে থাকে। একটি ইমেইল এড্রেস এর উদাহরণ দেওয়া যাক।

যেমন জনপ্রিয় গুগল মেইলের একটি উদাহরণ হতে পারে: [email protected]। এখানে “example” হল ব্যবহারকারীর নাম এবং “gmail.com” হল ডোমেইন নাম।

উপরের উদাহরণ থেকে আপনি একটি Email এর প্রধান দুটি অংশের নাম কি এই নিয়েও জানতে পারলেন।

এছাড়াও আপনি যদি জানতে চান, আমার ইমেইল আইডি বা আমার ইমেইল আইডি কত তাহলে উপরের উদাহরণ থেকে আপনি খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন।

আশা করি আপনি এখন বোঝতে পেরেছেন যে, ইমেইল এড্রেস বলতে কি বুঝায়, ইমেইল ঠিকানা কি বা ইমেইল এড্রেস কাকে বলে।

ইমেইল আইডি কিভাবে খুলতে হয় এই ব্যাপারে অনেকেই জানতে চান কিন্তু তার আগে আপনাকে জানতে হবে আসলে ই মেইল কত প্রকার ও কি কি?

ইমেইল কত প্রকার ও কি কি

ইমেইল একটি ইন্টারনেট প্রোটোকল যা ইন্টারনেটে ইলেকট্রনিক মেসেজ প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন প্রকার হতে পারে, যেমন:

১। ব্যক্তিগত ইমেইল (Personal Email)

২। পেশাজীবী ইমেইল (Professional Email)

৩। মার্কেটিং ইমেইল (Marketing Email)

৪। সামাজিক যোগাযোগ ইমেইল (Social Media Email)

এছাড়াও ইমেইল একটি নেটওয়ার্ক প্রোটোকল যা আরও অনেকে প্রকারের ইমেইল আছে যা আমরা অন্যদিন এই প্রকার গুলা নিয়ে আলোচনা করব।

এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক ইমেইল সেবা দানকারি কিছু জনপ্রিয় কোম্পানি যারা অনেক দিন থেকে ইমেইল এর সেবা প্রদান করে।

আমি এখানে কয়েকটি ইমেইল সেবাদাতা সাইট এর লিঙ্ক এবং কোম্পানি এর নাম যুক্ত করেছি।

যারা কিনা আমাদের ফ্রিতে ইমেইল এর সেবা প্রদান করে থাকে এবং এই সেবাদাতা কোম্পানি গুলা অনেক সময় ধরে ফ্রি সার্ভিস প্রদান করে।

কিছু পরিচিত ফ্রি ইমেইল সেবাদাতা সাইট হলো:

  1. Google Mail (Gmail) – https://www.gmail.com/
  2. Yahoo! Mail – https://www.yahoo.com/mail/
  3. Microsoft Outlook – https://www.outlook.com/
  4. ProtonMail – https://protonmail.com/
  5. Zoho Mail – https://www.zoho.com/mail/
  6. Mail.com – https://www.mail.com/
  7. GMX Mail – https://www.gmx.com/
  8. AOL Mail – https://www.aol.com/mail/

এই সাইটগুলো প্রথমেই সাইন আপ করে আপনি ফ্রি ইমেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই সেবাগুলো সাধারণত আমাদের জন্য ফ্রি হয়ে থাকে এবং আমরা এখান থেকে সহজেই প্রয়োজনীয় মেসেজ পাঠাতে পারি।

এখন আপনি বলতে পারেন যে, উপরে অনেক ইমেইল সেবা প্রদাণকারি কোম্পানি আছে। তার মধ্যে আপনি কোনটি ব্যবহার করে ইমেইল ঠিকানা তৈরি করবেন?

আপনার জন্য আরোও লেখা…

তার জন্য সবার আগে আমি সাজেস্ট করব Google Mail (Gmail) এই কোম্পানি থেকে আপনি ইমেইল খুলে নিতে পারেন কারণ এটা গুগল এর একটি সার্ভিস।

আর এই ইমেইল দিয়ে আপনি এন্ডোয়েড মোবাইল এর সকল সার্ভিস সহ গুগল এর সব সার্ভিস একটি ইমেইল একাউন্ট দিয়ে কাজ করতে পারবেন।

ইমেইল এবং জিমেইল এর মধ্যে পার্থক্য কি?

ইমেইল একটি প্রোটোকল সিস্টেম যা ইন্টারনেট ব্যবহার করে মেসেজ/বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। অন্যদিকে, জিমেইল একটি ইমেইল সেবা সরবরাহকারী ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন যা গুগল কর্পোরেশন দ্বারা উন্নয়ন করা হয়েছে।

এটি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায় এবং প্রায় সমস্ত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কাছে পরিচালিত হয়। জিমেইল এর মাধ্যমে আপনি ইমেইল পাঠাতে এবং রিসিভ করতে পারেন।

তাই, সংক্ষেপে বলতে গেলে, ইমেইল হল একটি প্রোটোকল এবং জিমেইল হল একটি ইমেইল সেবা সরবরাহকারী ওয়েব এবং অ্যাপ্লিকেশন।

ইমেইল এর ব্যবহার – (Uses of Email)

এখন প্রযুক্তির সময়ে ইন্টারনেট হল মানবজাতির জীবনের একটি অভিন্ন অংশ। ইন্টারনেটের এই সময়ে অন্য একটি জগত সৃষ্টি হয়েছে, যেটাকে আমরা ভার্চুয়াল (virtual) জগত বলি।

এই ভার্চুয়াল জগতে ইমেইল এর ব্যবহার অনেক বেশি। আধুনিক বিশ্বে ইন্টারনেটের প্রায় সকল জায়গায় ইমেইল ব্যবহার করা হয়।

ইমেইল আইডি ছাড়া অনেক কাজ সম্পন্ন করা প্রায় অসম্ভব বলা হয়ে থাকে। ইমেইল এর মাধ্যমে আপনি যে কোনও দেশের কেউ সাধারণ মানের কথাবার্তা বা প্রোফেশনাল কথাবার্তার দ্বারা যোগাযোগ করতে পারে।

ইমেইল এর সুবিধা অসুবিধা

ইমেইল হলো একটি আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যম যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। ইমেইল একটি মূলত অনলাইনে কাজের একটি বড় সেবাদান পদ্ধতি।

তবে সকল সেবাদানের সাথে সুবিধা এবং অসুবিধা থাকে তার ব্যতিক্রম ইমেইলও নয়। এবার আপনি জানতে পারবেন, ইমেইল এর সুবিধা অসুবিধা নিয়ে কিছু কথা।

ইমেইল এর সুবিধা (advantages of Email)

ইমেইল বিশ্বব্যাপী একটি উন্নয়নশীল ও ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি যা আজকাল সবার জন্য অপরিহার্য। এর সবচেয়ে বড় সুবিধাগুলো হলো-

ইমেইল দ্বারা সাধারণত মেসেজ, ফাইল এবং তথ্য প্রেরণ,গ্রহণ এবং নানা প্রকার ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করা হয়।

  • আপনি মোবাইল বা কম্পিটার এর সকল সেবা পাওয়ার জন্য ইমেইল একাউন্ট এর দরকার হবে।
  • ইমেল এ ম্যাসেজ পাঠানো সহজ ও দ্রুত পাঠানো যায়।
  • ইমেল ব্যবহার করে ফ্রিতে বার্তা সেন্ড করতে পারবেন।
  • ইমেল দিয়ে সহজে বেশি লোকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
  • ইমেল ব্যবহার করে দূরদেশে থাকা ব্যক্তি দের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারেন।
  • ইমেইল ব্যবহার করে বিভিন্য ওয়েব এবং এপ এ একাউন্ট করতে পারবেন।
  • আপনি একই সময়ে একাধিক লোকের সাথে ইমেল পাঠাতে পারেন।

এছাড়াও আরো অনেক ধরনের সেবা পাবেন যদি আপনি ইমেইল ব্যবহার করে তাহলে বোঝতে পারবেন।

ইমেইল এর অসুবিধা (Disadvantages of Email)

ইমেইল এর ব্যবহার দিনে দিনে অনেক বেড়ে চলছে তার সাথে ইমেইল ব্যবহারের কিছু অসুবিধাও দেখা দিচ্ছে। ইমেইল ব্যবহার এর কিছু অসুবিধা নিচে দেওয়া হলো।

ইন্টারনেট এবং সফটওয়্যার প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে চলা একটি উত্সাহজনক দিক হলো আমরা এখন বেশি পরিমাণে ইনফরমেশন পাচ্ছি।

কিন্তু ইমেইল এর মাধ্যমে যে সমস্ত ইনফরমেশন আমরা পেয়ে থাকি তা আমাদের জীবনযাপনে অনেক সমস্যা তৈরি করে দিতে পারে। ইনফরমেশন অভ্যস্ততা বা Information overload হলো একটি সাধারণ সমস্যা যা আমরা দেখতে পাচ্ছি।

  • Information overload: ইন্টারনেট এবং ইমেইল ব্যবহারের ফলে আমরা অধিক পরিমাণে তথ্য পেতে পারি যা আমাদের বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। এর ফলে প্রায় সবাই সমস্যার মুখোমুখি হয়।
  • নিরাপত্তা সমস্যা: ইমেইল একটি সুরক্ষিত মাধ্যম না হওয়ার কারণে একটি ইমেইল যদি হ্যাক করা হয় তাহলে ব্যবহারকারীর তথ্য হ্যাকারের হাতে পড়তে পারে।
  • প্রাইভেসি সমস্যা: ইমেইল একটি সাধারণ মাধ্যম হওয়ার কারণে ইমেইলে যে সমস্ত তথ্য দেওয়া হয় সেগুলো হ্যাকারদের হাতে পড়ে তাহলে সমস্য হবে।
  • সমস্ত তথ্য একসাথে হওয়ার কারণে একটি ইমেইল হ্যাক হলে সমস্ত তথ্য লিক হয়ে যেতে পারে যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা তৈরি করে।

এছাড়াও এই সমস্যা থাকার পরোও ইমেইল এর ব্যবহার বেশি হচ্ছে কারণ ইন্টারনেট এর কাজ ইমেইল ছাড়া অচল বলা যায়। তাই সব কিছুর সুবিধার সাথে অসুবিধাও থাকবে।

Faqs

ইমেইল কি?

ইমেইল হল ইলেকট্রনিক মেসেজ সিস্টেম যা ইন্টারনেট ব্যবহার করে মেসেজ প্রেরণ করে ও প্রাপ্ত করে।

কিভাবে একটি ইমেইল একাউন্ট খুলতে হয়?

একটি ইমেইল একাউন্ট খুলতে হলে আপনার একটি ইমেইল সার্ভিস প্রদানকারী সাইট একাউন্ট খুলতে হবে, যেমনঃ Gmail, Yahoo, Outlook ইত্যাদি।

এরপর সাইটে নিবন্ধন করতে হবে এবং একটি ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।

কি ভাবে ইমেইল পাঠাবো?

ইমেইল পাঠানোর জন্য আপনার ইমেইল সার্ভিস প্রদানকারী সাইটে লগ ইন করে একটি নতুন মেসেজ তৈরি করতে হবে। তারপরে প্রাপ্তকারীর ইমেইল ঠিকানা লিখে সাবজেক্ট এবং মেসেজ টাইপ করে সেভ করে দিন।

ইমেইল কিভাবে কাজ করে?

ইমেইল একটি ইন্টারনেট প্রোটোকল যা মেসেজ প্রেরণ এবং প্রাপ্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। ইমেইল প্রেরক তার মেসেজটি প্রথমে একটি মেল সার্ভারে প্রেরণ করে, এবং সেটি একটি বা একাধিক রিসিপিয়েন্টের কাছে পাঠানো হয়।

ইমেইল ব্যবহারের জন্য কোন ধরনের ডিভাইস প্রয়োজন?

ইমেইল ব্যবহার করার জন্য কোন ধরনের ডিভাইস প্রয়োজন নেই। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এমনকি স্মার্ট ওয়াচ এবং এর মধ্যে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেও ইমেইল ব্যবহার করা সম্ভব।

ইমেইল এর সুরক্ষা কি?

ইমেইল সুরক্ষার জন্য সম্ভবত ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করা হয়, সঠিক পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত, ফিশিং এট্যাক এর দুরত্ব সম্পর্কে জানা উচিত।

e-mail এর পূর্ণরূপ কি

email এর পূর্ণরূপ, e-mail এর পূর্ণরূপ হল Electronic mail।

ইমেইল কত সালে আবিষ্কার হয়

ইমেইল ১৯৭১ সালে আবিষ্কার হয়।

ই-মেইল এর জনক কে

ই-মেইলের জনক রেই তোমলিনসন।

ইমেইল এর প্রধান দুটি অংশের নাম কি

ইমেইল এর প্রধান দুটি অংশ হলো “ইউজারনেম” এবং “ডোমেইন নেম”।

আর্টিকেলের শেষ কথা

ইমেইল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল কমিউনিকেশন সাধনের মাধ্যম, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি দীর্ঘস্থায়ী মেইলিং সিস্টেম যা আমাদের একটি ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত মেইল সিস্টেম প্রদান করে।

ইমেইল ব্যবহারের সুবিধাগুলি অনেকটা অসুবিধার সাথে জড়িত। আমরা অনেক সহজেই একটি মেইল এক্সচেঞ্জ করতে পারি এবং এটি সরাসরি মোবাইল থেকে বা কম্পিউটার থেকে পাঠানো যায়।

আরোও দেখতে পারেন…

আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পেরেছেন, kivabe email pathabo,  ই মেইল কি, ইমেইল এর কাজ কি এবং এর সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে।

এর পরও আপনি যদি আরো কিছু জানতে চান তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দেন। আমি নতুন তথ্য যুক্ত করে দিবে এই আর্টিকেল এর মধ্যে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top