Mi কোন দেশের কোম্পানি | Mi এর মালিক কে

Mi কোন দেশের কোম্পানি : বর্তমান সময়ে গোটা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ধরনের মোবাইল কোম্পানি রাজত্ব করছে।

Mi কোন দেশের কোম্পানি | Mi এর মালিক কে
Mi কোন দেশের কোম্পানি

তবে সেই সব কোম্পানি গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কোম্পানি হল, Mi. যে কোম্পানির পুরো নাম হলো শাওমি। যদি আপনি আজকের দিনের তরুণ প্রজন্মের পছন্দের কোন মোবাইলের কথা জানতে চান।

তাহলে তারা অধিকাংশ সময় এই Mi কোম্পানির নাম বলবে। কারণ এই শাওমি নামক মোবাইল কোম্পানি তাদের স্মার্টফোনের মধ্যে।

চমৎকার সব ফিচার প্রদান করে থাকে। আর এত বেশি জনপ্রিয়তা এর কারণে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যাদের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকে।

আর সেই প্রশ্নটি হল যে Mi কোন দেশের কোম্পানি। মূলত আজকে আমি আপনাকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব যে, Mi কোন দেশের কোম্পানি।

যখন samsung কিংবা অ্যাপল এর মত মোবাইল প্রস্তুত কারক কোম্পানি গুলো গোটা মোবাইল মার্কেট এর মধ্যে রাজত্ব করছে।

ঠিক সেই সময়ে হঠাৎ করেই শাওমি নামক নতুন একটি মোবাইল কোম্পানির উদ্ভব হয়। আর তারা খুব কম দামের মধ্যে অনেক ভালো ভালো মোবাইল তৈরি করা শুরু করে।

আপনি আরোও জানতে পারবেন…

এর ফলে মানুষ এর মনে এই শাওমি নামক মোবাইল তৈরি করা কোম্পানির প্রতি অনেক বিশ্বাস তৈরি হয়। যার ফলে তাদের কোম্পানি থেকে তৈরি হওয়া মোবাইল গুলো ব্যাপক পরিমাণে বিক্রি হওয়া শুরু হয়।

মূলত আপনি যদি একটি samsung ফোনের কথা চিন্তা করেন। তাহলে আপনাকে মোটামুটি বাজেটের স্যামসাং ফোন নিলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয় করতে হবে।

সেখানে আপনি মাত্র ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে যদি শাওমি ফোন কিনে নেন। তাহলে আপনি samsung এর চাইতে অনেক ভালো কোয়ালিটির একটা ফোন কিনতে পারবেন।

Mi কাকে বলে | শাওমি কি?

শাওমি হল ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য তৈরি করার বৃহৎ একটি কোম্পানি। আর এই কোম্পানি থেকে মূলত যে সকল উন্নত মানের স্মার্টফোন তৈরি করা হয়।

সে গুলো কে শাওমি ফোন বা Mi ফোন বলা হয়ে থাকে। তবে এই কোম্পানি থেকে আরও বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি হয়।

যে গুলো গোটা বিশ্ব ব্যাপী বিস্তারিত রয়েছে। আর সেই ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট গুলো হলো মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ব্যাগ, ল্যাপটপ, ট্রিমার, ইয়ারফোন, টেলিভিশন, জুতা সহ।

এই শাওমি কোম্পানির স্বাস্থ্য ব্র্যান্ড রয়েছে। এবং Xiaomi কোম্পানি এই ব্র্যান্ডের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করে থাকে।

যদি আপনি এই বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে নতুন কোন কোম্পানির নাম খুজে থাকেন। তাহলে সবার আগে আপনি এই শাওমি কোম্পানির নাম শুনে থাকবেন।

কেননা গোটা বিশ্বের ৫০০ কোম্পান এর তালিকায় নতুন কোম্পানি হিসেবে শাওমি এর অবস্থান হল ৪৬৮ তম। তাহলে একবার ভেবে দেখুন যে, এই কোম্পানি টি কত নতুন।

কিন্তু তারপরেও উক্ত কোম্পানি টি গোটা বিশ্বের কাছে নিজেকে পরিচিত করতে পেরেছে।

Mi কোন দেশের কোম্পানি?

এবার আপনাকে জেনে নিতে হবে যে Mi কোন দেশের কোম্পানি। তো যারা আসলে এই বিষয় টি সম্পর্কে জানতে চান। তাদের কে বলব যে, Mi হল একটি চীনা কোম্পানি।

আর আপনার বেশ ভালো করেই জানা থাকবে যে। চীন থেকে যে সকল প্রোডাক্ট গুলো তৈরি হয়। সে গুলো গোটা বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত থাকে।

আর শাওমি কোম্পানি একটি চীনা কোম্পানি হওয়ার কারণে। তারা গোটা বিশ্বের কাছে খুব সহজেই তাদের মোবাইল প্রস্তুত কারক কোম্পানি কে পরিচিত করতে পেরেছে।

আপনি যদি ২০১৫ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া মোবাইলের তালিকা লক্ষ্য করেন।

তাহলে আপনি দেখতে পারবেন যে, সে তালিকার মধ্যে অবশ্যই এই শাওমি কোম্পানির মোবাইল এর নাম থাকবে। কারণ সবার প্রথমেই যখন এই কোম্পানি থেকে মোবাইল তৈরি করা হয়।

তখন সেই মোবাইল গুলো অনেক কম দামের উপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়েছিল। আর দামের দিক থেকে অনেক কম হলেও।

এই মোবাইল গুলোর মধ্যে উন্নত সব ফিচার এবং নজর লাগার মত ডিজাইন দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। যার ফলে শাওমি নামক এই মোবাইল তৈরি করার কোম্পানি টি।

খুব কম সময়ের মধ্যে গোটা বিশ্বের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে। এবং আজকের দিনেও এই কোম্পানির মোবাইল গুলো ব্যাপক হারে বিক্রি হচ্ছে।

Mi কি ধরনের কোম্পানি?

প্রতিটা কোম্পানির নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। ঠিক জানি ভাবে আপনি যদি Mi কোম্পানির বৈশিষ্ট্যের দিকে লক্ষ্য করেন।

তাহলে দেখতে পারবেন যে এই কোম্পানি টি সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করেছিল ২০১০ সালে। এবং সেই সময়ে তারা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি করার কাজ করত।

যেমন, ইয়ার ফোন, টেলিভিশন, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ল্যাপটপ তৈরি এর কাজ করতো। আর যেহেতু প্রতিটা কোম্পানি নিজের আকার বৃহৎ করার প্রচেষ্টায় থাকে।

ঠিক তেমনি ভাবে শাওমি কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট গুলো কে গোটা বিশ্বব্যাপী কাছে বিস্তৃত করতে চেয়েছিল।

সে কারণে তারা তাদের কোম্পানি থেকে উৎপাদিত প্রোডাক্ট এর পরিমাণ আরো বাড়িয়ে দেয়।

যার ফলে পরবর্তী সময়ে তারা ব্যাগ, ট্রিমার, ল্যাপটপ সহ, জুতা এবং স্বাস্থ্য নামক একটি ব্যান্ডে বিনিয়োগ করা শুরু করে। এবং ধীরে ধীরে তারা গোটা বিশ্বের কাছে নিজের তৈরি করা স্মার্টফোন বিক্রি করার কথা চিন্তা করে।

আর এইসব প্রোডাক্টের দিক থেকে এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায় যে। xiaomi হল এক ধরনের ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি। যেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি করা হয়ে থাকে।

Mi কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?

উপরের আলোচনা থেকে আপনি জানতে পারলেন যে, Mi কোন দেশের কোম্পানি। এখন যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয়, বলুন তো শাওমি কোম্পানি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

তাহলে কি আপনি সেই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবেন? আচ্ছা থাক, আপনাকে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে না। বরং আমি আপনাকে বলে দিচ্ছি যে, Mi কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

সময় টা ছিল 2010 সাল এর শুরুর দিক। সেই সময় লি জুন নামক একজন ব্যক্তির হাত ধরে এই জনপ্রিয় কোম্পানির সূচনা হয়।

শুরুর দিকে এই কোম্পানি থেকে মোবাইল তৈরি করার পরিকল্পনা থাকলেও। প্রথম থেকে তারা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য তৈরি করেছিল।

এবং তারা যখন তাদের সেই ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট গুলো কে জনপ্রিয় করতে পেরেছিল। তখন তারা নতুন নতুন স্মার্টফোন তৈরি করার কথা চিন্তা করে।

এবং বর্তমান বিশ্বে তারা তাদের কোম্পানি কে পরিচিত করতে সফল হয়েছে।

Mi কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কে?

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি উপরের আলোচনা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে আমার দীর্ঘ বিশ্বাস যে, এতক্ষণে আপনি বুঝতে পেরেছেন।

Mi কোন দেশের কোম্পানি এবং Mi কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তো এই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি আপনাকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে হবে।

সেটি হল Mi কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কে। অর্থাৎ আমরা যেমন জানি যে ফেসবুক এর জনক হলো মার্ক জাকারবার্গ। ঠিক তেমনি ভাবে Mi কোম্পানির একজন প্রতিষ্ঠাতা রয়েছে।

আর এই শাওমি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এর নাম হলো লি জুন। মূলত এই ব্যক্তি ২০১০ সালে সর্বপ্রথম শাওমি কোম্পানির উদ্ভাবন করেন।

এবং তিনি শুরু থেকেই তার কোম্পানি কে গোটা বিশ্বের কাছে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করেছিলেন। আর আপনি যদি বর্তমান সময় এর দিকে লক্ষ্য করেন।

তাহলে দেখতে পারবেন যে। মানুষ এখন শাওমি কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পছন্দ করে।

Mi কোম্পানির মোবাইল কত সালে বাজারে ছাড়া হয়?

শাওমি নামক এই জনপ্রিয় কোম্পানি টি ২০১০ সালের দিকে যাত্রা শুরু করলেও। এই কোম্পানি থেকে সর্বপ্রথম ২০১১ সালে স্মার্টফোন তৈরি করা হয়।

এবং সেই স্মার্ট ফোন গুলো কে বাজারজাত করণ করা হয়। এবং তারা যখন তাদের কোম্পানি থেকে স্মার্টফোন তৈরি করছিল।

তখন থেকেই তারা মোবাইল মার্কেট গুলো তে বেশ পাকাপোক্ত ভাবে জায়গা দখল করার চেষ্টা করেছিল।

এবং যখন তারা অনেক কম দামের মধ্যে খুব ভালো মানের স্মার্টফোন বাজারে ছেড়েছিল। ঠিক তখন থেকেই মানুষের কাছে এই জনপ্রিয় কোম্পানি টি ব্যাপক পরিমাণে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পেরেছে।

আপনি অবাক হয়ে যাবেন যে, xiaomi একটি চীনা কোম্পানি হওয়ার পরেও। ভারতে এই কোম্পানি থেকে তৈরি হওয়া স্মার্টফোন গুলোর বিপুল পরিমাণে জনপ্রিয়তা রয়েছে।

আপনার জন্য আরোও লেখা…

আর আপনি যদি ভারতের সেরা মোবাইল প্রস্তুতকারক কোম্পানির তালিকা লক্ষ্য করেন। তাহলে সেই তালিকার মধ্যে আপনি শাওমি কোম্পানির নাম দেখতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে এই কোম্পানির বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শাখা কোম্পানি রয়েছে। এবং সেই সকল কর্মীদের হিসেব অনুযায়ী শাওমি কোম্পানি তে বর্তমান সময়ে ১৬ হাজার এরও বেশি কর্মচারী রয়েছে।

যারা প্রতিনিয়ত শাওমি কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট তৈরি করার কাজ করে থাকে।

Mi কোম্পানির ইতিহাস?

আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন যে, বর্তমান সময়ে শাওমি কোম্পানির ব্যাপক পরিমাণে জনপ্রিয়তা রয়েছে। কিন্তু যখন এই জনপ্রিয় কোম্পানি টির সূচনা হয়েছিল।

তখন শুধুমাত্র আট জন ব্যক্তি মিলে এই প্রতিষ্ঠান তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আর শুরু থেকেই তারা তাদের কোম্পানি কে গোটা বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে চেয়েছিল।

এবং যখন তারা এই শাওমি নামক মোবাইল কোম্পানি টি তৈরি করার চিন্তা ভাবনা করেছিল। ঠিক সেই সময়ে আরো বিভিন্ন কোম্পানি থেকে তাদের কে অর্থের মাধ্যমে সহায়তা করা হয়।

এবং তারা সেই বিনিয়োগের মাধ্যমে কোয়ালকম কোম্পানি কে নিজেদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে নেয়।

যাতে করে তারা তাদের স্মার্টফোন তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেসর গুলো এই কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করতে পারে।

এবং ২০১০ সালের ১৬ই আগস্ট এর মধ্যে শাওমি কোম্পানী অফিসিয়াল ভাবে জানিয়ে দেয় যে। তারা বর্তমানে চমৎকার ডিজাইনের সব android স্মার্টফোন তৈরি করার কাজ করে যাচ্ছে।

এবং খুব দ্রুত তাদের কোম্পানি থেকে তৈরি হওয়া স্মার্টফোন গুলো বাজার জাত করা হবে। আর যখন তাদের কোম্পানি থেকে তৈরি হওয়া স্মার্টফোন গুলো বাজারজাত করণ করা হয়।

ঠিক তখন থেকেই মানুষের মধ্যে এই Mi কোম্পানি জায়গা করে নিতে পেরেছে। আর তারা তাদের এই জনপ্রিয়তা কে ধরে রাখার।

শাওমি কোম্পানি নিজস্ব এআই ইউআই চালু করেছে। যা ইউজারদের কাছে শাওমি কোম্পানির প্রতি আগ্রহ আরো বাড়িয়ে তুলেছে।

Mi কোম্পানির আর কি কি প্রোডাক্ট রয়েছে?

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মনে করেন যে, শাওমি শুধুমাত্র স্মার্ট ফোন তৈরি করে থাকে। তো যারা আসলে এই বিষয় টি ভেবে থাকেন।

তাদের ভাবনা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ শাওমি শুধুমাত্র স্মার্টফোন তৈরি করে না। বরং স্মার্টফোন ছাড়াও এই কোম্পানি থেকে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি করা হয়।

আর আপনি যদি এই শাওমি কোম্পানির অতীত ইতিহাস দেখেন। তাহলে আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন যে। এই কোম্পানিটি যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

তখন স্মার্ট ফোন তৈরি করা হতো না। বরং সেই সময়ে এই কোম্পানি তে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য, যেমন, ল্যাপটপ, ইয়ারফোন, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা হতো। 

কিন্তু তার কয়েক মাস পরেই এই শাওমি কোম্পানি থেকে android স্মার্টফোন তৈরি করার কাজ শুরু হয়। এবং বর্তমানে এই কোম্পানি তে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে। যেমন: 

  1. শাওমি টিভি 
  2. শাওমি অপারেটিং সিস্টেম 
  3. স্মার্ট রাইস কুকার 
  4. নাইন বুট মিনি 
  5. স্মার্ট হোম কিট 
  6. এম আই স্মার্ট স্কেল 
  7. ই একশন ক্যামেরা 
  8. স্মার্ট হোম পণ্য 
  9. ব্লাড প্রেসার মনিটর 
  10. এম আই পাওয়ার ব্যাংক 
  11. এমআই মেসেজিং সার্ভিস 
  12. এমআই ক্লাউড 
  13. এম আই বক্স

তো উপর আপনি যে প্রোডাক্ট গুলো দেখতে পাচ্ছেন। সে গুলো হলো শাওমি কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট।

আর এইসব প্রোডাক্ট এর পাশাপাশি শাওমি তাদের কোম্পানি থেকে চমৎকার সব স্মার্ট ফোন তৈরি করে থাকে। যে গুলো বর্তমান সময়ে ব্যাপক পরিমাণে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

আর স্মার্টফোন এর পাশাপাশি এই শাওমি নামক কোম্পানি থেকে যে সকল প্রোডাক্ট তৈরি হয়। সে গুলোর জনপ্রিয়তা কোন অংশে কম নয়।

Mi কোম্পানি নিয়ে আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি যে, Mi কোন দেশের কোম্পানি।

এর পাশাপাশি এই শাওমি কোম্পানির যে সকল অজানা বিষয় রয়েছে। তার প্রতিটি বিষয় নিয়ে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আর বর্তমান বিশ্বের যে সকল মোবাইল কোম্পানি রয়েছে। তার প্রত্যেক টি কোম্পানি সম্পর্কে আমি এই ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করেছি।

আপনি আরোও দেখুন…

আপনি চাইলে আমার ওয়েবসাইট থেকে সে আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে। বিশ্বের প্রত্যেক টা কোম্পানির অজানা বিষয় গুলো জেনে নিতে পারবেন।

তো আপনি যদি এই ধরনের অজানা বিষয় গুলো খুব সহজ ভাষায় জানতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন।

এবং যদি আপনার আমাদের লেখা সম্পর্কে কোন ধরনের মতামত কিংবা অভিযোগ থাকে। তাহলে অবশ্যই তার নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top