KYC কি |  KYC Full Form In Bengali | KYC এর পূর্ণরূপ কি

What is KYC in Bangali: আপনি কি জানেন, এই KYC কি? আপনি কি জানেন কেওয়াইসি কেন জরুরি?

যদি আপনি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে আজকের এই আলোচনা টি আপনার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

KYC কি |  KYC Full Form In Bengali | KYC এর পূর্ণরূপ কি
KYC কি |  KYC Full Form In Bengali

কারণ আজকের আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাকে জানিয়ে দিবো, KYC ki এবং KYC কত প্রকারের ও কি কি।

তাহলে আর দেরি না করে চলুন সরাসরি মূল আলোচনায় ফিরে যাওয়া যাক।

বিভিন্ন সময় আমরা এই KYC নামক শব্দের সাথে পরিচিত হই। আর প্রথমবার এই শব্দটা শোনার কারনে।

আপনি আরোও দেখুন…

আমরা বুঝতে পারনা যে, KYC কি। তো সহজ ভাষায় বলতে গেলে, KYC হল একটি শব্দ সংক্ষেপ।

এবং এই শব্দ সংক্ষেপ এর পূর্ণরূপ হল, Know your customer. যার বাংলা অর্থ হলো, নিজের গ্রাহকদের জানা। 

কেওয়াইসি (KYC) কি – What is KYC in Bengali

Meaning Of KYC in Bengali আজকের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে, আমি অবশ্যই KYC  নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

তবে তার আগে আপনাকে জানতে হবে যে, KYC কি। তো এই কেওয়াইসি এই শব্দটি মূলত একটি ইংরেজী শব্দ। এবং এর একটি পূর্ণরুপ আছে।

আর KYC এর এর পূর্ণরূপ হল. Know your customer. যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায়, নিজের গ্রাহকদের জানো।

আর এই কেওয়াইসি মূলত বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের কাস্টমারদের যাচাই-বাছাই করার জন্য।

এই ধরনের কেওয়াইসি এর ব্যবহার করে থাকেন। তবে এখন আপনার মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। সেটি হলো, কেওয়াইসি এর মাধ্যমে কিভাবে গ্রাহকদের জানতে পারা যাবে।

আর যদি আপনার মনে এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে। তাহলে শুনে নিন, কেওয়াইসি এর মধ্যে নির্দিষ্ট কোন একজন ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য জমা থাকে।

যেমন, সেই ব্যক্তির ব্যক্তিগত পরিচয়, তার স্থায়ী ঠিকানা। এবং তিনি যে আর্থিক লেনদেন করতে চাচ্ছেন, সেটা বৈধ নাকি অবৈধ। সে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য গুলো উল্লেখ করা থাকে।

আর এই ধরনের কেওয়াইসি এর ব্যবহার করার ফলে। বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো ভিন্ন ধরনের স্ক্যাম অথবা প্রতারণা থেকে রক্ষা পায়।

কেননা কেওয়াইসি এর মধ্যে থাকা যাবতীয় তথ্য গুলোর মাধ্যমে। কোন একজন গ্রাহকদের বিনিয়োগকারীর সঠিক তথ্যগুলো জানা যায়।

মূলত একেই বলা হয়ে থাকে, কে ওয়াই সি। আশা করি, KYC কি সে সম্পর্কে একবারে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেছেন।

KYC এর পূর্ণরূপ কি – KYC Full Form In Bengali

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম. KYC কি। তো এবার আমি আপনাকে কে ওয়াই সি এর পূর্ণরূপ জানিয়ে দিব।

অর্থাৎ আমরা যে কেওয়াইসি শব্দটিকে দেখতে পাই। সেটি মূলত একটি শব্দ সংক্ষেপ। এবং এর একটি পূর্ণ রূপ রয়েছে। আর KYC এর ফুল মিনিং হল. Know your customer.

এখানে Know এর বাংলা অর্থ হলো জানা, Your এর অর্থ হল, তোমার এবং Customer এর বাংলা অর্থ হলো, গ্রাহক।

তাহলে আপনি KYC এর ফুল মিনিং যদি বাংলায় কনভার্ট করেন। তাহলে সেটি হবে, তোমার গ্রাহকদের জানো।

অর্থাৎ যখন কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর গ্রাহকদের সাথে অর্থ লেনদেন করতে চাইবেন। তখন এই কেওয়াইসি এর মাধ্যমে সেই গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এর পাশাপাশি এই কেওয়াইসি সাহায্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান একজন গ্রাহকদের অর্থের বৈধ এবং অবৈধ সম্পর্কে জানতে পারে। 

কেওয়াইসি কেন জরুরি – KYC এর গুরুত্ব

আমরা এতক্ষন থেকে জানতে পারলাম KYC  কি এবং KYC এর পূর্ণরূপ কি। তো এখন যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় যে, বলুন তো কেওয়াইসি কেন জরুরী।

তাহলে কি আপনি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন? থাক, আপনাকে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে না। বরং আমি আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি. কেওয়াইসি কেন জরুরী।

এবং KYC এর গুরুত্ব কতটুকু। চলুন এবার সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে, কেওয়াইসি এর মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান তার গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য গুলো সম্পর্কে জানতে পারে।

কেননা একটি কেওয়াইসি এর মধ্যে নির্দিষ্ট একজন ব্যক্তির, ব্যাংক একাউন্ট, ক্রিমিনাল এলিমেন্ট, মানিলন্ডারিং এক্টিভিটিস এর মত জঘন্য অপরাধ মূলক কাকে লিপ্ত থাকেন।

তার সবকিছু এই কেওয়াইসি এর মধ্যে উল্লেখ করা থাকে। এর পাশাপাশি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান কেওয়াইসি এর মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদের অর্থের বৈধতা এবং  অবৈধতা সম্পর্কে জানতে পারে।

কিন্তু যদি এই ধরনের কেওয়াইসি না থাকতো। তাহলে কিন্তু আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো প্রতারণার শিকার হতো।

কারণ  কেওয়াইসি না থাকলে, একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের যাচাই-বাছাই করতে ব্যর্থ হবে।

যার কারণে একজন অবৈধ কাজের সাথে লিপ্ত ব্যক্তিরা খুব সহজেই এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন করতে পারবে।

কিন্তু এই কেওয়াইসি আসার পর থেকে, একজন গ্রাহক কখনোই অপরাধ মূলক কাজে সাথে লিপ্ত।

এই ধরনের আর্থিক করতে চাইলে, সেই প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজনীয় লেনদেন করতে বাধা প্রদান করতে পারে।

এর পাশাপাশি যে সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তারাও তাদের প্রতিষ্ঠান কে, প্রতারণা হাত থেকে বাঁচাতে পারবে।

মূলত এটি হলো কেওয়াইসি এর গুরুত্ব। এবং বর্তমান সময় অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে KYC অনেক বেশি জরুরী।

তবে এমন আরো অনেক কারণ রয়েছে। যে কারণ গুলোর জন্য কেওয়াইসি এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর সে গুলো হলো,

  1. কেওআইসি এর সাথে একজন ব্যক্তির আইডি কার্ড ভেরিফিকেশন, ফেস ভেরিফিকেশন সহ আরও বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন করা থাকে।
  2. এই ধরনের ডকুমেন্ট গুলোর সত্যতা নির্ণয় করার জন্য, কেওয়াইসি এর অবদান অপরিসীম।
  3.  নতুন গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য গুলো এই ধরনের কেওয়াইসি এর মধ্যে পাওয়া সম্ভব।
  4. একজন গ্রাহক তার আইডেন্টিফিকেশন, তার বয়স, তার ঠিকানা ইত্যাদি বিষয় গুলো কে ওয়াই সি এর মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলোর জানতে পারে।
  5. সর্বোপরি গ্রাহকদের ডকুমেন্টস নেয়ার জন্য কিংবা ডকুমেন্টস সাবমিট করার মত ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়ার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো, কেওয়াইসি।

কে ওয়াই সি এর ব্যবহার কেন জরুরী এবং বর্তমান সময় অনুযায়ী কেওয়াইসি এর গুরুত্ব কতটুকু।

সে বিষয় গুলো নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তবে কেওয়াইসি ব্যবহার এর মূল উদ্দেশ্য হলো, গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা। এবং তাদের বৈধতা ও অবৈধতা যাচাই বাচাই করা।

KYC Documents গুলো কি কি ?

আমরা এতক্ষন থেকে জানতে পারলাম যে, একটি কেওয়াইসি এর মধ্যে একজন গ্রাহকের যাবতীয় তথ্য গুলো সংরক্ষিত থাকে।

যার ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো খুব সহজেই একজন গ্রাহকের এই তথ্য গুলো জানতে পারেন।

তো এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। আর সেই প্রশ্ন টি হল, KYC Documents গুলো কি কি। অর্থাৎ একটি কে ওয়াই সি এর মধ্যে কি কি ধরনের ডকুমেন্টস থাকে।

যার মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো গ্রাহকদের যাচাই-বাছাই করতে পারে। আর আপনার মনে যদি এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে।

তাহলে শুনে নিন, কেওয়াইসি ডকুমেন্টস এর মধ্যে বিভিন্ন বিষয় থাকে। যেমন,

  1. গ্রাহকের জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর দেওয়া থাকে,
  2. ড্রাইভিং লাইসেন্স এর যাবতীয় তথ্য গুলো থাকে,
  3. একজন গ্রাহকের পাসপোর্ট নম্বর সহ, পাসপোর্টে থাকা বিভিন্ন থাকে।
  4. এছাড়াও গ্রাহকের ফেস ভেরিফিকেশন কে ওয়াই সি এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে।
  5. এগুলো ছাড়াও আধার কার্ড, প্যান কার্ড ইত্যাদি বিষয় গুলো কেওয়াইসি এর মধ্যে উল্লেখ করা থাকে।

একটি কেওআইসি এর মধ্যে কি কি ধরনের ডকুমেন্টস যুক্ত থাকে। সে গুলোর তালিকা উপরে দেখতে পাচ্ছেন।

মূলত এই ডকুমেন্ট গুলোর মাধ্যমেই একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকের বৈধতা এবং অবৈধ যাচাই করতে পারেন। আর আপনি যখন আপনার নিজস্ব কেওয়াইসি তৈরি করবেন।

তখন অবশ্যই আপনাকে এই ধরনের ডকুমেন্ট গুলো প্রদান করতে হবে। 

KYC কত প্রকারের ও কি কি ?

KYC কি এবং KYC এর পূর্ণরূপ কি এ বিষয় নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

তবে উক্ত বিষয় টি জানার পাশাপাশি আপনাকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে হবে। সেটি হলো, কেওয়াইসি কত প্রকার ও কি কি।

কারন বর্তমান সময়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের কেওয়াইসি দেখতে পারবেন। আর সে গুলো হলো,

  1. Aadhaar Based KYC,
  2. In-Person Verification KYC,

উপরে আপনি মোট দুই প্রকার এর কেওয়াইসি দেখতে পাচ্ছেন। তো এই দু’ধরনের কেওয়াইসি এর বৈশিষ্ট্য আলাদা রকম।

সে কারণে এবার আমি আপনাকে জানিয়ে দিবো, Aadhaar Based KYC এর কি কি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

আপনার জন্য আরোও লেখা…

এর পাশাপাশি আমি আপনার সাথে In-Person Verification KYC বৈশিষ্ট্য গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন এবার তাহলে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য গুলো জেনে নেওয়া যাক।

Aadhaar Based KYC

যারা মূলত ইন্ডিয়াতে বসবাস করেন। তাদের অবশ্যই আধার কার্ড থাকবে। তো আপনি আপনার আধার কার্ডের মাধ্যমে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করবেন।

তখন তাকে বলা হবে Aadhaar Based KYC,.আর বর্তমান সময়ে একজন ব্যক্তি চাইলে।

খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে তার নিকট থাকা আধার কার্ড দিয়ে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করতে পারবে।

এবং যখন আপনি আপনার আধার কার্ড দিয়ে অনলাইনে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করবেন।

তখন এই কেওয়াইসি দিয়ে আপনি মিউচুয়াল ফান্ড এর মধ্যে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

আর আপনি যখন এই ধরনের আধার কার্ডের সাহায্য কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করে, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চাইবেন।

তখন আপনাকে প্রতিবছর rs.50000 পর্যন্ত বিনিয়োগ করার সুযোগ প্রদান করবে। 

In-Person Verification KYC

উপরে আপনি যে কেওয়াইসি এর প্রকারভেদ দেখতে পাচ্ছেন। সেগুলো দিয়ে আপনি আধার কার্ড এর সাহায্য অনলাইনে ভেরিফিকেশন করতে পারবেন।

কিন্তু আপনি যদি অফলাইনের মাধ্যমে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে In-Person Verification KYC এর মাধ্যমে ভেরিফিকেশন করতে হবে।

কেননা আপনি যখন এই ধরনের কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন এর কাজ করবেন। তখন আপনার আইডেন্টিফাই ভেরিফিকেশন করার পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্টস দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে।

আর যখন আপনি আপনার এই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো প্রদান করবেন। তখন আপনি অফলাইনে In-Person কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করতে পারবেন।

Ekyc কি

ইকেওয়াইসি মানে ইলেকট্রনিক নো ইউর কাস্টমার, এবং এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যা গ্রাহকদের পরিচয় যাচাই করতে ব্যবহৃত হয় যখন তারা একটি অ্যাকাউন্ট খুলছেন বা আর্থিক লেনদেন করছেন।

প্রক্রিয়াটি ব্যবসাগুলিকে অর্থ পাচার, সন্ত্রাসে অর্থায়ন এবং অন্যান্য অবৈধ কার্যকলাপ প্রতিরোধে তাদের আইনি বাধ্যবাধকতা পূরণে সহায়তা করে।

এটি ব্যবসাগুলিকে গ্রাহকের আচরণের অন্তর্দৃষ্টি অর্জনের অনুমতি দেয় যা তাদের সম্ভাব্য জালিয়াতি এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি সনাক্ত করতে সহায়তা করতে পারে।

EKYC প্রক্রিয়াটি পাবলিক রেকর্ড এবং ক্রেডিট ব্যুরো সহ বেশ কয়েকটি ডাটাবেসের বিরুদ্ধে গ্রাহকের পরিচয় তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, ফোন নম্বর ইত্যাদি যাচাই করার উপর ভিত্তি করে।

এটি গ্রাহকদের সনাক্তকরণে নির্ভুলতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে এবং অতিরিক্ত আশ্বাস প্রদান করে যে গ্রাহক তারা যা বলে তারা তা।

একবার যাচাইকরণের ধাপগুলি সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে গেলে, ব্যবসাগুলি অজানা পক্ষগুলির সম্ভাব্য প্রতারণামূলক কার্যকলাপ সম্পর্কে উদ্বিগ্ন না হয়ে লেনদেনের সাথে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী হতে পারে।

FAQ – KYC (কেওয়াইসি)

Q:Kyc ফর্ম কি?

A: সহজ কথায় বলতে গেলে কেওয়াইসি হলো গ্রাহকদের ব্যক্তিগত পরিচয়, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয় পত্র ইত্যাদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো যাচাই-বাছাই করার অন্যতম একটি মাধ্যম।

আর এই ধরনের কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করতে হলে বিভিন্ন প্রকারের ডকুমেন্টস দেয়ার প্রয়োজন হয়। 

Q: KYC meaning in banking

A: KYC এর ফুল মিনিং হল, Know your customer. 

কেওয়াইসি নিয়ে আমাদের শেষ কথা 

আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন তেওয়াইসি কি এবং কেওয়াইসি কত প্রকার ও কি কি। তাদের জন্য আজকের এই আলোচনা টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ এই আলোচনাতে আমি আপনাকে খুব সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিয়েছি, KYC  কি এবং KYC কত প্রকার ও কি কি।

আর আপনি যদি আজকের আলোচিত আলোচনা টি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে আমার দীর্ঘ বিশ্বাস রয়েছে যে, এতক্ষণে আপনি এই বিষয় গুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন।

আপনি আরোও পড়ুন…

আর আমরা প্রতিনিয়ত এই ধরনের বিভিন্ন বিষয়ে আপডেট তথ্য শেয়ার করি। যদি আপনি এই আপডেট তথ্য গুলো সবার আগে জানতে চান।

তাহলে অবশ্যই Banglaitblog এর সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। সেই সাথে আমাদের লেখা সম্পর্কে যদি আপনার কোন ধরনের মতামত অথবা অভিযোগ থাকে।

তাহলে সেটি অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ, এতক্ষণ ধরে আমাদের পাশে থাকার জন্য। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন। 

2 thoughts on “KYC কি |  KYC Full Form In Bengali | KYC এর পূর্ণরূপ কি”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top