অনলাইন ইনকাম ২০২৩। অনলাইনে আয় করার ১৩ টি সহজ উপায়

অনলাইন ইনকাম ২০২৩ : আমরা কম বেশি সবাই চাই নিজে কিছু একটা করে ইনকাম করি কিন্ত কি করা লাগবে অনেক দ্বিধা-দ্বন্ধে পরে যায়।

কিন্ত এখন অনলাইন থেকে আয় করার উপায় অনেক মাধ্যম রয়েছে এদের মাঝ থেকে কোন একটি অনলাইন কাজ করে আয় করতে পারবেন।

আবার অনেকেই আছেন ছাত্র আর এটা বেশির ভাগ হয় ছাত্র অবস্থায় থাকার সময় অথবা লেখা পড়া শেষ । কি করি এখন? কোথায় যায়? পরিবার থেকে টাকা নিয়ে আর কত চলা যায়?

অনলাইন থেকে আয় করার সকল উপায় ২০২৩
অনলাইন থেকে ইনকাম ২০২৩

এসব চিন্তা-ভাবনা  মাথার উপর ঘোড়-পাক খায়। কিন্ত আপনি কি জানেন , মানুষ অনলাইন/ইন্টারনেট থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতেছে। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন তারা পারলে আমি পারবনা কেন।

বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় ব্যাপারটি প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা দিনে দিনে অনলাইন থেকে আয় করার চাহিদা বৃদ্ধির সাথে সাথে এর সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাচ্ছে।

অনলাইন থেকে ইনকাম করার সহজ উপায় ২০২৩

আমি জানি আপনি অনলাইন আয় সম্পর্কে ইন্টারেস্ট আর সে জন্য গুগল অথবা ফেসবুক থেকে আমাদের ওয়েবসাইটে জানতে এসেছেন কিভাবে ইনকাম করতে হয়।

আজকের এই পোষ্ট দ্বারা আপনাদের মাঝে কয়েকটি কাজের কথা উল্লেখ করব যে কাজগুলো করলে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় জানতে পারবেন।

এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য অনলাইন মার্কেটপ্লেসে জায়গা দখল করে নিতে পারবেন।

এই সাথে ফেসবুক থেকে কিভাবে আপনি যে কাজ জানেন সে অনুযায়ী ক্লায়েন্ট সংগ্রহ করে আয় করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

এবং অন্যান্য সকল অনলাইন কাজের উপর নির্দেশনা দেয়া হবে কিভাবে দ্রুত সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তার জন্য পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়তে হবে তা না হলে কিছুই বুঝতে পারবেন না।

কেন অনলাইন থেকে ইনকাম করব?

আমরা কমবেশি সকলেই জানি যে বর্তমান সময়ে একটি চাকরি পাওয়া আর সোনার হরিণ পাওয়া সমান কথা। চাকরি এমন একটা বিষয় যেখানে মেধার থাকার পাশাপাশি লোকজন না থাকলে চাকরি পাওয়াটা খুব কষ্টকর হয়ে যায়।

আবার অনেকে আছে সে বার বার চাকরির জন্য চেষ্টা করতে করতে হয়তবা চাকরি করার একটা নির্দিষ্ট বয়সে শেষ হয়ে গিয়েছে।

অথবা ছাত্র-ছাত্রী থাকা অবস্থায় আপনি ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে আয় করতে পারবেন পড়াশোনার পাশাপাশি। সেজন্য আপনি চাইলেই ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনের মাধ্যমে আপনার কর্মজীবন শুরু করে দিতে পারেন।

এতে করে নিজের স্কিল যেমন বাড়বে সাথে আপনার নিজের খরচ টিও পেতে থাকবেন। এর জন্য আপনার কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে সাথে আপনার ধৈর্য থাকতে হবে।

চাকরীর পাশা-পাশি অনেকেই অনলাইন কে বারতি আয়ের মাধ্যম মনে করেন আবার অনেকেই Full-Time অনলাইন কে প্রোফেশন হিসাবে নিচ্ছে।

আপনি যদি চাকরির সাথে অনলাইন আয়ের তুলনা করতে চান তাহলে এই দুটোর মাঝে রাত দিন তফাৎ রয়েছে।

চাকরীর আয়ের একটি নিদিষ্ট পরিমান আছে কিন্ত অনলাইন ইনকামের কোন লিমিট নেয়। এখানে আপনি হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইন থেকে ইনকাম করার পরিমাণ আপনার স্ক্রিল অনুযায়ী কম বেশি হবে তবে লেগে থাকলে সবই সম্ভব। আপনার স্ক্রিল এর সাথে অনলাইন ইনকামের পরিমান দিনে দিনে বাড়তে থাকবে।

আপনিও যদি জানতে চান কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় তাহলে বলব আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে ফেলুন আর জেনে যান কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায়

তবে সব কিছুর আগে ভাল একটি গাইডলাইন বা পরামর্শ দরকার । আর সেই সকল গাইডলাইন আমার বাংলা আইটি ব্লগ থেকে সকল কিছু শেয়ার করব যাতে করে খুব সহজেই নতুন যারা তাদের জন্য সহজ হয়।

কারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবে?

কারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবে এ প্রশ্নটা অনেকেই করেছে ভাই আমি কি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবো? এর উত্তর হবে পারবেন এবং অপরটি হবে পারবেন না।

প্রথমত অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে অনলাইন সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকতে হবে। অনেকে আবার জিজ্ঞাসা করেন যে বেসিক ধারণা টা আবার কি?

বেসিক ধারণা বলতে বোঝায় কিভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয় বা কোন কিছু সমস্যায় পড়লে গুগোল ইউটিউব থেকে সমাধান খুঁজে বের করার ধারণা থাকতে হবে।

একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটা নির্দিষ্ট সময় ব্যয় করতে হবে।

কারণ অনলাইনে আপনাকে প্রথম প্রথম বিনা বেতনে কাজ করতে হবে। সোজা কথা বিনা বেতনে কামলা দিতে হবে এবং সাথে সাথে আপনার স্কিল ডেভেলপ হয়ে যাবে।

আপনার স্ক্রিল যখন মোটামুটি একটা পর্যায়ে এসে যাবে সেই সাথে আপনার অনলাইন থেকে আয় করাটাও শুরু হয়ে যাবে। তবে বেশিরভাগ সময় দেখা গিয়েছে যে অনেকেই মাঝামাঝি পথে এসে কাজ ছেড়ে। আর এই ভাবে কাজ করলে আপনি কখনই সফল হতে পাড়বেন না।

অনলাইন থেকে আয় করতে হলে আপনার মন-মানসিকতা থাকতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে তাহলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

কারা কারা অনলাইনে কাজ করতে পারবে?

অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনার বেসিক ধারণা যথেষ্ট। তবে বেসিক ধারণা সাথে সাথে আপনার নির্দিষ্ট একটি সময় বের করে নিতে হবে অনলাইনে কাজ করার জন্য।

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য যে কেউ কাজ করতে পারবে । ছাত্র থেকে শুরু করে চাকরীজীবি, ব্যবসায়ী এবং সরকারি কর্মকর্তা সবাই ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে কাজ করতে পারবে।

অনলাইন থেকে আয় করার ব্যাপারে মেয়েরাও পিছিয়ে নেই এখন অনেক মেয়ে অনলাইনে ভালো পরিমাণে অর্থ আয় করছে সংসারিক এবং পড়াশোনার পাশাপাশি।

কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করব?

অনলাইন থেকে আয় করার পাশাপাশি আমি কিছু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটের নাম সাজেস্ট করবো যেখান থেকে নির্ধিদায় আপনি কাজ করে কাজ অনুযায়ী আপনার পেমেন্ট নিতে পারবেন।

তবে সবকিছুর মূলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং নাকি অনলাইন থেকে আয় করতে হবে এই মানসিকতা নিয়ে কাজ করে যেতে হবে।

কোন কাজ করা ছাড়াই কখনোই আপনি আয় করতে পারবেন না সেজন্য আপনাকে স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর পাশাপাশি কাজের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। আপনার মোটামুটি যখন একটি ভাল স্কিল হয়ে যাবে।

তখন আপনি সে সকল ওয়েবসাইট থেকে ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন এবং একটা সময় আপনার কাজের ডিমান্ড অনেক বেড়ে যাবে।

অনলাইন থেকে আয় ২০২৩

অনলাইন থেকে ইনকাম করার বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে তবে যে মাধ্যমগুলোর সোজা এবং সঠিক উপায়ে আয় করা যায় সেই বিষয়গুলো নিয়ে আজ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

তবে আপনার মতো আরো কেউ যদি অনলাইন আয় সম্পর্কে ইন্টারেস্ট থাকে হয়তোবা আপনার বন্ধু অথবা সহপাঠী তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি তার সাথে শেয়ার করে দিবেন।

তাদের সাথে এই পোষ্টের লিংক শেয়ার করলে হবে কি যে তারাও সঠিক গাইডলাইন পেয়ে যাবে কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করতে হয়।

১. ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করে আয়

ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করে আয় হতে পারে আপনার অনলাইন থেকে ইনকাম করার একটি মাধ্যম। তবে এর জন্য আপনাকে কোডিংয়ের দক্ষতা হতে হবে না।

মোটামুটি ওয়েবসাইট তৈরির বেসিক ধারণা এবং টুকটাক কোডিং জানলে আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন।

বিশেষ করে আপনি একটি ডোমেইন হোস্টিং কিনে ওয়েবসাইট ডিজাইন করে বিক্রি করতে পারবেন যদি আপনার কোডিংয়ে খুব একটা বেশি দক্ষতা না থেকে থাকে।

আপনি তাহলে শুধুমাত্র একটি ডোমেইন কিনে ব্লগার ব্লগস্পট এ সেট করে ফ্রিতে আপনার ওয়েবসাইটে ডিজাইন করতে পারেন এবং সেখানে কিছু আর্টিকেল লিখে খুব ইজিলি আপনার ওয়েবসাইটটি ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করার মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।

আর্টিকেল পাবলিশ করার পর সুন্দরভাবে এসইও করে গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল নিয়ে বেশি দামে আপনার ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারবেন।

একই কাজটি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে করতে পারেন। একটি ডোমেইন এবং হোষ্টিং প্যাকেজ কিনে ওয়েবসাইট ডিজাইন করে আর্টিকেল পাবলিশ করে খুব সহজেই ভালো পরিমাণের টকায় ওয়েবসাইটটি বিক্রি করতে পারবেন।

 ২. ব্লগিং করে অনলাইনে ইনকাম ২০২৩

ব্লগিং করে অনলাইনে ইনকাম ২০২৩ – র্তমান সময়ে অনলাইন থেকে আয় এর অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ব্লগিং করে অনলাইনে আয় করা। বর্তমানে ব্লগ থেকে আয় করা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে কেননা এখন

বাংলা ভাষাতে গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল দিয়ে দিয়েছে।

এখন আপনি ইচ্ছা করলেই গুগল এডসেন্স কে টার্গেট করে ব্লগিং করে একটি ভালো পরিমাণে অর্থ আয় করতে পারবেন। যদিও গুগল এডসেন্স ব্যতীত আরো অনেক পদ্ধতি রয়েছে ব্লগ থেকে আয় করার।

আমার পরিচিত এমন অনেকেই রয়েছে যারা ব্লগিং থেকে মিনিমাম ২০ হাজার থেকে শুরু করে আনলিমিটেড পর্যন্ত  ইনকাম করতেছে শুধুমাত্র ব্লগিং থেকে।

একবার চিন্তা করে দেখেছেন যে ব্লগিং থেকে আয় কতটা জনপ্রিয় হয়ে গেছে? হয়তোবা আপনার কাছে বিশ্বাস নাও হতে পারে তবে ব্লগিং থেকে আয় করে অনেকেই নিজের বিজনেস শুরু করে ফেলেছে পাশাপাশি ব্লগিং করে যাচ্ছেন।

আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করার জন্য ইন্টারেস্ট থাকেন এবং অনলাইন সম্পর্কে একদম নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে রিকুমেন্ট করব ব্লগ সাইট থেকে আয় করার উপর।

কিভাবে ব্লগ সাইট বানাতে হয়?

খুব সহজেই গুগল ব্লগার অথবা ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে একটি ব্লগ সাইট বানাতে পারবেন এতে করে আপনার কঠিন জানার কোন প্রয়োজন নেই।

তবে আপনি যদি একদম নতুন হয়ে থাকেন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সম্পর্কে তাহলে আপনাকে সাজেস্ট করব গুগল ব্লগার থেকে ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে এবং সেখানে একটি কাস্টোম ডোমেইন সেটআপ করে আপনার ব্লগিং শুরু করতে পারেন।

তবে আমি আপনাকে রিকমেন্ড করব অবশ্যই একটি কাস্টম ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করে ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ টি তৈরি করতে এতে করে অনেক ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে।

একটি ব্লগ সাইট বানাতে খুব একটা সময় প্রয়োজন হয় না অল্প সময়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন

একটি ওয়েব সাইট অথবা ব্লগ থেকে মূলত বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন কিন্তু এদের ভিতরে সবচাইতে জনপ্রিয় তিনটি মাধ্যমগুলো আজকে আলোচনা করব।

বর্তমান সময়ে তিনটি মাধ্যমে অনেকেই তখন লক্ষ টাকা ইনকাম করতে সে শুধুমাত্র ওয়েব সাইট বাপ ব্লগ সাইটের মাধ্যমে।

১.গুগল এডসেন্স থেকে অনলাইনে ইনকাম

২.এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম

৩.স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয়

বর্তমান সময়ে মূলত এই তিনটি উপায়ে ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই আপনার বসে এই কাজগুলো করতে পাড়বেন।

গুগল এডসেন্স থেকে অনলাইনে ইনকাম

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে অনলাইন ইনকাম ২০২৩ – ওয়েব সাইট থেকে আয় করার ব্যাপারে প্রথমে যে বিষয়টি মাথায় আসে সেটি হল গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম। প্রত্যেকটি ব্লগারের সর্বপ্রথম টার্গেট থাকে এডসেন্সকে নিয়ে কাজ করার।

কেননা বর্তমানে বিশ্বে এডসেন্স এখনো নাম্বার ওয়ান রিভিনিউ শেয়ারের খাতায় নাম লিখিয়ে রেখেছে। তার মানে হল গুগল এডসেন্স অনেক বড় একটি প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট বা ব্লগের মাধ্যমে খুব সহজে আয় করতে পারবেন।

আপনার ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট এর পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ভিজিটর এর উপর। তার কারণ হলো আপনার ওয়েব সাইট অথবা ব্লগের ভিতরে যত বেশি ভিজিটর থাকবে আপনি ততো বেশি গুগল এডসেন্সের দেওয়া এডভান্সমেন্ট ব্যানারে ক্লিক পাবেন।

আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এর ব্যানার তখনই দেখাবে যখন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে এপ্রুভ করে নিবেন।

গুগোল আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এমনি এমনি করবে না তার জন্য কিছু শর্তসাপেক্ষে গুগল এডসেন্স থেকে অ্যাপ্রভাল করে নিতে হবে।

আরো পড়ুন……

গুগল এডসেন্স প্রগ্রামে ওয়েবসাইট অ্যাপ্রুভ হওয়ার শর্ত সমূহঃ

গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করার জন্য অবশ্যই কিছু নির্দেশনাবলী ফলো করতে হবে তা না হলে আপনার ওয়েবসাইটটি কখনোই গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন না।

আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিম্নে কিছু শর্ত সমূহ তুলে ধরলামঃ

প্রথমত আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই সুন্দর করে কাস্টমাইজ করে নিবেন। তারপর অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি বা ইউনিক আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে পাবলিশ করতে হবে।

গুগোল অ্যাডসেন্সে আপনার ওয়েবসাইটে এপ্লাই করার সময় গুগল আপনার ওয়েবসাইটে রিভিউ করবে যে গুগল এডসেন্স এর জন্য আপনার ওয়েবসাইটে রেডি কিনা।

যদি দেখে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল এডসেন্সের এডভান্সমেন্ট পাবলিশ করার জন্য উপযুক্ত তাহলে আপনার ওয়েবসাইট অ্যাপ্রভাল দিয়ে দেবে।

আপনার ওয়েবসাইটের About Us, Contact Us and Privacy-Policy পেজগুলো ক্রিয়েট করে সেখানে প্রয়োজন ইনফরমেশন গুলো লিখে দিবেন। অন্যের আর্টিকেল থেকে কপি করে আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা থেকে বিরত থাকুন।

আপনার ওয়েবসাইটে যতক্ষণ না কোনো অর্গানিক ভিজিটর না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত গুগোল অ্যাডসেন্সে আপনার ওয়েবসাইট যোগ না করাই ভাল।

কারণ ভিজিটর ছাড়া আপনার ব্লগ থেকে কখনো ইনকাম করা সম্ভব নয়। তাই যখন আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ১০০ অর্গানিক ভিজিটর আসতে শুরু করবে তখনই আপনি এডসেন্স প্রোগ্রামে আপনার ওয়েবসাইটটি যোগ করে নিতে পারেন।

তবে গুগোল অ্যাডসেন্সে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে যোগ করার জন্য ভিজিটর কোন বিষয় না আপনার মানসম্মত আর্টিকেল থাকলে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স প্রোগ্রাম আপনার ওয়েবসাইটটি অ্যাপ্রভাল করে নিতে পারবেন।

এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম

এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকামঃ গুগল এডসেন্স এর পাশাপাশি অনেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় করে থাকে। আমরা এখনও অনেকেই জানিনা আসলে এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামটা কি বা কিভাবে করতে হয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যয় আপনার একটি ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট থাকতে হবে যার মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন থাকতে হবে তা না হলে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন না।

কারণ অ্যামাজনের মতো ওয়েবসাইট থেকে প্রতিনিয়ত মার্কেটিংয়ের আয় করতে হলে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন থাকতে হবে এবং সেই ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ্রভাল করে নিতে হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

অনেকেই আবার প্রশ্ন করেছে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কিভাবে আয় করা যায়। যারা নতুন অবশ্যই এ ব্যাপারে প্রশ্ন আসতে পারে যে এফিলিয়েট মার্কেটিং আসলে কি বা কেনই বা আমাদেরকে টাকা দিবে।

তাদের জন্য সহজ ভাষায় উত্তর হলঃ

এফিলিয়েট মারকেটিং মূলত কমিশনের উপর ডিপেন্ড করে। অর্থাৎ আপনার রেফারেল লিংক থেকে যত বেশি বিক্রয় হবে আপনার একাউন্টে সে পরিমাণ কমিশন যোগ হবে।

তার মানে দাঁড়ালো যে আপনার ওয়েবসাইটে এফিলিয়েট লিংক প্রদান করার পর সেই লিঙ্ক থেকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে কেউ কোন কিছু ক্রয় করলে সে অনুযায়ী আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং একাউন্টে কমিশন যোগ হয়ে যাবে।

আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট টপিকের ওপর টার্গেট করে অ্যাপলেট মার্কেটিং করতে চান তাহলে সেই টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার ওয়েবসাইটটি তৈরি করলে অনলাইন থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে বেশি আয় করতে পারবেন।

স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে আয়

স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় করার ব্যাপারে অনেকেই আগ্রহী। কিন্তু স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করতে হলে অবশ্যই আপনার এমন একটি ব্লগ ওয়েবসাইট থাকতে হবে যার মাধ্যমে আপনি স্পন্সরশীপ থেকে আয় করতে পারবেন।

স্পন্সরশীপের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম একটি জনপ্রিয় মাধ্যম তবে এর জন্য আপনার ভালো একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে অন্যথায় আপনি ওয়েবসাইট থেকে স্পনসর্শিপ লিংকের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন না।

কেননা আপনার ওয়েব সাইটের জনপ্রিয়তা না থাকলে সহজে আপনি কোন কোম্পানি থেকে স্পন্সরশীপের অফার পাবেন না।

স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করার জন্য যে কোম্পানি আপনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হবে সেই কোম্পানির বিভিন্ন প্রকার এডভান্সমেন্ট এর লিংক, ভিডিও  অথবা কোন ছবি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে।

এ বিজ্ঞাপনটি একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলমান থাকবে এবং সে অনুযায়ী আপনাকে সে কোম্পানিটি পেমেন্ট করবে।

যে কোম্পানিতে আপনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হবে আপনার ওয়েবসাইট থেকে কতজন ভিজিটর সেই এডভান্সমেন্ট বা বিজ্ঞাপনটিতে ক্লিক করবে সে স্পনসর্শিপ মালিককে অবশ্যই দেখতে পাবে।

এভাবে আপনি স্পন্সরশীপ লিংকের মাধ্যমে অনলাইনে ব্লগসাইট  অথবা ওয়েবসাইট তারা খুব সহজে আয় করতে পারবেন।

৩. ব্লগে আর্টটিকেল লিখে আয় ২০২৩

আর্টিকেল লিখে অনেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে শুধুমাত্র ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে। বর্তমান যুগ হচ্ছে আধুনিক যুগ আরচ এ যুগে মানুষ পারেনা অনলাইনের মাধ্যমে এমন কিছু নেই।

এখন আর আগের দিনের মতো ইন্টারনেট ফেসবুক এবং ইউটিউব এর ভিডিও ডাউনলোড করার পথে সীমাবদ্ধ নেই। আপনি ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আয় করার অনেক বড় সুযোগ রয়েছে।

আর্টিকেল লেখা বলতে বোঝায় অনলাইনে কোন কিছু লেখে পাবলিশ করার কেউ আর্টিকেল রাইটিং বলে। অর্থাৎ আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন সেই বিষয় নিয়ে লেখালেখির পর কোন একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই লেখাটি প্রকাশ করাকে আর্টিকেল রাইটিং বলে।

দিনে দিনে আর্টিকেল রাইটার এর প্রয়োজনীয়তা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে কারণ প্রতিদিন অসংখ্য ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে এবং সেই সকল ওয়েব সাইটের কনটেন্ট এর জন্য আর্টিকেল রাইটার দরকার পড়ে।

আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করতে হয়?

অনেকে প্রশ্ন করে যে আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করা যায় এটা খুব সিম্পল প্রশ্ন এবং কমন প্রশ্ন। বিশেষ করে যারা নতুন তারা অবশ্যই কোনো কূল-কিনারা পায়না যে কিভাবে বা কোথায় আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়।

আপনি লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে বড় বড় ওয়েব সাইট গুলো কে একা কন্ট্রল করা কখনোই সম্ভব হয়না তার জন্য তারা রাইটারের সাথে কনট্রাক এর মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে আর্টিকেল কিনে নেই।

আপনার যদি খেলাধুলা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে অথবা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোন ভালো জ্ঞান থাকে তাহলে সেই বিষয় নিয়ে আপনি ইন্টারনেটে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

আপনি তাহলে নিজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার পর গুগল এডসেন্স অথবা এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে খুব সহজেই ইন্টারনেটে আয় করতে পারবেন।

তবে আপনার আর্টিকেলগুলো যদি আপনার নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স অথবা এফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা আয় করতে চান তাহলে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

কেননা এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কিছু ভিজিটর প্রয়োজন হবে আর ভিজিটর ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট থেকে কোনায় সম্ভব হবে না।

আপনি যদি আর্টিকেল লিখে আয় করতে চান তাহলে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ রয়েছে যেগুলোতে প্রতিনিয়ত ত আর্টিকেল পোস্ট দিয়ে আসছে।

আপনি চাইলে সেসব গ্রুপে জয়েন হওয়ার পর যাদের আর্টিকেল রাইটার দরকার হয় আপনি কমেন্টের মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার আর্টিকেল এর প্রাইস নির্ধারিত হবে আপনার আর্টিকেল এর কোয়ালিটি এবং ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে।

আপনি যদি ইংরেজি ভালো না জানেন আপনি চাইলে বাংলা ভাষায় আর্টিকেল লিখে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। সাধারনত বাংলাদেশের অনেক সাইট রয়েছে যেগুলোতে বাংলা আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিয়ে থাকে।

তবে আপনি যদি ভালো ইংরেজি জানেন অথবা হিন্দি জানেন তাহলে খুব সহজেই ইন্টার্নেশনাল মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে অনলাইন থেকে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনেক ধরনের আর্টিকেল রাইটার প্রয়োজন হয়ে থাকে আপনি যে ধরনের আর্টিকেল লিখতে পারেন সে অনুযায়ী গিগ বানাতে পারেন।

  • ১.ফাইবার
  • ২.ফ্রিল্যান্সার
  • ৩.আপওয়ার্ক

উপরের এই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি যদি ভালো ইংরেজি পারেন তাহলে খুব সহজে আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ভালো পরিমাণের ইনকাম করতে পারবেন।

৪. ইউটিউব থেকে আয় ২০২২

ইউটিউব এমন একটি সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে পৃথিবীর সকল মানুষ ভিডিও আপলোড করে এমনকি প্রত্যেকটি দেশের মানুষ ইউটিউব কে খুব ভালোভাবে চেনে।

এমনকি ভিডিও শেয়ারিং এর সবচাইতে বড় প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব কে বলা হয়ে থাকে কেননা এতে মানুষ প্রতিদিন কোটি কোটি লোক একসাথে এই ওয়েব সাইটটি ভিজিট করে।

তবে এমন কিছু নাই যে আপনি খুঁজে পাবেন আপনার প্রত্যেকটি কাজের সকল সমাধান খুব সুন্দর ভাবে কেউ না কেউ আপলোড করে রেখেছে।

আপনি কি মনে করেন মানুষ এমনি এমনি ভিডিওগুলো আপলোড করে রেখেছে অবশ্যই না কেননা মানুষ এখান থেকে আয় করে সেজন্যই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে তাদের চ্যানেলের মাধ্যমে আপলোড করতেছে।

আপনি ইচ্ছা করলে আপনার চ্যানেলের ইউনিক ভিডিও কনটেন্ট আপলোড দিয়ে আপনিও আয় করতে পারবেন।

কারা কারা ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবে?

এ প্রশ্ন অনেকেই করে যে ভাই আমি কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করব অথবা আমি কি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবো। আমি বলতে চাই হ্যাঁ অবশ্যই পাবেন কেননা আপনার আমার মত মানুষেরাই ইউটিউবে ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করে মাহফিলে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতেছে শুধুমাত্র ইউটিউব প্লাটফর্মে।

আরো পড়ুন……

যে কেউ ইচ্ছা করলে আয় করতে পারবে কিন্তু তার জন্য ইউটিউবে নিয়মিত কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে আর ধৈর্যের সাথে ইউনিক ভিডিও কনটেন্ট বানাতে হবে।

তবে বলে রাখা ভাল এক থেকে দুই দিন কাজ করে কখনো ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে কিছু সময় ব্যয় করতে হবে কারণ গুগলের কাছ থেকে গুগল এডসেন্স দ্বারা আয় করার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেল কে পুরোপুরি রেডি করতে হবে।

গুগল এডসেন্স ছাড়াও আপনি বিভিন্ন প্রকার স্পনসর্শিপ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে খুব সহজে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে আয় শর্তগুলো

আপনি যদি ইউটিউব থেকে গুগল অ্যাডসেন্সের আয় করতে চান তাহলে অবশ্যই গুগল এডসেন্স এর নিয়মাবলী বা শর্ত গুলো অবশ্যই পুরন করতে হবে অন্যথায় আপনি গুগল অ্যাডসেন্স দ্বারা ইউটিউব থেকে কখন আয় করতে পারবেন না।

ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে ২০১৮ সালের আগে খুব একটা বেশি কঠিন ছিল না।

২০১৮ সালের আগে ইউটিউবে যে কেউ ভিডিও আপলোড দেয়ার পর এক হাজার ভিউ হলে আপনার চ্যানেলকে মনিটাইজেশন এর আওতায় এনে অ্যাপ্রভাল করে গুগল এডসেন্স থেকে ইউটিউব এর মাধ্যমে আয় করা যেত।

তবে ২০১৮ সালের পর গুগল এডসেন্স ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য কিছু কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করে কেননা অনেকেই দুই নম্বরি করে ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ বাড়িয়ে মনিটাইজেশন চালু করেছিল।

ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করার জন্য যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবেঃ

  • আপনারই তুমি চ্যানেলে কপিরাইট মুক্ত ভিডিও আপলোড করতে হবে।
  • কখনো অন্যের ভিডিও কাটছাট করে আপলোড করলে মনিটাইজেশন পাবেন না।
  • আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সর্বনিম্ন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার পূরণ করতে হবে।
  • আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সকল ভিডিও থেকে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম হতে হবে।
  • কোন প্রকার খারাপ অর্থাৎ এডাল্ট জাতীয় ভিডিও আপলোড করা যাবেনা।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইউটিউব থেকে আয়

আপনি ইচ্ছা করলে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইউটিউব থেকে খুব সহজে আয় করতে পারবেন তার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি অবশ্যই ভালো সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় হল বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের লিংক অথবা বিভিন্ন প্রকার খেলনা মোবাইল সেট কম্পিউটার

এবং বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রীর রিভিউ ভিডিও আপলোড করে ভিডিও ডেসক্রিপশন বক্সে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং এর লিংকটি লিখে দেবেন।

সেখান থেকে যে কেউ কিনলে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পেয়ে যাবেন আর এভাবেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

স্পনসর্শিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয়

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি তে যখন যথেষ্ট পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার থাকবে তখন আপনি দেখতে পাবেন বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে তাদের পণ্য রিভিউ করার জন্য আপনার সাথে চুক্তি করার জন্য অফার দিবে।

আপনার কাজ হলো চুক্তি মোতাবেক তাদের পণ্য দ্রব্য সামগ্রীর  ভাল দিক-মন্দ দিক তুলে ধরে ভিডিওর মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করবেন।

আর সেই অনুযায়ী আপনি তাদের থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে চুক্তিবদ্ধ হওয়া যে টাকা টি পাবেন তাকেই স্পন্সর প্রোগ্রামের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করা বলে,

৫. ফেসবুক থেকে আয়

এখন পর্যন্ত ফেসবুক পৃথিবীর মধ্যে সবচাইতে বড় সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। এমন অনেক লোক কম আছে যারা কিনা ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়াকে চিনেনা।

প্রতিনিয়ত ফেসবুকে নতুন নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে এবং তার সাথে সাথে ফেসবুকের নিয়মিত ইউজার গুলো বেড়ে যাচ্ছে।

ফেসবুক এখন আর আগের মতো ম্যাসেজিং করার ছবি আপলোড করার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নেই। ফেসবুকে কেন্দ্র করে অনেকেই এখন ব্যবসা করতেছে এবং অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট সংগ্রহ করে বিভিন্ন প্রকার অনলাইন ভিত্তিক কাজ করে যাচ্ছে।

ফেসবুক থেকে আপনিও কাজ করতে পারবেন তবে এর জন্য আপনার ভিতর কাজ করার মন মানসিকতা এবং ধৈর্য থাকতে হবে অন্যথায় ফেসবুক থেকে কখনো আয় করতে পারবেন না।

বিভিন্ন উপায়ে আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন এ ব্যাপারে আমি আগের একটি আর্টিকেল আমার ব্লগে লেখা আছে ফেসবুক থেকে আয় করার সকল উপায় আপনি চাইলে পড়ে নিতে পাড়েন।

ফেসবুক পেজ থেকে আয়

ইউটিউব এর মত আপনিও ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারবেন এর জন্য আপনার ফেসবুক পেজটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ থেকে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্রুভ করে নিতে হবে।

গুগল এডসেন্স এর মত সর্বনিম্ন ১০০ ডলার হলেই আপনার  আপনার মনিটাইজেশন একাউন্টে যুক্ত হলেই তার পরবর্তী মাসে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

আপনি ফেসবুক থেকে সর্বনিম্ন ১০০ ডলার থেকে শুরু করে আনলিমিটেড ডলার আয় করতে পারবেন তবে তার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে।

তবে ফেসবুক এবং ইউটিউব দুইটা আলাদা আলাদা প্ল্যাটফর্ম আপনি কখনোই ফেসবুকের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে আয় করতে পারবেন না আবার ইউটিউব এর ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করে আয় করতে পারবেন না।

থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এমন একটি টপিক বেছে নিতে হবে যা খুব সহজে ফেসবুকের সকল শর্ত পূরণ করা যায়।

বিশেষ করে আপনি বিনোদন মূলক বাণী মূলক কোন ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ফেসবুক পেজকে ভাইরাল করতে পারবেন এবং এর মাধ্যমে ফেসবুকের সকল শর্ত পূরণ করতে পারবেন।

ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার শর্ত সমূহঃ

  • আপনার নিজের একটি ফেসবুক পেজ থাকতে হবে।
  • পেজটিকে অবশ্যই সুন্দর করে কাস্টমাইজ করতে হবে।
  • আপনার ফেসবুক পেজে সর্বনিম্ন ১০০০ লাইক অথবা ফলোয়ার থাকতে হবে।
  • লাস্ট ৬০ দিনের ভিতরে আপনার পেজের তিন মিনিটের ভিডিও রয়েছে এমন ভিডিওগুলোর থেকে সর্বনিম্ন এক মিনিট ভিডিও দেখা হয়েছে এরকম ৩০,০০০ ভিউ থাকতে হবে।
  • যে সকল ভিডিও গুলো তিন মিনিটের কম সে সকল ভিডিওর ভিউ গুলো একাউন্ট এর আওতায় পড়বে না।
  • সব সময় ইউটিউব ভিডিও কনটেন্ট আপলোড দিতে হবে।

এসকল শর্তসাপেক্ষ যখন আপনার পূরণ হয়ে যাবে তখনই আপনি ফেসবুকের কাছ থেকে মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করে করতে পারবেন। আপনার পেজের সকল শর্ত পূরণ হলে আপনার পেজটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ মনিটাইজেশন দিয়ে দিবে।

তারপর আপনার ভিডিও গুলোতে ফেসবুকের থেকে বিজ্ঞাপনগুলো প্রদর্শনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকাম

আপনার ফেসবুক গ্রুপটিতে যদি মেম্বার বেশি থাকে তাহলে আপনিও গ্রুপ থেকে আয় করতে পারবেন।  ফেসবুক গ্রুপ মূলত ভাড়া দেয়ার মাধ্যমে আয় করা যায়।

তারমানে আপনার গ্রুপে যদি অধিক সংখ্যক মেম্বারস থাকে এবং ভালো অ্যাক্টিভিটি থাকে তাহলে অনেক ওয়েবসাইটের মালিক তাদের ওয়েবসাইটের লিংক গুলো আপনার গ্রুপের দ্বারা শেয়ার করবে।

তবে গ্রুপে লিংক শেয়ার করার আগে আপনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে যে প্রত্যেক মাসে লিংক শেয়ারের জন্য আপনাকে কত টাকা দেয়া হবে।

লিংকের মাধ্যমে একদিকে যেমন সেইভ ওয়েবসাইটে ভিজিটর পাবে বার অন্যদিকে আপনি গ্রুপ থেকে প্রতিমাসে ভাড়ার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

তবে এভাবে গ্রুপ থেকে আয় করার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমানে সময় দিতে হবে কারন একটি গ্রুপকে বড় করতে হলে অনেক সময় লাগে।

তবে ফেসবুক ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে গ্রুপের মাধ্যমে মনিটাইজেশন সিস্টেম চালু করে আপনিও গ্রুপ থেকে আয় করতে পারবেন।

ইতিমধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে এবং সম্পূর্ণ কাজ কমপ্লিট করার পর খুব শীঘ্রই সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেবে ফেসবুক গ্রুপ মনিটাইজেশন।

৬. গ্রাফিক ডিজাইন করে আয়

ইন্টারনেট দুনিয়াতে গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে প্রায় প্রত্যেকটি কাজের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রয়োজন হয়।

লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে বিভিন্ন মিছিল-মিটিং এবং অনুষ্ঠানে গ্রাফিক ডিজাইনে প্রয়োজন হয় কেননা বিভিন্ন প্রকার ব্যানারের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন করা আবশ্যক হয়ে থাকে।

বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল এবং দেশি মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক ডিজাইনে ডিমান্ড অনেক বেশি। সোশ্যাল মিডিয়া পারেন অথবা অফলাইনে বলেন যখনই কোনো কিছু প্রচার প্রচারণা করতে যাবেন।

তখনই কোন না কোন কিছু ডিজাইনের মাধ্যমে দর্শকদের মাঝে কোন কিছু সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য অবশ্যই গ্রাফিক ডিজাইনের প্রয়োজন।

গ্রাফিক ডিজাইন কি?

যদি সহজভাবে বলা যায়, গ্রাফিক ডিজাইন এমন একটি প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে সফটওয়্যার দ্বারা যে কোনো কিছুকে কথা বলার মাধ্যম ছাড়াই মানুষের মাঝে তুলে ধরা যায়।

এমনকি বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করার জন্য গ্রাফিক ডিজাইন এর অধিক বেশি প্রয়োজন হয়ে থাকে।

আরো পড়ুন……

গ্রাফিক ডিজাইন হলো কম্পিউটার সফটওয়্যার এর মাধ্যমে যে কারো চিন্তাধারার এবং ইনফরমেশন গুলো থেকে বিভিন্ন ধরনের নকশা বা ইমেজ তৈরি করা।

গ্রাফিক ডিজাইনের জন্য অনেক ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে এদের মধ্যে ফটোশপ,ইলাস্ট্রেট্‌  ইন-ডিজাইন এবং পাওয়ারপয়েন্ট ব্যবহার হয়ে থাকে।

এছাড়াও কাজের ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। তবে উপরের সফটওয়্যারগুলো দ্বারা বহুল ব্যবহৃত ডিজাইন করা হয় বিধায় এ সফটওয়্যার গুলো এখনো জনপ্রিয় তালিকায় রয়েছে।

এবং এই সফটওয়্যার গুলোর দ্বারা আপনি যদি প্রফেশনাল হয়ে থাকেন তাহলে ফ্লায়ার, পেজ-লেআউট, লোগো, বিজ্ঞাপণ, ম্যাগাজিন, ব্রোশার এবং নকশা তৈরি করা।

গ্রাফিক ডিজাইন এর জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইন করা যায়। বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মধ্যে ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর অনেক জনপ্রিয়।

কিভাবে গ্রাফিক ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করা যায়?

আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করে ফেলেছি যে গ্রাফিক ডিজাইন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট এবং দেশীয় মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনেক ডিমান্ড রয়েছে কারণ প্রত্যেকটি কাজের জন্য গ্রাফিক ডিজাইনে প্রয়োজন হয়ে থাকে।

আপনি যদি ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইন বেছে নেন তাহলে অবশ্যই বলব এটি একটি ভাল উদ্যোগ।

কেননা গ্রাফিক ডিজাইন করে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস থেকে। তবে একদিন দুই দিনের ভিতর আপনি গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারবেন এর জন্য আপনার মেহনত এবং সময় লাগাতে হবে।

প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস করতে হবে এবং বিভিন্ন প্রকার ইউটিউব গুগল থেকে নলেজ সংগ্রহ করতে হবে এবং সবকিছু ক্রিয়েটিভিটি থাকলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভালো জায়গা করে নিতে পারবেন।

আপনি যখন কোনো ক্লায়েন্ট সংগ্রহ করবেন অথবা বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেসগুলোতে চাকরি খুলবেন তখন ক্লায়েন্টগুলো তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ইনফরমেশন দিবে।

আর সেই অনুযায়ী আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করে দিতে হবে এবং সেই ডিজাইনের একটি নির্দিষ্ট বাজেট পেশ করে নিতে হবে।

গ্রাফিক ডিজাইন শেখার জন্য আপনি গুগলে অনেক ধরনের ওয়েবসাইট পাবেন এবং ইউটিউবে অসংখ্য ভিডিও পাবেন যার মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন কোচিং ক্লাসে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন এবং প্রতিনিয়ত আপনাকে আপনার ডিজাইনগুলো কে সুন্দর করার জন্য প্র্যাকটিসের বিকল্প নেই।

৭. ওয়েব ডিজাইন করে আয়

বিভিন্ন প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে অনেকের ওয়েবসাইট তৈরি করতেছে আর এসব ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ওয়েব ডিজাইনারের প্রয়োজন হয়।

আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই একটি ভালো উদ্যোগ হবে কেননা ভবিষ্যতে এর ডিমান্ড অনেক বৃদ্ধি পাবে।

আমরা যখন অনলাইনে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিস খুজা বা জানার  স্বার্থে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করি এবং সেখানে আপনারা দেখতে পারবেন প্রত্যেকটা ওয়েবসাইট আলাদা আলাদা ডিজাইনের ডিজাইন করা হয়ে থাকে।

আর একটি ভালো মানের প্রফেশনাল ওয়েবসাইট বানানোর জন্য অবশ্যই ওয়েব ডিজাইনের সাহায্য নিতে হবে।

একজন ওয়েব ডিজাইনার ঠিকমত বলতে পারবে যে আপনার ওয়েবসাইটটি কিভাবে ডিজাইন করলে খুব সুন্দর দেখা যাবে এবং প্রফেশনাল লুক হবে।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে একটি ইমেজকে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা ওয়েবসাইটের রূপ দেয়াকে ওয়েব ডিজাইন বলা হয় আর  ডিজাইন করে তাকে ওয়েব ডিজাইনার বলা হয়।

জ্ঞান করে আয় করতে হলে আপনি ইন্টারন্যাশনাল এবং দেশীয় অনেক বেশি পাবেন যেগুলোতে খুব সহজে ক্লাস শুরু করতে পারবেন এবং কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন তার মধ্যে সবচাইতে বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট

  • ফ্রিল্যান্সার
  • আপওয়ার্ক
  • ফাইবার
  • পিপল পার আওয়ার

আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো থেকে আপনি কাজ পাবেন তবে আপনার কাজের স্কিল ভালো হতে হবে।

ওয়েব ডিজাইন শিখতে আপনি বিভিন্ন ধরনের ব্লগ পড়তে পারেন এবং বিভিন্ন ধরনের ইউটিউবে চ্যানেল খুঁজে পাবেন যেখান থেকে বাংলা ভাষায় ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ওয়েব ডিজাইন শেখার পর বিভিন্ন প্রকার মার্কেটপ্লেসের সাহায্যে খুব সহজেই ক্লায়েন্ট জোগাড় করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।

৮. প্রোগ্রামিং করে আয়

মোবাইল অথবা কম্পিউটারে বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকি কেউবা গান শুনি, ভিডিও দেখিয়ে কেউ বা বিভিন্ন রকম গেমস খেলি অথবা ফটো এডিটিং করি।

আর এই সকল কিছু করার জন্য অবশ্যই কোন না কোন সফটওয়ারের সাহায্য নিতে হয়। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন কে বা কিভাবে এই সফটওয়্যার গুলো বানাতে হয়।

এই ধরনের সফটওয়্যার বা অ্যাপ শুধুমাত্র প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে বানানো সম্ভব আর যারা এই সকল প্রোগ্রামিং ভাষা জানে অথবা সফটওয়্যার গুলো তৈরি করে তাদেরকে প্রোগ্রামার বলা হয়।

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের জগতে প্রোগ্রামারদের অনেক ধরনের চাকরি রয়েছে এবং আপনি যদি ভাল প্রোগ্রামার হয়ে থাকেন গুগোল এ চাকরি পেতে পারেন।

এমন অনেক রয়েছে যারা প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে ভাল চাকরি করছে এবং বিভিন্ন প্রকার অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে যাচ্ছে।

প্রোগ্রামিং জানা থাকলে আপনি যেকোন ধরনের কাজ অনলাইন অথবা অফলাইনে খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন।

এবং প্রোগ্রামিং এর চাকরি গুলো সব সময়ই ভাল বেতনের হয়ে থাকে। আপনি চাইলে অনলাইনে অনেক ধরনেরন প্লেস থেকে খুব সহজেই বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন।

৯. ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়

আপনার যে কোন ধরনের ব্যবসা হক যদি অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের সাথে আপনার ব্যবসাকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তুলতে না পারেন তাহলে ব্যবসাতে আপনি সফলতা লাভ করতে পারবেন না।

এখন হচ্ছে ডিজিটাল যুগ এখন আর ট্রেডিশনাল উপায় মার্কেটিং করলে চলবে না।

এই ডিজিটাল যুগে এখন আর ট্রেডিশনাল উপায় বিভিন্ন দোকানে দোকানে গিয়ে ক্রয়-বিক্রয় টা খুব কমে গেছে এখন ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় থেকে খুব সহজে ক্রয়-বিক্রয় করা যায়।

সেজন্য আপনি যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতিযোগী ফোকাস না থাকেন তাহলে অন্যান্য ব্যবসায়ীদের থেকে আপনি পিছিয়ে যাবেন।

এতে করে আপনার ব্যবসায় খুব একটা বেশি সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। দিনে দিনে ইন্টারনেট ব্যবহারীর সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তাতে করে আপনার যদি একটি নতুন কোম্পানি থাকে।

তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে আপনার কোম্পানি মানুষের মাঝে পরিচয় দিতে পারবেন।

আমি মনে করি নতুন কোন কোম্পানিকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মানুষের কাছে পরিচয় করার ব্যাপারে এর চেয়ার সহজ বুদ্ধি নেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত বিভিন্ন প্রকার সোশ্যাল মিডিয়াতে করা হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

বিশেষ করে গুগোল ইউটিউব ফেসবুক এবং অন্যান্য উপায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা খুবই সহজ এবং এতে করে আপনার পণ্যের ছবিসহ মার্কেটিং করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং করার সুবাদে আপনার বিভিন্ন প্রোডাক্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করার সাথে সাথে প্রোডাক্টের প্রাইস গুলো তুলে ধরবেন।

এতে করে কোন ক্রেতা কিনতে চাই তাহলে ছবি এবং প্রাইস সহ দেখতে পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইটে গিয়ে অর্ডার করতে পারবে।

আর সে সকল পণ্য দ্রব্য সময়গুলো বিভিন্ন প্রকার  উপায়ে তাদের ঠিকানায় পৌঁছে দিতে পারবেন এবং বাড়তি একটি অর্থ আয় করতে পারবেন শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

তাহলে বুঝতে পারছেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব কতটুকু এবং ভবিষ্যতে এর গুরুত্ব কতটুকু বৃদ্ধি পাবে তাই আজ থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করে দেন আপনার ব্যবসা কে বড় করার জন্য।

আরো পড়ুন……

১০. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মাধ্যমে আয়

কোন ব্যবসা বা দোকান বা যেকোনো কাজের জন্য যখন নিজে একা একা করা সম্ভব হয় না তখনই অন্য কোন লোকের সাহায্যের সেই কাজগুলো করা যায় ঠিক তেমনি ভার্চুয়াল লাইফে অনেক সময় এসিস্টেন এর প্রয়োজন হয়।

মনে করুন আপনার একটি বিশাল ব্যবসায়ী দোকান আছে এখন আপনি কখনো একা একা সবগুলা ক্রেতাকে দাম বুঝানো অন্যান্য দ্রব্য সামগ্রী দেখানো সম্ভব নয় এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একজন এসিস্ট্যান্ট সহযোগী লাগবে।

যখন আপনি কোন এসিস্ট্যান্ট লোক রাখবেন তাকে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের বেতন দিতে হবে।

ঠিক তেমনি অনলাইনের যদি আপনার কোন ব্যবসায় থাকে অথবা কোন ধরনের সাপোর্টের প্রয়োজন হয় একা একা কখনোই আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না।

মনে করুন আপনার একটি ডোমেইন হোস্টিং ওয়েব সাইট আছে যেখান থেকে প্রতিদিন শতশত লোক ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করে এবং এতে করে আপনাকে তাদের সাথে কথা বলতে হয়।

আবার যখন এতগুলো ক্রেতা একসাথে আপনাকে মেসেজে দিবে তখন আপনি হয়তো তাদেরকে কন্ট্রোল করতে পারবেন না এতে করে আপনি অনেক কাস্টমারকে হারিয়ে ফেলবেন।

এসব কাজের জন্য খুব সহজেই আপনি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিতে পারেন যারা কিনা আপনার অনুপস্থিতিতেও আপনার ব্যবসাকে হ্যান্ডেল করতে পারবে।

আপনার অফিসের না এসে শুধুমাত্র নিজের বাসা বাড়ি থেকেই অনলাইনে মাধ্যমে আপনাকে বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে থাকবে।

এ বর্তমান ডিজিটাল যুগে অনেকে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করছে এবং অনেক ছেলেমেয়েই আছে যারা কিনা বেকার হয়ে আছে। তারা ইচ্ছা করলে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ নিয়ে তাদের পড়াশোনা এবং অন্যান্য যাবতীয় কাজগুলো সেরে নিতে পারে।

ভার্চুয়াল কাজের জন্য অবশ্যই আপনার ভার্চুয়াল বস আপনার কাজগুলো ভালোভাবে বুঝিয়ে দিবে কিভাবে কি করতে হবে সে অনুযায়ী আপনি কাজ করতে পারেন।

বিভিন্ন প্রকার ভার্চুয়াল কাজের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন গ্রুপে যোগ হতে পারেন এবং সেখানে অনেক ধরনের কাজের জন্য পোস্ট করা হয়।

আপনি সে সকল কাজের জন্য এন্টি দিয়ে তাদের ইনবক্স এর মাধ্যমে কাজের ধরণ এবং বেতন ঠিক করে নিতে পারেন।

১১. ইমেইল মার্কেটিং করে আয়

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা মানুষের হাতে স্মার্টফোন রয়েছে এবং দিনে দিনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েই চলছে এবং প্রত্যেকের একটি না একটি ইমেইল একাউন্ট অবশ্যই রয়েছে।

আধুনিক যুগের সাথে সাথে মানুষের জীবনযাত্রা চলাচল পরিবর্তন হয়ে গেছে এখন অনেকেই প্রায় ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যবসার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

ইমেইল মার্কেটিং কি? 

সহজ ভাষায় বলতে গেলে বলা লাগে যে ইমেইল মার্কেটিং হল সেই জিনিসটা যা ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার প্রমোশন অফারের লিংক অনেকগুলো ইমেইলে পাঠানো হয়। অর্থাৎ ইমেইলের মাধ্যমে মার্কেটিং করাকেই ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়।

বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে কেননা এখন প্রত্যেকে একটি করে ইমেইল একাউন্ট রয়েছে এবং সকলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে আসছে প্রতিনিয়ত।

ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে যেকোনো অফার বা পণ্যের প্রমোশন খুব সহজেই প্রত্যেকের মোবাইলের পৌঁছানো যায় এটি ফেসবুক এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।

ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করার উপায়

ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনার অনেকগুলো  ইমেইল অ্যাকাউন্ট লাগবে লাগবে আর সেই মেইল গুলো কালেক্ট করার জন্য খুব সহজ উপায় হল যদি আপনার একটি ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট থাকে।

আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে ইমেইল সাবমিশন করার জন্য একটি সিস্টেম রেখে দিবেন যাতে করে যে কোন ভিজিটর আপনার ব্লগ ভিজিট করার সময় তাদের ইমেইল একাউন্টে সাবমিট করে রেখে যায়।

পরবর্তীতে সেসব ইমেইল একাউন্টে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং অন্যান্য যাবতীয় প্রয়োজনীয় অফার এর লিংক গুলো খুব সহজে সেন্ড করতে পারবেন।

তাদের কেউ যদি আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে কোন কিছু ক্রয় করে তাহলে আপনি সেই বিক্রি প্রোডাক্টটির কমিশন আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং একাউন্টে একাউন্টে পেয়ে যাবেন।

আরো পড়ুন……

১২. ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে আয়

অনলাইনে কেনাকাটা ব্যবসাকে কমার্স ব্যবসা বলা হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন প্রকার ক্রয়-বিক্রয়ের যে মাধ্যমটি হল  অনলাইন আর অনলাইনের মাধ্যমে কোন দোকান ছাড়াই যে লক্ষ লক্ষ টাকার ব্যবসা করতে পারবে।

আপনার যদি কোন দোকান থাকে এবং দোকানে সেই প্রোডাক্টটা দ্রব্যমূল্য ছবি তুলে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই একই স্থান থেকে অন্য স্থানে বিক্রির জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার কোন দ্রব্যগুলোর অর্ডার আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন এবং সে সকল পণ্য দ্রব্য কাস্টমারদের এড্রেসে কুরিয়ার এবং অন্যান্য মাধ্যমে খুব সহজেই পৌঁছে দিতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটি ব্যবসার জন্য অবশ্য একটি ওয়েবসাইট থাকা বাঞ্ছনীয় কেননা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার পণ্য দ্রব্য সামগ্রীর মালামালের ছবি এবং অন্যান্য বিষয়গুলো খুব সহজে তুলে ধরতে পারবেন।

এতে করে আপনার ব্যবসার খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

আর অনলাইন থেকে এ সকল ব্যবসা মূলত ই-কমার্স ব্যবসা বলে ব্যবহৃত হয় এবং ই কমার্স থেকে আয়ের মাধ্যম বলা হয়ে থাকে।

১৩. ডোমেইন কেনাবেচা করে আয়

ডোমেইন কেনা বেচার ব্যবসা একটি জনপ্রিয় মাধ্যম তবে এ ব্যবসাটি খুব দ্রুত সাফল্য লাভ পাওয়া যায় না এর জন্য আপনাকে একটি দীর্ঘমেয়াদি ইনভেস্টমেন্ট করে রাখতে হয়।

প্রতিদিন অসংখ্য নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে আর এসব ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজন হয় সুন্দর নামের Domain.

তবে আমার মতে ডোমেইন কেনা বেচা করে আয় করা কঠিন কারণ এর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে রিচার্জ করতে হবে।

শুধু ডোমেইন ক্রয় করলে আপনি পেতে বেশী দামে বিক্রি করতে পারবে না এর জন্য আপনাকে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এবং মার্কেটিং করতে হবে।

ডোমেইন কেনাবেচার ব্যাপারে অবশ্যই আপনার ভালো নলেজ থাকতে হবে এবং আপনার ইনভেস্টি কত বছরও লাগতে পারে সঠিক বলা কঠিন।

ডোমেইন ক্রয় বিক্রয় করতে পারে না এরকম অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে লিস্টিং করে আপনার ডোমেইনটি বিক্রি করতে পারেন।

  • freemarket.com
  • GoDaddy.com
  • NameCheap.com
  • sedo.com
  • flippa.com

এই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি খুব সহজে আপনার ডোমেইন পার্ক করে বিক্রি করতে পারবেন এবং সামান্য কিছু কমিশনের মাধ্যমে তারা আপনার Domain এর ডিল করে দিবে।

অনলাইনে স্ক্যাম সর্তক হন

ডিজিটাল যোগাযোগ প্রযুক্তির সাথে অনলাইনে মাধ্যমে ইনকাম বা প্রতারণা  ফাদ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আপনাকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে যাতে কোন ধরনের প্রতারণার ফাঁদে না পড়েন।

বেশি লাভের আশায় অথবা বেশি ইনকাম করার জন্য কোন প্রকার অর্থ লেনদেন অপরিচিত ব্যক্তির সাথে করবেন না।

আমার জন্য ইউটিউব এবং গুগলের সাহায্য নিন সকল প্রশ্নের উত্তর এই ২ টি ওয়েব সাইটে খুব সহজে পেয়ে যাবেন।

শেষ কথাঃ

আমাদের বাংলা আইটি ব্লগ ওয়েবসাইটের মূল উদ্দেশ্য হলো যে কিভাবে একজন বিগাইনার অনলাইন আয় সম্পর্কে বিস্তারিত গাইডলাইন পায়।

তোমাদের এই পোস্টের ভিতরে অনেকগুলো অনলাইন আয় সম্পর্কে আলোচনা করেছে এর ভেতর থেকে আপনার যে টপিকটি ভালো লাগে সেই টপিকটি বেছে নিয়ে আপনি অনলাইন থেকে আয় করা শুরু করে দিতে পারেন।

আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভাল লাগে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং অন্যান্য আরো সকল টিপস আমরা আমাদের ব্লগে শেয়ার করব।

4 thoughts on “অনলাইন ইনকাম ২০২৩। অনলাইনে আয় করার ১৩ টি সহজ উপায়”

  1. সুন্দর এবং তথ্যবহুল লিখা , তবে আরো অনেক কিছু এড করতে পারেন তাইলে আরো বেশী মানুষ উপকার পাবে
    ধন্যবাদ

  2. I am really surprised by the quality of your constant posts. You really are a genius, I feel blessed to be a regular reader of such a blog Thanks so much..

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top