বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি ২০২৩

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা : যখন আপনি কোনো ব্যবসা করার চিন্তা করবেন। তখন সবার আগে আপনার মনে যে প্রশ্ন গুলো ঘুরপাক খাবে ৷ সেগুলো হলো, বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি?

সেরা কিছু লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া অনেকেই খুজ করে।

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

তবে এই প্রশ্ন গুলো শুধু আপনার নয় বরং প্রত্যেকটা মানুষের মনে জেগে থাকে। কেননা, আপনি যদি ব্যবসা করার শুরুতে সঠিক সিন্ধান্ত না নিতে পারেন ৷

তাহলে কিন্তুু পরবর্তীতে আপনি বেশ বিপাকে পড়ে যাবেন। কারন ব্যবসা ছোট হোক কিংবা বড়। সেখানে আপনাকে প্রচুর সময় ও ইনভেস্ট করতে হবে।

এখন আপনি যদি শুরুতে ব্যবসা করার সঠিক সিন্ধান্ত না নিতে পারেন। তাহলে আপনার ইনভেস্ট করা অর্থ এবং সময় দুটোই বৃথা যাবে।

তো আপনার কোনো কিছু যেন বৃথা না যায়। সেজন্যই মূলত আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। কেননা, আজকে আমি আপনাকে এমন কিছু ব্যবসা করার টিপস শেয়ার করবো।

যেগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা এর তালিকায় অবস্থান করে আছে।

শুধু তাই নয়, বর্তমান সময়ে এমন অনেকেই আছেন। যারা মূলত গ্রামে বসবাস করেন। এখন গ্রামে বাস করা সেই মানুষ গুলো কিভাবে গ্রাম থেকে বিজনেস শুরু করবেন।

এমন কিছু গ্রামে লাভজনক ব্যবসা এর আইডিয়া নিয়েও বিষদভাবে আলোচনা করবো।

তো যদি আপনার ব্যবসা করার প্রতি যথেষ্ট আগ্রহ থাকে। তাহলে আজকের পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আজকে আপনি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

কেন আপনি ব্যবসা করবেন?  

মূল টপিক নিয়ে অবশ্যই আলোচনা হবে। তবে তার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে, কেন আপনার ব্যবসা করা উচিত? যদি আপনি বিজনেস না করে জব করেন।

তাহলে কি সুবিধা অসুবিধা ভোগ করতে পারবেন?

দেখুন আজকের আর্টিকেল টি বিজনেস নিয়ে লেখা হয়েছে। তাই বলে চাকরি কে খারাপ বলবো, বিষয়টা আসলে তেমন নয়। হুমম চাকরি সর্বদার জন্যই উওম।

আপনার জন্য আরো লেখা…

কিন্তুু আপনি যদি চাকরির পরিবর্তে নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন ৷ তাহলে আপনি অনেক ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন ৷

যেমন যদি আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন ৷ তাহলে আপনাকে রোজকার রুটিন মেনে চলতে হবে। যেমন সকালে উঠে প্রতিদিন অফিসে যেতে হবে।

এরপর সারাদিন অফিসের কাজ শেষ করে বাড়িতে আসতে হবে ৷

অপরিদকে আপনি যদি চাকরির পরিবর্তে নিজেকে একজন ব্যবসায়িক হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন ৷ তাহলে কিন্তুু এখানে আপনি আপনার নিজের সুবিধা মতো কাজের রুটিন তৈরি করতে পারবেন।

কারন এখানে আপনি নিজেই আপনার বস। বিজনেস করার আরও একটি সুবিধা রয়েছে। সেটি হলো মাস শেষে ইনকাম এর পরিমান কম বেশি হওয়া ৷

যেমন, চাকরি তে আপনি মাস শেষে শুধুমাএ নির্দিষ্ট পরিমানে বেতন নিতে পারবেন। কিন্তুু আপনি যদি বিজনেস করেন ৷ তাহলে আপনি মাস শেষে কাজের উপর নির্ভর করে ইনকাম করতে পারবেন।

এখন তো নিশ্চই বুঝে গেছেন যে, কেন একজন মানুষের ব্যবসা করা উচিত। আর যদি না বুঝে থাকেন ৷ তাহলে উপরের কথা গুলো আর এক বার মন দিয়ে পড়ুন ৷  

লাভজনক ব্যবসা কত প্রকারের হয়? 

ব্যবসার কি প্রকারভেদ হয় নাকি? -হুমমম, অন্যান্য কাজের যেমন বিভিন্ন পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। ঠিক তেমনি ব্যবসার ক্ষেএেও আপনি অনেক প্রকারভেদ লক্ষ্য করতে পারবেন।

তবে প্রশ্ন হলো, সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কয় প্রকার এর হয়ে থাকে?

তো যদি আপনি ব্যবসা কে বিভক্ত করতে চান। তাহলে আপনি এখানে তিন ধরনের ব্যবসা সম্পর্কে জানতে পারবেন। যেমন, 

  • নগদ টাকার ব্যবসা
  • বিনা পুঁজির ব্যবসা 
  • ক্ষুদ্র ব্যবসা 

আমার দৃষ্টিকোন থেকে যদি ব্যবসার প্রকার ভেদ সম্পর্কে বলার প্রয়োজন পড়ে। তাহলে আমি এই তিন ধরনের ব্যবসা সম্পর্কে কথা বলবো।

চলুন এবার এগুলো সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। 

নগদ টাকার ব্যবসা কি? 

যখন আপনি কোনো মোটা অংকের টাকা ইনভেষ্ট করে একটি বিজনেস করার চিন্তা করবেন ৷ তখন সেই ব্যবসা কে বলা হবে, নগদ টাকার ব্যবসা ৷

সচারাচর যারা মূলত বড় ধরনের পুঁজি নিয়ে কোনো ব্যবসাকে দাড় করাতে চাইবে ৷ তখন তা উক্ত প্রকারভেদ এর আওতায় পড়বে।

যেমন, আপনি ৫ লাখ টাকার ব্যবসা করার চিন্তা করলেন। এখন এটি কিন্তুু আপনাকে ব্যবসা করার শুরুতেই ইনভেষ্ট করতে হচ্ছে৷ আর এ কারনেই এই ধরনের বিজনেস কে বলা হয়, নগদ টাকার ব্যবসা। 

বিনা পুঁজির ব্যবসা কি? 

এখানে বিনা পুুজি কথাটির অর্থ এই নয় যে, ব্যবসা করার জন্য আপনার কোনো প্রকার পুঁজির প্রয়োজন নেই। হুমমম, এখানেও আপনাকে পুঁজি নিয়েই শুরু করতে হবে।

তবে নগদ টাকার ব্যবসার মতো এখানে আপনাকে নগদ মোটা অংকের টাকা ইনভেষ্ট করার প্রয়োজন পড়বে না।

যেমন, আপনার বাসাতে অনেক গুলো হাঁস ও মুরগী রয়েছে। এখন আপনি ডিম বিক্রির ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। সেক্ষেএে কিন্তুু আপনাকে মোটা অংকের টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে না।

বরং আপনি ঘরে বসেই ডিম বিক্রি করে ইনকাম করতে পারছেন। 

ক্ষুদ্র ব্যবসা কি? 

বিনা পুঁজির ব্যবসার সাথে ক্ষুদ্র ব্যবসা এর অনেকটাই মিল খুজে পাওয়া যায়। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসার ধরন একটু আলাদা রকমের। কারন এখানে আপনাকে অবশ্যই পুঁজি নিয়ে শুরু করতে হবে ৷

তবে সেই পুঁজির পরিমান তেমন বেশি হওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।

যেমন, আপনি কোনো একটি স্থানে মোবাইল সার্ভিসিং করার একটি দোকান দিলেন। এখানে আপনাকে অবশ্যই পুঁজি নিয়ে শুরু করতে হবে।

কিন্তুু সেই পুঁজির পরিমান তেমন বেশি হওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। 

সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা এর তালিকা 

যাক এতোক্ষন ধরে ব্যবসা রিলেটেড অনেক কিছু আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি উপরোক্ত সব গুলো আলোচনা আপনি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

তবে না বুঝলে পুনরায় আরেক বার পড়ে নিন। তাহলে পরবর্তী টিপস গুলো আপনার বুঝতে সুবিধা হবে।

যাইহোক, আর বেশি দেরী না করে এবার মূল টপিকে ফিরে আসি। তো এবার আমরা জানবো, সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা এর তালিকা সম্পর্কে।

যে বিজনেস গুলোতে আপনি নিজেকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে। খুব দ্রুততার সাথে বিপুল সংখ্যক টাকার মালিক হয়ে যেতে পারবেন। 

No-1: E-commerce (ই-কমার্স বিজনেস)

আপনি জানলে অবাক হবেন, কারন বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার নাম হলো, E-commerce. যা আপনি অনলাইন এর মাধ্যমে করতে পারবেন।

আর বর্তমান সময়ে অনলাইনে বিজনেস করেও লাখো টাকার মালিক হওয়া সম্ভব।

হুমমম! আপনি ঠিক ই পড়েছেন। আপনাকে এমন শত শত মানুষ এর উদাহরন দেওয়া যাবে। যারা শুধুমাএ ই-কমার্স ব্যবসা করেই লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পেরেছে।

একটু ভেবে দেখুন, যদি সেই মানুষ গুলো এই ব্যবসা করতে পারে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না?

তো যদি আপনার বিজনেস করার একান্ত ইচ্ছা থাকে। তাহলে আপনি আপনার ক্যারিয়ার এর শুরুটা E-commerce দিয়ে শুরু করতে পারেন।

[💡HELP: “ই-কমার্স কি?”- এ নিয়ে আমার ওয়েবসাইটে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে। E-commerce সম্পর্কে জানতে চাইলে এখানে ই-কমার্স কি ক্লিক  করুন।

🌀SHORT CUT:  অনলাইন এর মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় করার প্রক্রিয়া কে বলা হয় ই-কমার্স।  

No-2: Mobile repairing services 

এবার একটা দারুন ব্যবসা করার টিপস সম্পর্কে জানবো। সেটি হলো, মোবাইল রিপেয়ারিং এর ব্যবসা। যদি আপনার পুঁজি খুব কম পরিমানে থাকে।

তাহলে আপনি এই বিজনেস করে নিজের গড়ে নিতে পারবেন।

একটু ভেবে দেখুন, বর্তমানে মানুষ কি পরিমানে মোবাইল ব্যবহার করছে। আর যতো দিন মোবাইল থাকবে৷ ততোদিন কিন্তুু Mobile এর সমস্যা হতেই থাকবে।

আর মোবাইল খারাপ হওয়া মানে সার্ভিসিং করাতে হবে।

তাই আপনি যদি স্বল্প পুঁজি নিয়ে কোনো ব্যবসা কে দাড় করাতে চান ৷ তাহলে আজ থেকে প্রস্তুতি নিন। কেননা, আমার দৃষ্টিকোন থেকে এতো সহজ বিজনেস করার উপায় জানা নেই।

এখন আপনার মনে অনেক প্রশ্ন জাগতে পারে। যেমন, 

  • মোবাইল রিপেয়ারিং কিভাবে শিখবো? 
  • এগুলো শিখতে কতদিন লাগবে? 
  • আর শিখতে কত টাকা লাগবে? 

মনে রাখবেন, Mobile Service এর অনেক ধরনের কোর্স আছে। তবে যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে। যারা সরাসরি আপনাকে শিখিয়ে দিতে পারবে।

তাহলে আপনি খুব দ্রুত অর্থ্যাৎ, ৩-৬ মাসের মধ্যে শিখে যাবেন।

[💡PRO TIPS: যদি আপনি খুব কম সময়ের মধ্যে মোবাইল সার্ভিসিং করা শিখতে চান। তাহলে আপনি Youtube এর ভিডিও দেখে শিখে নিতে পারবেন।]

No-3: Computer / laptop repairing business

মোবাইল সার্ভিসিং বিজনেস এর মতো আরও একটা বিজনেস এর নাম হলো, Computer / laptop repairing business. আপনি এই কাজ করেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ৷

দেখুন, যতো দিন অতিবাহিত হচ্ছে, আমরা ঠিক ততোটুকুই নিজেদের পরিবর্তন করে ফেলছি। একটা সময় ছিলো, যখন আমরা কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতাম না।

কিন্তুু এখন দেখেন, আমরা মোবাইল ছাড়া একটা মুহূর্ত কাটাতে পারি না।

আপনি আরো পড়তে পারেন… 

ঠিক তেমনি এমন একটা সময় আসবে যখন প্রতিটা ঘরে ঘরে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর ব্যবহার শুরু হবে। সেই দিন কিন্তুু আর বেশি দেরী নেই। আর আপনিও এই সুযোগটি লুফে নিতে পারবেন।

আপনি এই বিজনেস থেকেও নিজের একটা ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারবেন। তো আর দেরী কেন, খুব দ্রুত Computer / laptop repairing business নিয়ে চিন্তা শুরু করে দিন।

[💡NOTE: কিভাবে খুব কম সময় এর মধ্যে কম্পিউটার রিপেয়ারিং শিখবেন। সে বিষয়ে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি সে নিয়ে নতুন একটা আর্টিকেল পাবলিশ করবো। ]

4: Event management company

আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন, কারন অন্যান্য ব্যবসার মতো আরও একটি লাভজনক ব্যবসার নাম হলো, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা।

আপনি যদি এই বিজনেস কে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন। তাহলে কিন্তুু আপনি এখান থেকে বেশ ভালো পরিমানে টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

তবে বলে রাখা ভালো যে, যদি আপনি নিজেকে একজন সফল ইভেন ম্যানেজমেন্ট হিসেবে গড়ে তুলতে চান৷ সেক্ষেএে আপনি সহো আরও বেশ কয়েকজন সহকারী নিয়ে এই বিজনেস কে পরিচালনা করতে হবে। 

No-5: Fitness center (Gym)

একজন পুরুষ সর্বদাই নিজেকে ফিট রাখতে পছন্দ করে। আর প্রত্যেকটা মানুষ নিজেকে সুঠাম দেহের অধিকারী হিসেবে প্রকাশ করতে পছন্দ করে থাকে।

আর আপনি তাদের এই উদ্দেশ্য পূরনের লক্ষ্যে নতুন একটা ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। আর সেই বিজনেস এর নাম হলো, ফিটনেস সেন্টার।

যাকে আমরা এক কথায় জিম (Gym) বলে থাকি।

সেক্ষেএে আপনাকে ভালো কোনো একটা জায়গা দেখে এমন বিজনেস শুরু করতে হবে। এবং আপনি যদি সঠিক স্থানে এই বিজনেস শুরু করতে পারেন।

তাহলে আপনি খুব অল্প সময় এর মধ্যে অনেক বেশি পরিমানে এই বিজনেস থেকে আয় করতে পারবেন।

[💡NOTE: জিমনেসিয়াম এর বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে মোটা অংকের টাকা ব্যয় করতে হবে। প্রথমত আপনাকে একটি বা একাধিক জায়গা এর ব্যবস্থা করতে হবে।

এরপর জিম করার জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী গুলো কিনে নিতে হবে। আর এই কারনে আপনাকে যে পরিমান অর্থ ব্যয় করতে হবে। তার পরিমান মোটেও কম নয়।]

No-6: Blogging business

যদি আপনার অনলাইন এর প্রতি যথেষ্ট আগ্রহ থাকে। তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি অনলাইন বিজনেস রয়েছে। সেটি হলো, Online Blogging Business.

যা এখন অনেকের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আর আপনি জানলে অবাক হবেন, কারন অনলাইন এর মাধ্যমে ব্লগিং বিজনেস করেও বেশ মোটা অংকের টাকা আয় করা সম্ভব।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, ভাই ব্লগিং কি সেটাই তো জানিনা। তাহলে কিভাবে এই Blogging Business করবো? তাহলে শুনুন….

আপনি বর্তমানে যে ওয়েবসাইট এ এসে উক্ত লেখাটি পড়ছেন। এই ওয়েবসাইট টি হলো একটি ব্লগ। যেখানে আপনার বিভিন্ন প্রশ্ন ও সমস্যার সমাধান খুজে পাবেন।

আর আপনারা যে আমার এই ওয়েবসাইটে এসেছেন। তার বিনিময়ে কিন্তুু আমি অনেক ভাবে আয় করতে পারবো। যেমন, বিজ্ঞাপন প্রচার করে, এফিলিয়েট করে বিপুল পরিমান টাকা ইনকাম করে নিতে পারবো।

READ THIS: “ব্লগিং কি? ” এবং “কিভাবে আপনি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?” -সে নিয়ে আমার ওয়েবসাইট এ বেশ কিছু আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে।

Blogging করে আয় করতে চাইলে আপনি সেই আর্টিকেল গুলো পড়ে নিবেন৷ 

NO- 07: T-shirt printing business

জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা আরও একটি লাভজনক বিজনেস এর নাম হলো টি-শার্ট প্রিন্টিং করা। যেখান থেকে আপনি নিজের ক্যারিয়ার এর শুরু করে নিতে পারবেন।

আপনার মতো এমন অনেক মানুষ আছে। যারা ঘরে বেকার বসে না থেকে T-shirt printing business করে মাস শেষে ২০-৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারছে।

আপনি যদি Blank T-shirt কিনে নিয়ে সেগুলো কে নতুন আঙ্গিকে প্রিন্ট করেন। এবং সেগুলো কে পুনরায় বাজারজাত করার চেস্টা করেন। তাহলে আপনি দ্বিগুন হারে আয় করতে পারবেন।

তবে যদি আপনার মনে প্রশ্ন জাগে যে, কিভাবে টি-শার্ট প্রিন্টিং করতে হয়? তাহলে আপনি Youtube এ গিয়ে এই রিলেটেড ভিডিও গুলো দেখে নিতে পারবেন।

তাহলে আপনি অনেকটা ধারনা নিতে পারবেন। 

NO- 08: YouTube as a business

ইউটিউব এর নাম শোনেনি, বর্তমান সময়ে এমন মানুষ খুজে পাওয়া দুস্কর। কেননা, এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা দৈনিক ৩-৫ ঘন্টা পর্যন্ত সময় ব্যয় করে এই ইউটিউব প্লাটফর্ম এর মধ্যে।

আর আপনি সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নতুন একটা Youtube Business শুরু করে দিতে পারবেন। আর সেখান থেকে মোটা অংকের টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

সেক্ষেএে সবার আগে আপনাকে একটি YT Channel তৈরি করতে হবে। এরপর সেই চ্যানেলে বিভিন্ন বিষয়ে নতুন নতুন ভিডিও আপনারা করতে হবে।

আর তার বিনিময়ে আপনি অনেক দিক থেকে টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। যেমন, এফিলিয়েট করে, প্রোডাক্ট সেল করে, বিজ্ঞাপন প্রচার করে ইত্যাদি।

[💡PRO TIPS: “ইউটিউব কি?” এবং “কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে হয়?” – সে সম্পর্কে আমার ওয়েবসাইট এ অনেক গুলো আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে।

আপনি যদি ইউটিউব এ বিজনেস করতে চান। তাহলে অবশ্যই সেই আর্টিকেল গুলো পড়ে নিবেন। ]

NO- 09: Mask manufacturing & selling

আমরা সবাই জানি যে, করোনা ভাইরাস আসার পর থেকে মাস্ক (Mask) এর ব্যবহার পূর্বের তুলনায় কয়েক গুন বেড়ে গিয়েছে।

কেননা, এই ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মাস্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আর আপনি সেই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নতুন একটি Business শুরু করে দিতে পারবেন।

আর সেই বিজনেস এর নাম হলো, Mask manufacturing & selling business.

এখন আপনি যদি বাড়িতে বসে বসে এই মাস্ক তৈরি করেন। এবং সেগুলো কে বিভিন্ন স্থানে অফলাইন কিংবা অনলাইন এ বাজারজাত করেন। তাহলে কিন্তুু আপনি এই কাজের বিনিময়ে অনেক টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। 

No- 10: Web designing company

ওয়েব ডিজাইন হলো বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। বর্তমান সময়ে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা মূলত এই ব্যবসা করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে প্রচুর পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারছে।

যদি আপনার অনলাইন এর প্রতি যথেষ্ট আগ্রহ থাকে। তাহলে এই ব্যবসা আপনাকে অনেক দুর এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।

কারন, যতোই দিন অতিবাহিত হচ্ছে। ততোই আমরা অনলাইন এর উপর পুরোপুরি নির্ভর হয়ে পড়ছি। আর সেই সুবাদে আজকের দিনে একটি ওয়েবসাইট খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে।

এখন আপনি যদি Web Design শিখে তারপর অন্যান্য মানুষদের ডিজাইনিং সার্ভিস প্রদান করেনc৷ তাহলে কিন্তুু আপনি এই কাজটি করে বিপুল পরিমানে আয় করে নিতে পারবেন।

[💡PRO TIPS:ওয়েব ডিজাইন কি সে সম্পর্কে আমার ওয়েবসাইট এ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি web design সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে  এখান থেকে দেখে নিন]

No- 11: Cyber security company

আপনি কখনও হ্যাকার সম্পর্কে শুনেছেন? হ্যাকার কি করে আপনি জানেন? -যারা মূলত ব্ল্যাক হ্যাকার, তারা সর্বদাই হ্যাকিং এর মাধ্যমে সাধারন মানুষের তথ্য হাতিয়ে নেয়।

আর এর ফলে তারা মানুষকে নানা ভাবে হয়রানি করে থাকে।

যেমন ধরুন আপনার কোনো একটি কোম্পানি আছে। সেই কোম্পানির যাবতীয় তথ্য যেমন, Bank account, Office documents ইত্যাদি কোনো একটি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা আছে।

এবার কোনো হ্যাকার যদি আপনার এইসব তথ্য গুলোকে হাতিয়ে নিতে পারে ৷ তাহলে সে আপনার সবকিছুর এক্সেস নিতে পারবে। এবং সেগুলো কে সেই হ্যাকার ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে পারবে।

আর এই হ্যাকিং থেকে বাঁচার জন্য Cyber Security খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন আপনি যদি এই সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করেন।

তাহলে কিন্তুু আপনি এই কাজের বিনিময়ে বেশ ভালো পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন। 

No- 12: Application development company

আমরা বর্তমান সময়ে যে স্মার্টফোন গুলো ব্যবহার করি। সেই ফোন গুলোতে কারনে অকারনে আমরা অনেক ধরনের Application ব্যবহার করে থাকি।

কারন এই এপ্লিকেশন গুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক হেল্প করে থাকে।

যেমন, আমরা গান শোনা বা দেখার জন্য বিভিন্ন Music/Video Player ব্যবহার করে থাকি। আবার বড় বড় হিসেব করার জন্য Calculator ব্যবহার করে থাকি।

এখন আপনি যদি এই সুযোগ কে কাজে লাগাতে চান ৷ তাহলে আপনি Application development business শুরু করে দিতে পারবেন।

আর আপনি যদি এই বিজনেস কে সঠিকভাবে বুঝে উঠতে পারেন। তাহলে আপনি একটি Application Develop করেই অনেক টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। 

No- 13: Fresh fruits supply

 আপনি কি ফ্রেশ ফলমূল খেতে পছন্দ করেন? -হুমম আমরা সবাই ফ্রেশ ফল খেতে পছন্দ করি। কিন্তুু সমস্যা হলো, বাজারে যেসব ফলমুল পাওয়া যায়। সেগুলোর বেশিরভাগ ক্ষেএে ফরমালিন মেশানো হয়ে থাকে।

কিন্তুু আপনি যদি একেবারে ফরমালিন মুক্ত Fresh Fruits Supply দিতে পারেন। তাহলে আপনি এই বিজনেস থেকে অনেক বেশি পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।

No- 14: Mutual Fund Distributor 

এইতো কয়েক বছর আগের কথা, যেই সময়ে মানুষ তাদের সঞ্চয় করা টাকা গুলোকে Bank Account এ জমা করে রাখতো। আর যখন তাদের টাকার প্রয়োজন হতো, তখন সেই একাউন্ট থেকে পুনরায় টাকা উওলন করতো। 

কিন্তুু এখনকার দিনে মানুষ ব্যাংক একাউন্ট এ টাকা রাখার পাশাপাশি Mutual Fund এ টাকা রাখা শুরু করেছে। নিজের জমানো টাকা থেকে বেশ ভালো পরিমানে প্রফিট পাওয়ার জন্য সবচেয়ে লাভজনক একটি উপায় হলো, মিউচুয়াল ফান্ড।

আর এসব Mutual Fund এ টাকা জমানো মানুষদের কে নিয়ে আপনি নতুন একটি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। সেটি হলো, মিউচুয়াল ফান্ড এজেন্ট এর ব্যবসা। 

No- 15: Tissue Paper Business 

টিস্যু – এমন একটি পন্য, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজন হয়ে থাকে। হোটেলের খাবার খাওয়ার পর থেকে টয়লেট এর পর পর্যন্ত। নানা কাজে আমরা টিস্যু ব্যবহার করে থাকি।

বর্তমানে অনেক কোম্পানি আছে, যারা Tissue Paper এর Business করে বিপুল পরিমান টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।

কারন, মানুষ এতো পরিমান টিস্যু ব্যবহার করে যে, প্রতিদিন হাজার হাজার বাল্ডিল শেষ হয়ে যায়। আর যদি আপনি এই বিজনেস করেন। তাহলে অনেক কম সময় এর মধ্যেই সফলতা অর্জন করে নিতে পারবেন। 

No- 16: Bakery Business

আমরা সবাই কেক, পাউরুটি, আইসক্রিম খেয়ে থাকি। আপনি কি জানেন, এগুলো কোথায় এবং কিভাবে তৈরি করা হয়? -হুমম ঠিক ধরেছেন, এই সুস্বাদু খাবার গুলো যেখানে তৈরি করা হয়। সেগুলো কে বলা হয়, Bakery (বেকারি).

তো আপনার বাজেট এর পরিমান ভালো থাকলে। আপনি খাবার তৈরি করে বেকারি ব্যবসা করেই প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।

👉 মনে রাখবেনঃ এই ব্যবসা করতে হলে আপনার ইনভেষ্টমেণ্ট অনেক বেশি হতে হবে।

তবে আপনার বাজেট কম থাকলে আপনাকে ১/২ টি খাবার তৈরি করতে হবে। যেমন, আপনি শুধু চানাচুর বা বিস্কুট যেকোনো একটা আপনার বেকারি তে তৈরি করলেন। 

No- 17: Food Cart Business

সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে আরও একটি জনপ্রিয় ব্যবসার নাম হলো, ফুড কার্ট বিজনেস। যেখানে আপনি খাবার তৈরি করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

এই বিজনেস এর মূল কাজ হলো, মানুষের প্রয়োজনীয় খাবার তৈরি করা। যেমন, আপনি ঘরে বসে খুব সুস্বাদু বিরিয়ানি রান্না করলেন।

এরপর সেগুলো কে বিভিন্ন জায়গার মানুষকে পার্সেল করে দিলেন। আপনি যদি একজন মেয়ে হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার জন্য এটি উপযুক্ত একটা ব্যবসা।

কারন মেয়েদের মধ্যে রান্না করার একটা বিশেষ গুন আছে।

👉PRO TIPS: যদি আপনি রান্না করা না শিখেই Food Cart Service দিতে চান৷ সেক্ষেএে আপনি রান্নাবান্না তে পটু, এমন কাউকে টাকা দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন। 

No- 18: Meal Delivery Business

দিন দিন আমাদের কর্ম ব্যস্ততা বেড়ে যাচ্ছে। আর সেই কারনে আমাদের অন্য কাউকে খাবার অর্ডার করে নিয়ে আসতে হয়।

আর আপনার বা আমার মতো এমন হাজার হাজার মানুষ এই খাবার ডেলিভারি করেই মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।

তো এবার আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কিভাবে আপনি এই ব্যবসা করে আয় করবেন? তাহলে শুনুন….

যদি আপনি Meal Delivery Business করতে চান। তাহলে আপনাকে দুটি কাজ করতে হবে। যথাঃ 

  • প্রথমে বিভিন্ন অফিস বা প্রতিষ্ঠানে যেতে হবে। এবং কার কার খাবার ডেলিভারি করতে হবে। সেগুলোর খোঁজ খবর রাখতে হবে। 
  • দ্বিতীয়ত আপনার এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার জন্য একটা বাহন লাগবে। যেমন, আপনার একটা পারসোনাল বাইক থাকলে ভালো হবে। 

তো চাইলে আপনি একেবারে বিনা পুঁজি নিয়ে এই ব্যবসা করতে পারেন। যেখানে আপনার লস হওয়ার কোনো চান্স থাকবে না। আর স্টুডেন্ট দের জন্য এই বিজনেস টি অনেক হেল্পফুল হবে বলে আমি মনে করি। 

No- 19: Toys Business

বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে প্রিয় বস্তুু হলো, খেলনা। আর এই বাচ্চাদের মুখে হাসি ফোটানোর খেলনা নিয়ে আপনি ছোটো-ছোটো একটা বিজনেস শুরু করে দিতে পারবেন।

তবে হ্যাঁ, এই ব্যবসা তে আপনি সীমিত পরিসরে লাভ করতে পারবেন। কিন্তুু এক পর্যায়ে এই সীমিত লাভ থেকে আপনি মাস শেষে অনেক টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

তবে এই বিজনেস করতে হলে সবার আগে আপনাকে একটি ভালো প্লেস সিলেক্ট করতে হবে। যেমন, সেই স্থানে মানুষের যথেষ্ট সমাগম থাকতে হবে।

তাহলে আপনি বেশি পরিমানে খেলনা বিক্রি করতে পারবেন। আর সেখান থেকে অধিক মুনাফা আয় করতে পারবেন। 

No- 20: Old Furniture Buy Sell

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিনিয়ত ফার্নিচার ব্যবহার করে থাকি। আবার অনেক মানুষ আছে যাদের ফার্নিচার গুলো যখন অনেক পুরাতন হয়ে যায়।

তারা সেগুলো কে বিক্রি করে আবার নতুন ফার্নিচার কিনে নেয়। আর এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে আপনি নতুন একটি বিজনেস শুরু করে দিতে পারবেন।

যেমন, আপনি বিভিন্ন স্থান থেকে সেই সব মানুষদের সাথে যোগাযোগ করবেন। যারা মূলত তাদের পুরাতন Furniture গুলো বিক্রি করতে চায়। এবার সেগুলো কিনে নেয়ার পর সেগুলো সেই সব মানুষদের কাছে বিক্রি করবেন।

যারা মূলত পুরাতন ফার্নিচার কিনতে আগ্রহী।

এবার আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, পুরাতন ফার্নিচার কিনে সেগুলো কে বিক্রি করে আপনার কেমন লাভ আসবে? তাহলে শুনুন…

আপনি যদি সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন ৷ তাহলে এই বিজনেস থেকে বেশ ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।

সেজন্য সবার আগে আপনাকে পুরাতন আসবাবপত্র কিনে নিয়ে সেগুলো কে পরিস্কার করে রং করতে হবে।

এরপর সেগুলো কে বিভিন্ন জায়গাতে বিক্রি করতে হবে। 

No- 21: Mobile Banking / Recharge/Print Business 

আপনি যদি আবাসিক/অফিস/ভার্সিটির এলাকা তে থাকেন। তাহলে আপনার জন্য এই বিজনেসটি সবচেয়ে লাভজনক হবে। তবে আমরা অনেকেই আছি, যারা এই ব্যবসা কে অনেক ছোট মনে করি।

কিন্তুু আপনার জানা উচিত যে, এই ছোট ব্যবসা থেকেও আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

তবে এই ব্যবসাটি যতোই ছোট হোক না কেন। যদি আপনি এই ব্যবসা করতে চান, তাহলে সবার আগে আপনার একটি দোকান দেয়ার মতো প্লেস থাকতে হবে।

এরপর সেখানে আপনি এই বিজনেস শুরু করে দিতে পারবেন। 

No- 22: Mushroom cultivation

বর্তমানে প্রায় সব মানুষের জন্য পুষ্টিকর একটি খাবার এর নাম হলো মাশরুম। কারন মানব দেহের পুষ্টি গুন বজায় রাখার জন্য মাশরুম হলো অত্যন্ত উপকারী একটি খাদ্য।

আর আপনি এই খাদ্যকে কেন্দ্র করে নতুন একটা ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন।

বর্তমান সবজি বাজার গুলোতে আমরা যেমন টাকা দিয়ে সবজি কিনে নেই। ঠিক তেমনি এই বাজার গুলো তে মাশরুম বিক্রি করা হয়ে থাকে।

আর সেইদিক বিবেচনা করে আপনি মাশরুম চাষ করার পর সেগুলো কে বিক্রি করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

No- 23: Duck Farm Business

যদি আপনি স্বল্প পুঁজি দিয়ে কোনো ব্যবসা শুরু করতে চান ৷ তাহলে আপনি নিজের বাড়িতে থেকে হাস পালন এর ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

আর এটা আপনার জেনে নেয়া উচিত যে, বর্তমানে মুরগী পালনের চেয়ে হাঁস পালন করা অধিক লাভজনক একটি ব্যবসা।

প্রথমত এই বিজনেস করতে হলে আপনাকে শুরুতে তেমন বেশি ইনভেষ্ট করতে হবে না। আর এই বিজনেস করার জন্য আপনার বড়সড় কোনো জায়গারও প্রয়োজন পড়বে না।

তাই চাইলে আপনি হাঁস পালনের ব্যবসা দিয়েই নিজের ক্যারিয়ার এর শুরুটা করে নিতে পারবেন।

সেজন্য আপনাকে শুরুর দিকে 50-100 টি বা তারও অধিক হাঁস কিনে নিতে হবে। এরপর সেগুলো থেকে আপনার হাঁসের সংখ্যা বাড়তে থাকবে।

এবং এক পর্যায়ে আপনি ছোট থেকে বড় পরিসরে একটি হাঁসের ফার্ম তৈরি করতে পারবেন। 

অন্যান্য লাভজনক ব্যবসা এর তালিকা 

যাক, এতোক্ষন ধরে আমরা অনেক রকম ব্যবসা করার টিপস সম্পর্কে জেনেছি। উপরে অনেক গুলো ব্যবসা গুলোর কথা বলা হয়েছে।

যেমন, বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা, ক্ষুদ্র ব্যবসার তালিকা সহো নগদ অর্থ ব্যয় করেও উক্ত বিজনেস গুলো শুরু করতে পারবেন।

আপনি আরো দেখুন…

তবে যদি আপনি ভেবে থাকেন যে, শুধুমাএ উপরের ব্যবসা গুলো সবচেয়ে লাভজনক। তাহলে কিন্তুু আপনি ভুল ভাববেন ৷ কারন এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ধরনের লাভজনক বিজনেস রয়েছে।

এবার সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিবো। তো বর্তমানে আরও কিছু লাভজনক বিজনেস এর তালিকা হলো, 

  1. ক্যাটারিং ব্যবসা
  2. ফুড কার্ট ব্যবসা
  3. খাবার ডেলিভারি ব্যবসা
  4. কাঁচা বাজার হোম ডেলিভারি ব্যবসা
  5. ইন্টেরিয়র ডিজাইন ব্যবসা
  6. বিবাহের ফটোগ্রাফি ব্যবসা
  7. বিবাহ পোশাক ভাড়া
  8. কফি শপ ব্যবসা
  9. কসমেটিক দোকান ব্যবসা
  10. বিরিয়ানির ব্যবসা

আমাদের শেষকথা 

আশা করি আপনি ব্যবসা কি এবং বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন। এগুলো ছাড়াও যদি আপনি আরও লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চান।

তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা কমেন্ট পেলে আর বিস্তারিত অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা করবো। এ ছাড়াও অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করবেন।

এই নিয়ে আমাদের ব্লগ সাইটে অনেক গুলা লেখা আছে । আপনি চাইলে সেই আর্টিকেল গুলা পড়ে নিতে পারেন।

আজ আর নয়, দেখা হবে পরবর্তী আর্টিকেলে ৷ সে পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন৷ ধন্যবাদ

5 thoughts on “বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি ২০২৩”

    1. ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতানতের জন্য। আশা করি নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেব।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top